গল্প প্রিয়জন আফছানা খানম অথৈ

0

প্রিয়জন

আফছানা খানম অথৈ

নাফিসা বাবা-মায়ের একমাত্র আদরের মেয়ে।অনার্স মাস্টার্স কমপ্লিট করেছে সবেমাত্র।বাবার অফিসের কর্মচারী সায়ানের সঙ্গে বিয়ে ঠিক করেন।নাফিসা এই ব্যাপারে কিছুই জানে না।মায়ের মুখে কথাটা শুনামাত্রই মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পড়ে।সে ছাপ ছাপ জানিয়ে দেয় এই বিয়ে করবে না।কিন্তু বাবা কিছুতেই মানতে রাজী না।তার এক কথা বিয়ে তাকে করতেই হবে।তা না হলে বাবা শরীফ শিকদার সুইসাইড করবে।কি আর করা অনিচ্ছা সত্বেও নাফিসা বিয়ের পিডিতে বসল।বাসর রাতে স্বামী কাছে আসতেই বলল,

“ডোন্ট টাচ্ মি”
স্বামী সায়ান তো অবাক।বউকে টাচ্ করতে পারবে না।এ কেমন কথা।কত আশা ছিল বাসর রাতে বউয়ের সাথে গল্প,করবে,মজা করবে।কিন্তু সে কী! বউ তাকে টাচ্ করতে দিচ্ছে না।কারণ কি?কিছুই তো বুঝতে পারছে না।আস্তে করে বলল,
নাফিসা কি হয়েছে? কোন সমস্যা?
না কোন সমস্যা না।
তাহলে বললে যে টাচ্ করতে না।
ঠিক বলেছি।
কেনো,কী দোষ আমার?
আপনার কোন দোষ নেই।সব দোষ আমার বাবার।
উনি আবার কি দোষ করেছে?
উনি আমার অমতে আপনার সঙ্গে আমাকে বিয়ে দিয়েছে।আমি কখনো আপনাকে স্বামী হিসেবে মানতে পারব না।

কারণ কি?
কারণ আমি একজনকে ভালোবাসি।তাকে ছাড়া অন্য কাউকে স্বামী হিসেবে মানতে পারব না।
তাহলে আমাকে বিয়ে করলে কেনো?
বাবাকে খুশি করার জন্য।তাছাড়া আমি যদি আপনাকে বিয়ে না করি বাবা সুইসাইড করবে বলেছে।তাই বাধ্য হয়ে আপনাকে বিয়ে করেছি।সাবধান কখনো আমার কাছে স্ত্রীর অধিকার চাইবেন না।
ঠিক আছে চাইব না।তবে বিষয়টা কালকে স্যারকে জানানো দরকার।
প্লিজ এমন কাজ কখনো করবেন না।বাবা শুনলে রাগ করবেন।
তাহলে এখন কী করবেন?
আমরা দুজনে স্বামী-স্ত্রীর অভিনয় করে যাব।তোমার আমার অবিভাবক কেউ যেন জানতে না পারে যে,আমাদের ভিতরে মনোমালিন্য চলছে।সময়মতো আমি আপনাকে ডিভোর্স দিয়ে আমার বয়ফ্রেন্ডকে বিয়ে করব।ততদিন পর্যন্ত আপনি অভিনয়টা করে যাবেন প্লিজ।
অনিচ্ছা সত্বেও সায়ান তার প্রস্তাবে রাজী হলো।দুজনের অভিনয় শুরু…।
উপরে দুজন স্বামী-স্ত্রীর।ভিতরে কেউ কারো আপন না।তবে একটা কথা সায়ান তাকে ভালোবাসে,আপন ভাবে।স্ত্রী হিসেবে পেতে চাই।কিন্তু নাফিসা অন্যজনকে ভালোবাসে।দুজনের চাওয়া পাওয়া আলাদা।পরদিন অফিসে যেতে নাফিসার বাবা তাকে ডেকে পাঠাল।সায়ান অফিসে ঢুকে সালাম দিলো।শরিফ শিকদার সালামের জবাব দিয়ে তাকে বসতে অনুমতি দিলেন।তারপর কুশল বিনিময় করলেন।অত:পর বললেন,

বাবা সায়ান আমার মেয়েটা একরোখা খুব জেদি।তাছাড়া অতি আদরে মানুষ হয়েছে।যখন যা মন চায় করে ফেলে।সংসারের কাজকর্ম তেমন একটা করতে পারে না।তবে তার মনটা খুব ভালো।তুমি তাকে একটু মানিয়ে নিও।
জ্বি বাবা দোয়া করবেন। আমি যেন তার যোগ্য স্বামী হতে পারি।তার মন জয় করতে পারি।
আমার দোয়া সবসময় তোমার সঙ্গে আছে।তুমিই পারবে তার যোগ্য স্বামী হতে।আমি তোমার ভিতরে সেই মনুষ্যত্ব দেখেছি।তাই তোমার হাতে আমার একমাত্র মেয়েকে তুলে দিতে দ্বিধা করিনা।তুমি পারবে আমার মেয়েকে ভালো রাখতে।
বাবা তাই যেন হয়।
সায়ান কষ্টগুলো বুকের মাঝে চেপে রেখেছে।প্রকাশ করতে পারছে না।তবুও শ্বশুরকে ওয়াদা দিয়েছে নাফিসাকে ভালো রাখার।অফিস শেষ করে বাসায় ফিরেছে।খুব ক্লান্ত লাগছে।কোথাও বউ একটু টেককেয়ার করবে তা না।যে যার মতো করে আছে।হঠাৎ নাফিসার মোবাইলে রিং বেজে উঠল।সে রিসিভ করতে অপর প্রান্ত থেকে আওয়াজ আসল,
হ্যালো জান কেমন আছ?

তোমাকে ছাড়া ভালো থাকতে পারি?
আমারওতো একই অবস্থা।তুমি নেই, সবকিছু শুন্য শুন্য লাগছে।কোনকিছু ভালো লাগছে না।
প্লিজ জান মন খারাপ করো না।আমি তোমার আছি তোমার থাকব।
তা কী করে সম্ভব?তুমিতো এখন সায়ানের স্ত্রী।
এসব নিয়ে একদম ভেবো না।আমি সময়মতো চলে আসব।
জান তাই যেন হয়।আমি তোমাকে ছাড়া থাকতে পারব না।
আমিও…।
শোন জান।
বল কী বলবে?
কাল একবার দেখা করতে পারবে।
হুম পারব,কখন?
বিকেল তিনটায়।
ঠিক আছে এখন রাখি।
দুজনে কথা পাকা করে ফোন রাখল।সায়ান সব কথা শুনেছে।কিন্তু কোন প্রতিবাদ করেনি।নামাজ পড়ে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করেছে,হে পরম করুনাময় আল্লাহ,আমি পাপি বান্দার সকল দোয়া কবুল করুন।আমার বউটাকে হেদায়েত দান করুন।সঠিক পথ দেখান।স্বামীর প্রতি ভালোবাসা বাড়িয়ে দিন।ন্যায় অন্যায় বুঝার সঠিক জ্ঞান দান করুন আমীন।।
নামাজ শেষ করে সায়ান চুপচাপ বসে বসে নাফিসাকে নিয়ে ভাবছে।কখন তাকে বউ হিসেবে কাছে পাবে,ভালোবাসবে।না কি সে অন্য কারো হবে।এসব ভাবনা তার মাথায় উৎপেতে বসেছে।কোনকিছু তার কাছে ভালো লাগছে না।তাই গুম মেরে বসে আছে।এমন সময় নাফিসা বলল,
চুপচাপ কী ভাবছেন?

না কিছু না।
আমার একটা উপকার করবেন?
বল কী করতে হবে?
কাল বিকেল তিনটায় আমার বয়ফ্রেন্ডের সঙ্গে দেখা করতে যাব।আমাকে একটু নিয়ে যাবেন?
কেনো,তুমি একা গেলেতো পার?
পারি,তবে আপনার মা-বাবা যদি কিছু মনে করে?আপনি নিয়ে গেল ভালো হত।
ঠিক আছে রেডি থেকো।
পরদিন সায়ান অফিস থেকে ফিরে নাফিসাকে নিয়ে বের হলো।ঠিক সময়মতো দুজনের দেখা হলো।নাফিসা তার বয়ফ্রেন্ডের হাত ধরে হাসতে হাসতে পার্কের একটা বেঞ্চিতে গিয়ে বসে পড়লো।দুজনে মজার গল্পে মেতে উঠল।এমন সময় নাফিসার বয়ফ্রেন্ডের একটা ফোন আসল।সে একটু দূরে গিয়ে কথোপকথন করলো।নাফিসার বয়ফ্রেন্ডের নাম সজীব।সে কিন্তু ভালো না।লুচ্ছা,চিট বাটপার,তার ডজন খানেক গার্লফ্রেন্ড আছে।সে সবাইকে বিয়ে করার আশা দিয়ে রেখেছে।এখন যে ফোন করেছে সেও তার গার্লফ্রেন্ড।অথচ সে নাফিসাকে বলল,অফিস থেকে তার জরুরী ফোন এসেছে।তাকে এক্ষণি যেতে হবে।নাফিসা বারন করলো না।সে চলে গেল।নাফিসা তার স্বামীকে নিয়ে বাসায় ফিরে আসল।

নাফিসা তাকে খুব বিশ্বাস করে।তার ধারনা সে সত্যিই তাকে ভালোবাসে।তাই বিয়ে হওয়া সত্বেও সে তাকে ভুলতে পারছে না।আগের মতো যোগাযোগ করে চলেছে।রাত জেগে ফোনালাপ চ্যাটিং সব করছে।সায়ান কিন্তু এসবে বাঁধা দিচ্ছে না।
সে ঠিকমতো তার টেককেয়ার করে।একদিন নাফিসা খুব অসুস্থ হয়ে পড়ে।গায়ে প্রচণ্ড জ্বর মাথা ব্যথায় অস্থির,খুব কাতরাচ্ছে।সায়ান অফিস থেকে এসে এ দৃশ্য দেখে সহ্য করতে পারলো না।তার সেবা যত্নে ব্যস্ত হয়ে উঠল।তার মাথায় জলপট্টি দিচ্ছে,ঔষধ খাওয়াচ্ছে,খাবার খাইয়ে দিচ্ছে।তার সেবাযত্নে আল্লাহর রহমতে সে সুস্থ হয়ে উঠল।এত সেবাযত্নের পর ও নাফিসার মনে তার প্রতি ভালোবাসার সৃষ্টি হচ্ছে না।সে সজীবকে নিয়ে ভাবছে।তার সঙ্গে নিয়মিত ফোনালাপ করে চলেছে।দেখা সাক্ষাত ও করছে সময় সুযোগ করে।এভাবে কেটে চলেছে তাদের দিনগুলি।নাফিসার আর তর সইছে না সে সজীবকে একান্ত আপন করে পেতে চাইছে।কিন্তু সজীব আপত্তি করছে।সে এখন বিয়ে করতে রাজী না।আর একটু সময় নিতে চাইছে। কিন্তু নাফিসা মানলেতো? সে এক্ষণি সজীবকে বিয়ে করতে চায়।সে ছুটে গেল সজীবের বাসায়।সজীব বাসায় একা থাকে। মা-বাবা দুজনে লন্ডন থাকে।সে বাংলাদেশে থাকে।এখানে সেটেল হতে চাইছে।ব্যবসা বাণিজ্য নিয়ে ব্যস্ত থাকে প্রায় সময়।আর ফাঁকে ফাঁকে গার্লফ্রেন্ড বানিয়ে মেয়ে মানুষ নিয়ে ফুর্তি করে রাত কাটায়।আজ নাফিসা সত্যিই তাকে বিয়ে করার জন্য ছুটে আসল।কলিংবেল টিপতেই দারোয়ান দরজা খুলে দিলো।নাফিসা ভিতরে প্রবেশ করলো।সায়ান বাতরুমে গোসল করছে।কারো সাড়াশব্দ না পেয়ে নাফিসা সোফায় বসে পড়লো।ঠিক তখনি সায়ানের ফোন বেজে উঠল।নাফিসা ফোনটা রিসিভ করতে অপর প্রান্ত থেকে একটা মেয়ের কণ্ঠ বেজে উঠল।মেয়েটি কেঁদে কেঁদে বলছে,

সজীব আমি তোমার কথামতো বাচ্চা অ্যাবরশন করিয়েছি।আমি এখন হাসপাতালে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছি।তুমি তাড়াতাড়ি এসো।আজই আমরা বিয়ে করব।তুমি বলেছিলে বাচ্চা অ্যাবরশন করলে আমাকে বিয়ে করবে।এখন যদি তুমি আমায় বিয়ে না কর,আমার বেঁচে থাকা অসম্ভব হবে।আমি সমাজে মুখ দেখাতে পারব না।প্লিজ তুমি তাড়াতাড়ি চলে এসো।

কথাগুলো শুনার পর নাফিসার মাথায় আগুন ধরে গেল।ঘৃণায় শরীর রি রি করে উঠল।কপাল বেয়ে তরতর করে ঘাম ঝরছে। ঠিক তখনি সায়ান বাতরুম থেকে বের হলো।নাফিসাকে দেখে চমকে উঠে বলল,
নাফিসা তুমি এসেছ?
হুম এসেছি।
বস, আমি তোমার জন্য চা করে নিয়ে আসি।
না আমি চা খাব না।
কেনো কী হয়েছে?আমার দিকে এমন কড়া নজরে তাকিয়ে আছ কেনো?
তার আগে বল,সায়লা নামের মেয়েটি কে?যে হাসপাতালে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে।
সে আমার কেউ না।সায়লা নামের কাউকে আমি চিনি না।আমি শুধু তোমাকে ভালোবাসি।চলো আমরা আজই বিয়ে করব।
চুপ,একদম চুপ আর একটা মিথ্যে কথা বলবে না।সায়লা ফোনে সব বলেছে।তোর বাচ্চা তার পেটে ছিল।তোকে পাওয়ার জন্য সেই বাচ্চা অ্যাবরশন করিয়েছে।এরপর ও বলছিস সব মিথ্যে।তুই একটা ফ্রট,চিট, বাটপার,লুচ্চা।তোকে বিশ্বাস করে আমি বড় ভুল করেছি।আজ থেকে তোর সাথে আমার ব্রেকাপ।আমি আমার স্বামীর কাছে ফিরে যাচ্ছি।
সজীব ও এত সহজে হার মানবার পাত্র নয়।সে কসম করে বলছে,এটা তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র।তাকে ফাঁসানো হচ্ছে।সত্যি সে সায়লা নামের কাউকে চিনে না।নাফিসাকে জোরপূর্বক বুঝানোর চেষ্টা করছে। তাকে ফেরাতে চাইছিল।তখনি নাফিসা তার গালে কষে একটা চড় বসিয়ে দিয়ে বলল,
চুপ বেঈমান আর একটা কথা ও বলবে না।মিথ্যাবাদী, লুচ্চা,প্রতারক..।সাবধান আর কখনো আমার নাম মুখে আনবে না।
নাফিসা তার ভুল বুঝতে পারলো।মূহূর্তে সে তার স্বামীর ভালোবাসা অনুভব করতে লাগল।ছুটে আসছে সায়ানের কাছে।

এদিকে সায়ান অফিস থেকে ফিরে দেখে নাফিসা নেই।টেবিলের উপর ভাঁজ করা একটা কাগজ তাতে লেখা,
সায়ান,
আমাকে ক্ষমা কর।আমি তোমার সহধর্মিনী হয়ে থাকতে পারলাম না।আমি চলে গেলাম আমার ভালোবাসার মানুষের কাছে।আমি চলে যাওয়ার অর্থ এই নয় যে তুমি খারাপ।তুমি খুব ভালো।দোয়া করি তোমার জীবনে একজন ভালো সঙ্গীনি আসুক।ডিভোর্স লেটার পাঠিয়ে দেব।সাইন করে দিও।ভালো থেকো।শুভকামনা।
ইতি
তোমার স্ত্রী
নাফিসা

চিরকুট পড়ার পর সায়ানের চোখ বেয়ে অশ্রু গড়িয়ে পড়লো।সে কিছুতেই নাফিসার চলে যাওয়াকে মেনে নিতে পারলো না।বারবার তার প্রতিচ্ছবি চোখের সামনে ভেসে উঠছে।তার সঙ্গে কাটানো স্মৃতিগুলো বারবার মনে পড়ছে।কোনকিছু ভালো লাগছে না।শুয়ে শুয়ে এপাশ ওপাশ গড়াগড়ি করছে।ঠিক তখনি কলিংবেল বেজে উঠল।সে দরজা খুলতে একি দেখল,
নাফিসা দাঁড়িয়ে আছে তার সামনে।সায়ান বলল,
নাফিসা তুমি ফিরে এলে যে?
সায়ান আমি বিরাট ভুল করেছি।আমাকে ক্ষমা কর।
কেনো কী হয়েছে?
আমি তোমার ভালোবাসা বুঝতে পারেনি।তোমাকে কষ্ট দিয়েছি।ভুল বুঝেছি।
তা বুঝলাম।কিন্তু সজীব কোথায়?তুমি না সজীবের কাছে গেলে,ফিরে আসলে কেনো?
সায়ান তোমার কাছে কোনকিছু লুকাব না।সব সত্য বলব।
নাফিসা আর দেরী করলো না।সজীবের সঙ্গে ঘটে যাওয়া সব সত্য প্রকাশ করলো।সবকথা শুনার পর সায়ান বলল,
নাফিসা তুমি এখন কী চাও?
সায়ান আমি তোমাকে চাই।তোমার সঙ্গে সারাজীবন থাকতে চায়।
সত্যি বলছতো?
হুম সত্যি।
আবার সজীবের কাছে যাবে নাতো?
না যাব না।সারাজীব আমার “প্রিয়জন” সায়ানের সঙ্গে থাকব ইনশাআল্লাহ।আল্লাহপাক আমাদের দুজনের ভালোবাসা অটুট রাখুক মৃত্যু পর্যন্ত এই দোয়া করি।
আল্লাহ তোমার দোয়া কবুল করুক,আমিন।।
সকল ভুল বুঝাবুঝির অবসান ঘটিয়ে দুজনের মাঝে ভালোবাসা ফুটে উঠল।

ঃসমাপ্তঃ


56
বিজ্ঞাপনঃ মিসির আলি সমগ্র ১: ১০০০ টাকা(১৪% ছাড়ে ৮৬০)

0

Afsana Khanam

Author: Afsana Khanam

লেখক

নিচের লেখাগুলো আপনার পছন্দ হতে পারে

গল্প বখাটে আফছানা খানম অথৈ

বখাটে আফছানা খানম অথৈ ফরিদা সবেমাত্র ইন্টারমিডিয়েট এ ভর্তি হয়েছে।রীতিমতো ক্লাস করছে।ইতোমধ্যে অনেকের সাথে সখ্যতা গড়ে উঠেছে।কলেজ লেভেলে পা দিলে

দারোগা বাড়ি (মো.রিমেল)

দারোগা বাড়ি প্রথম পর্ব মো.রিমেল বাড়ি থেকেঅ র্জুন,নিলয়দের আওয়াজ শোনা গেল।নিজেকে রুখতে পারলাম না।দ্রুত একটা গেঞ্জি আর হাফ-প্যান্ট পরে বেরিয়ে

ছোটগল্প:খোকদার বরই গাছ

ছোটগল্প:খোকনদার বরই গাছ মো.রিমেল রহমতপুর গ্রামের সরকারী স্কুলের মাঠের পাশ দিয়ে সোজা একটি রাস্তা গেছে।রাস্তার পূর্ব দিকে খোকনদার বাড়ি।বাড়ির পূর্বদিকে

Leave a Reply