জাপানের আবহাওয়া খুব সুন্দর। এখানে মেয়েরা সকাল হলেই ফুল হাতে হাঁটতে বেরিয়ে যায়।কোন মেয়ে যদি কোন মেয়েকে বলে ভালবাসি তাহলে মেয়েটি বলে, তুই ছেলে কেন ভালবাসিসনা! জাপানিরা দুধের গরম চা খুব পছন্দ করে অনেক সময় না খেয়ে থাকে তবুও তাদের দুধ চা চাই। জাপানের সবচেয়ে সুন্দর সকাল’ হয় টকুওমোতে সেখানে সকাল হলেই যে যার কাজে বেরিয়ে যায়, শুধু একটি মেয়ে বলে আমি তোমাকে ভালবাসি। আমি বলি তোমার জন্যই আমি দেশে যেতে পারিনা।সে সকাল বিকাল তিন বেলা রাঁধে। সবচেয়ে সুন্দর রান্না’ রাঁধে সকাল বেলা। তখন আমার অনেক আনন্দে দিন যায়।জাপানি মেয়েরা নাকি ঘুমুতে যাওয়ার আগে কখনও আয়নায় মুখ দেখে হা-পিত্যেশ করেনা- এটা আমার কখনও চোখে পড়েনি। শুধু শুনেছি জাপানি দিনরাত ফটকা ফুটানো হয়, এখন এসে দেখলাম। জাপানে যারা আসেনি তারা কি নাগাসাকির পানি দেখেছে? দেখেনি।নাগাসাকির পানি এত স্বচছ যে সারাক্ষণ চেয়ে থাকতে ইচ্ছে হয়।জাপানে নাকে এক মেয়ে তার স্বামীকে কুপাতে গিয়ে নিজেকেই কুপিয়ে মেরে ফেলেছ, কারন, তার স্বামী নাকি চৌদ্দই এপ্রিল রাতে বাড়ি ফিরতনা।এটা শুধু জাপানেই হয়, আর কোথাও হয় কিনা আমি শুনিনি।জাপানে যারা বিদেশ থেকে আসে তাদেরকে প্রথমে লাল গাল সংবর্ধনা দেওয়া হয়, এরপর গেষ্ট রুমে নিয়ে যাওয়া হয়, ইচ্ছে মত আপ্যায়ন করা হয় কেউ কিছু খেতে না চাইলে সেটা তার নাকে ঢেলে দেওয়া।জাপানে নাকি এক কবি এসেছিলেন, এসে বলে গেছেন, জাপানের ফুল এত সুন্দর যে তিনি ঘরে থাকতে পারেননা।জাপানে দাঁতে দাঁত লাগানো অপরাধ, তারপরও মেয়েরা সারাক্ষণ দাঁতে দাঁত লাগিয়ে বসে থাকে।
জাপান এত সুন্দর আমাকে কেউ বলেনি।বলতো যদি অনেক আগেই আসতাম। এখন কেবল আমার মনে হয়, আগে কেন আসিনি!
আরো পড়ুন-
- গৌতম বুদ্ধের শিক্ষা
- ইউটিউব থেকে আয় করার উপায়
- এডসেন্সের টাকা তোলার পদ্ধতি
- ছোটগল্প লেখার নিয়ম
- মোটিভেশনাল উক্তি
