‘কাবুলের শেষ প্রহরে’ গল্পের পাঠ-পরিচিতি ও মূলভাব

2

বিখ্যাত লেখক সৈয়দ মুজতবা আলীর ভ্রমণ – কাহিনি: লেখা গল্প ‘কাবুলের শেষ প্রহরে’এটি বর্তমান অংশটি লেখকের বিখ্যাত ভ্রমণ – কাহিনি ‘দেশে – বিদেশে’ গ্রন্থের শেষ পরিচ্ছেদের সংক্ষিপ্ত অংশ বিশেষ। আফগান সরকারের শিক্ষা বিভাগের কাজ করার সময় লেখক কাবুলে অবস্থান করে ছিলেন। এ সময় তার গৃহ পরিচালক আবদুর রহমানের সঙ্গে গড়ে ওঠে এক গভীর মানবিক সম্পর্ক। গৃহ কর্ম ছাড়াও লেখকের দেখভালের প্রতিও আবদুর রহমানের ছিল তীক্ষ্ণ দৃষ্টি।
কিছু দিন পরে কাবুলের হঠাৎ অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে খাবার – দাবার সহ নিরাপত্তারও সংকট দেখা দেয়। এ সংকটে লেখক ও আবদুর রহমান অল্প খাবার ভাগ করে খেতেন। এ পরিস্থিতিতে দেশে ফিরে আসার জন্য লেখক বিমানের একটি আসন লাভ করেন।
বিমান বন্দরে আবদুর রহমানের কাছ থেকে বিদায় গ্রহণের সময় আবেগঘন অবস্থার সৃষ্টি হয়।আফগানিস্তানে লেখকের উচ্চ পদস্থ বহু বন্ধু থাকা সত্ত্বেও আবদুর রহমানকেই পরম বান্ধব বলে তিনি স্বীকৃতি দিয়েছেন।
মানুষের প্রতি ভালোবাসার সত্যিকারের প্রকাশ জাতি বা শ্রেণিতে আবদ্ধ থাকে না-তা সর্ব দেশের, সর্ব কালের

 


আরো পড়ুন-


56
বিজ্ঞাপনঃ মিসির আলি সমগ্র ১: ১০০০ টাকা(১৪% ছাড়ে ৮৬০)

2

নিচের লেখাগুলো আপনার পছন্দ হতে পারে

কামবাসনার খেলা

লালন গানে লালন তত্ত্বের চলে লালন মেলা, গাঁজার টানে ভক্তের চলে কামবাসনা খেলা। আমির সাথে আমির পেতে লালন গাহে গান,

গার্মেন্টস কর্মী

গার্মেন্টস কর্মী খুব সকালে ঘুমের থেকে উঠে, গোসল সেরে নাস্তা খেয়েই জীবন যুদ্ধে ছোটে। সঠিক সময় কর্ম ক্ষেত্রে পৌছে যেতে

এসো সালমান ভক্ত

সালমান শাহর ভক্তগণে সঠিক বিচার চায়, সালমান ভক্ত শান্তি পাবে যদি বিচার পায়। নির্মম ভাবে হত্যা করেই কেড়ে নিলো প্রাণ,

লেবাসধারী নেতা

ভোটের আগে লেবাস পরে দেশের নেতা গণ , জনের দেখে নেয় জড়িয়ে কী দরদী মন, শহর থেকে পাড়া মহল্লায় ঘুরছে

One Reply to “‘কাবুলের শেষ প্রহরে’ গল্পের পাঠ-পরিচিতি ও মূলভাব”

Leave a Reply