ইসলামিক বা মুসলিম দেশে যত সব ভাস্কর্য / মুর্তি
—————————————————————
পাকিস্তান , সৌদি আরব ও ইন্দোনেশিয়ার মত মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশে যারা ভ্রমন/ব্যবসায়িক/চাকুরির/কোন প্রয়োজনে গিয়েছেন তারা দেখে থাকবেন , সেসব দেশেও বিভিন্ন স্থানে মুসলিম মনিষি/যোদ্ধা/বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সহ বিভিন্ন বিখ্যাত ব্যক্তিদের ভাষ্কর্য রয়েছে। মুসলিম দেশ হয়েও তাদের দেশে এসকল ভাষ্কর্য স্থান পেয়েছে।
ইসলামে মুর্তি পূজা হল আল্লাহর সাথে শিরক করার সাথে সমতুল্য ও শিরক। তবুও কেন সেসব ইসলামিক দেশের সরকার এসবের সম্মতি দিয়ে থাকেন বা দিয়েছেন ? আমরা ই বা কেন তাদেরকে অনুসরন করতে যাব ? মনের ভেতর যে কুসংস্কার, শ্রেণিবৈষম্যের আর অহংকারের মুর্তি বা ভাষ্কর্য আমরা তৈরী করেছি তাকে কিভাবে আমরা ভাঙ্গব ?
মূলত , ভাষ্কর্য নির্ম াণ শিল্প সংস্কৃতির অংশ সুদুড় প্রাচীনকাল থেকেই চলে এসেছে তবে ইসলামিক দেশগুলোতে বিভিন্ন স্থানে মুসলিম মনিষি/যোদ্ধা/বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সহ বিভিন্ন বিখ্যাত ব্যক্তিদের ভাষ্কর্য নির্মানের পেছনে কারণ হল আল্লাহর সাথে শিরক হয় এমন বিষয় ছাড়া যে কোন বিষয়ে ভাষ্কর্য নির্ম াণ করা যেতেই পারে তাছাড়া সেসব ইসলামিক দেশগুলোর সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান ( আমাদের দেশের ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর মত প্রতিষ্ঠান রয়েছে ) এসব ভাষ্কর্য নির্ম াণ এর বিষয়ে সুস্পষ্ট কারণ উল্লেখ করে মতামত প্রকাশ করেছে।
(*) সবার জানার জন্য কিছু ছবি ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহ করে শেয়ার করলাম। কাউকে ছোট বা হেয় বা ভুল প্রমানিত করার অভিপ্রায়ে নয়।
– জাহিদ আহমেদ ও তার স্মৃতি পরিষদ।
