আল্লাহর হাতে দশটি গোলাপফুল

play icon Listen to this article
0

আল্লাহর নামে শপথ করে বরুনা কি বলেছিল? আল্লাহ তুমি যদি আমাকে ভালবাস তাহলে তোমাকে একটি লাল গোলাপ ফুল দেব!কিন্তু আল্লাহ কি তাকে ভালবেসেছিল?  না; আল্লাহ যদি তাকে ভালবাসত সে তো পানিতে পড়ে আত্মহত্যা করতনা। তাহলে আল্লাহকে আমাদের কি করা উচিত?  ধিক্কার মারা উচিত?  সেই ধিক্কার কি আমরা মারি? না। তাহলে?’ আমাদের ধিক্কার মারবে কে?’

এবার বল, তুমি শুনতে পেলে বগা লেকের কাছে একটি লোক আছে যে তোমাকে ধিক্কার মারবে, তখন তুমি কি করবে?  আনন্দে আত্মহারা হয়ে যাবে; দ্রুত ছুটে গিয়ে তাকে প্রণাম করবে!  কিন্তু দেখা গেলঃ সেখানে গিয়ে দেখলে সে সেখানে নাই, সে কোথায় যেন চলে গেছে তখন তোমার কি করতে মন চাইবে?  পৃথিবীটা উল্টিয়ে ফেলি !  কিন্তু তুমি পৃথিবী’ উল্টাতে পারলেনা; তখন তোমার কি মনে হবে?  নিজেকে শেষ করে দেই! ‘কিন্তু নিজেকে শেষ করা কি এত সহজ! ‘  তাহলে overall আমাদের কি করতে হবে? আল্লাহকে ধিক্কার মারতে হবে।

তাহলে চল এখন থেকে আল্লাহকে ধিক্কার মারা শুরু করিঃ’ আল্লাহ তুমি নাই! আল্লাহ তুমি গজব! আল্লাহ তোমার পা ভাঙা! আল্লাহ তোমার হাসি হয়না! আল্লাহ তুমি ঘুমের মধ্যে মরে যাও!’

 


Screenshot 3
বিজ্ঞাপনঃ বই কিনুন, বই পড়ুন

0

মো আরিফ হোসেন সর্দার

Author: মো আরিফ হোসেন সর্দার

আমার জন্মস্থান চাঁদপুর জেলা। জন্ম তারিখ ০১/০১/১৯৮৪।আমি জাহাঙ্গীরনগরবিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ থেকে বিবিএ পাস করেছি। বর্তমানে একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে কর্মরত, (এখনও) অকৃতদার, পাবলিক ফিগার ।

নিচের লেখাগুলো আপনার পছন্দ হতে পারে

জুতাপেটা

তোমার নামও সুন্দর আমার নামও সুন্দর। অথচ কে যেন বলছে আমরা সুন্দর নই।এটা কি ঠিক?  এটা ঠিক নয়।তাহলে তাকে কি

শাস্তি

তুমিও মানুষ আমিও মানুষ। অথচ কে যেন বলতেছে আমরা মানুষ নই।সে কি পাগল? অবশ্যই পাগল তানাহলে মানুষকে কেউ পাগল বলে।এই

মানুষ (১৩)

মানুষকে কখনও অবিশ্বাস কোরোনা।মানুষকে বিশ্বাস কোরো।কারন, মানুষ তোমার ভাই।

3 Replies to “আল্লাহর হাতে দশটি গোলাপফুল”

  1. পাগলামির একটা সীমা থাকা দরকার! এইসব ছাইপাস লিখে পোস্ট করলেই কি কবিতা হয়ে যায়!!

  2. তোমায় দিলাম

    আমার স্বপ্ন মোড়ানো
    সাধের বিকেল তোমায় দিলাম।
    তোমার বিষন্নতার
    পড়ন্ত বিকেল আমায় দিও।

    আমার আগুন লাগা
    ফ্লাগুন সন্ধ্যা তোমায় দিলাম।
    তোমার বেদনাবিধুর
    বসন্ত প্রহর আমায় দিও।

    আমার রোমাঞ্চ ভরা
    বৃষ্টির ক্ষন তোমায় দিলাম।
    তোমার অস্বস্তি লাগা
    তপ্ত দুপুর আমায় দিও।

    আমার উত্তাল যৌবনের
    স্বর্ণালী সময় তোমার জন্য।
    তোমার বার্ধক্যের
    নিষ্প্রভ দীপ্তিতে আমায় ডেকো।

    আমার বালি ঝলসানো
    চন্দ্রিমা ক্ষণ তোমার জন্য।
    তোমার নিঃসঙ্গ সাঁঝের
    দিনান্তকালে আমায় ডেকো।

    আমার উদ্দীপনা ভরা
    প্রাণের বৈশাখ তোমার জন্য।
    তোমার কুয়াশা ঝরা
    শীতের ক্ষনে আমায় ডেকো।

    আমার মিষ্টি অনুরাগের
    সময়গুলো তোমার তরে।
    তোমার তিক্ত বেদনার
    অভিমান গুলোয় দিও মোরে।

    আমার অখণ্ড ভরা
    শরতের অবসর তোমার তরে।
    তোমার বিরহী বর্ষার
    কষ্টে গুলোয় দিও মোরে।

    আমার প্রাণের উচ্ছলতার
    আনন্দ গুলো তোমার তরে।
    তোমার একাকীত্বে ভরা
    তিক্ত ছোঁয়ায় দিও মোরে ।

    দেখুন কবিতা কীভাবে লিখতে হয়।

Leave a Reply