তারাবীহ কত রাকাত: বিভ্রান্তি নিরসন —৩

0

রাসূল সা. কি একই রাতে তারাবীহ ও তাহাজ্জুদ আদায় করেননি?

 

মানুষ সহজ বিষয়কে কঠিন করে তোলে। তারাবি ও তাহাজ্জুদ দুটোই গুরুত্বপূর্ণ সালাত। অধিকাংশ আলেম ওলামার মতে তাহাজ্জুদ রাসূলের উপর ফরজ ছিলো। তবে ফরজ না হওয়ার পক্ষেও বিভিন্ন দলিলাদি পাওয়া যায়।

 

তো যাইহোক, পুরো মুসলিম উম্মাহর দাবি, তারাবি ও তাহাজ্জুদ আলাদা আলাদা সালাত; তারাবি ২০ রাকাত পড়তে হয়, আর তাহাজ্জুদ ৮ রাকাত। এদিকে গুটিকয়েক বিচ্ছিন্নতাবাদী কথিত আহলে হাদীসদের দাবি, তারাবি ও তাহাজ্জুদ একই সালাত; যেহেতু তাহাজ্জুদ ৮ রাকাত সেহেতু তারাবিহও ৮ রাকাত পড়তে হবে।

 

৮ রাকাত ওয়ালাদের যুক্তি, তারাবি ও তাহাজ্জুদ যদি আলাদা আলাদা হয় তাহলে ২৭ রমাদান রাসুল সা. সাহরি পর্যন্ত তারাবি পড়েছেন; তো তিনি তাহাজ্জুদ পড়লেন কবে? আর যদি তাহাজ্জুদ না পড়ে থাকবেন তাহলে তো তারাবি ও তাহাজ্জুদ একই প্রমাণিত হলো।

 

এখানে মূলত তিনটি বিষয়:

 

১. ২৭ রমাদানের রাতে রাসূল সা. তাহাজ্জুদ পড়লেন কখন?

 

২. যেহেতু তাহাজ্জুদ পড়েননি, সেহেতু তারাবি তাহাজ্জুদ একই!

 

৩. তাহাজ্জুদ যেহেতু ৮ রাকাত তারাবীহও ৮ রাকাত।

 

📗 প্রথম আপত্তির জবাব

 

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ২৭ রামাদানের পুরো রাত্র কেবল তারাবিই পড়েছেন, তাহাজ্জুদ পড়েননি একথা সুনিশ্চিত নয়। বরং এটাই সঠিক কথা যে, তিনি তারাবি শেষ করে তাহাজ্জুদও পড়েছেন। কিন্তু কীভাবে? সে জবাবটাই এখন আমরা দেবো।

 

অর্থাৎ, তিনি রাতের প্রথমাংশে তারাবি পড়েছেন আর শেষাংশে তাহাজ্জুদ আদায় করেছেন। এটাই রাসূলের স্বাভাবিক আদত ছিল। আর সাহাবায়ে কেরামের অভ্যাস ছিলো, তাঁরাও রাসুলের সাথে তাহাজ্জুদে শরিক হয়ে যেতেন। কাজেই তাঁরা রাসূলের সাথে তাহাজ্জুদ আদায় করতে করতে সাহরী ছুটে যাওয়ার ভয় করেছিলেন।

 

মূলত রাসূলের পিছনে সালাত আদায় করা সাহাবাদের অতি প্রিয় একটি আমল ছিল। তাঁরা রাসূলের সাথে সালাত আদায়ের আশেক ছিলেন, এতে তাঁরা খুবই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করতেন। এমনকি রাসূলের সাথে তাঁদের তাহাজ্জুদে অংশগ্রহণ করার অধিক আগ্রহে আল্লাহ তা’আলা এক বছর যাবত তাদের উপর তাহাজ্জুদ নামাজ ফরজই রেখেছিলেন। এখানেও একই বিষয় ঘটেছে, অর্থাৎ তাঁরা তারাবি শেষ করে রাসূলের তাহাজ্জুদেও অংশগ্রহণ করেছিলেন। কারণ, এই রাত্রিটি একটি বিশেষ রাত্রি ছিলো।

 

📗 ইমাম কিরমানীর বক্তব্যের জবাব

 

📗 জবাব-১

 

তিনি বলেছেন এটি তারাবির সালাত। এর জবাব হচ্ছে, এটি তাঁর ব্যক্তিগত মতামত। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পুরো রাত্র তারাবীই পড়েছেন এমন কথা হাদীসের কোথাও উল্লেখ নেই। বরং আমরা জানি, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তারাবি পড়তেন রাতের প্রথম অংশে। তেমন, তিনি প্রথম দুইদিনও সাহাবীদেরকে নিয়ে তারাবি পড়েছেন রাতের প্রথম ভাগে। এখান থেকেও বোঝা যায় ২৭ রমাদানের তারাবিও তিনি রাতের প্রথম অংশেই আদায় করেছেন। শেষাংশের সালাতগুলো তার নিয়মিত আমল তাহাজ্জুদ ছিলো।

 

📗 জবাব -২

 

লা-মাযহাবদের উসুলেই ইমাম কিরমানীর বক্তব্য অগ্রহণযোগ্য।

 

কথিত আহলে হাদিস ভাইদের একটা উসুল মনে রাখলেই সবকিছুর সমাধান মিলে যাবে। তারা বলে, তারাবি ও তাহাজ্জুদ একই। তাদের উসুল হল, রাতের প্রথম অংশে পড়া হলে তারাবি বলে, আর শেষ অংশে পড়া হলে তাহাজ্জুদ বলে।

 

অতএব, তাদের উসূল অনুযায়ীই রাসূলের পুরো রাতের সালাতের প্রথম অংশ ছিল তারাবি, শেষাংশ তথা সাহরি পর্যন্ত যা পড়েছেন তা ছিল তাহাজ্জুদ। কারণ, তাদেরই তৈরিকৃত উসুল— রাতের প্রথম অংশের সালাতকে তারাবি বলে, আর শেষ অংশের সালাতকে তাহাজ্জুদ বলে।

 

অতএব, রাসূল সা. পুরো রাত সালাত আদায় করেছেন ঠিক, তবে প্রথম অংশ ছিল তারাবি আর শেষ অংশ ছিল তাহাজ্জুদ। সুতরাং আর কোনো প্রশ্ন থাকলো না।

 

আর এটি খুবই প্রসিদ্ধ কথা যে সাহাবায়ে কেরাম রাসুলের তাহাজ্জুদেও অংশগ্রহণ করতেন। এমনকি এক বছর যাবত সাহাবায়ে কেরামের ওপর তাহাজ্জুদ ফরজও ছিল। তাঁরা রাসুলের সাথেই জামাতে তাহাজ্জুদ আদায় করতেন। এতে করে তাদের পাও ফুলে যায়, অতঃপর ফরজের বিধানটি রহিত হয়ে যায়।

 

📗 জবাব-৩

 

আর ২৭ রমাজানের রাতের দ্বিতীয় অংশের সালাত যে তাহাজ্জুদ ছিল তার উৎকৃষ্ট প্রমাণ হচ্ছে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম আগের দুই রাতেও এই অংশে তাহাজ্জুদ আদায় করেছিলেন। কারণ, প্রথম দুই রাতে তিনি তারাবী শেষ করেছিলেন ১১টা থেকে সাড়ে ১২টার মধ্যে। অতঃপর বাকি রাত্র তিনি তাহাজ্জুদ পড়েছিলেন! নাকি লা-মাযহাব বন্ধুরা বলতে চায়, রমাদানের শেষের বিজোড় রাতগুলোর মত মহিমান্বিত (কদরের) রাতেও রাসূল সাল্লাল্লাহু সাল্লাম তাহাজ্জুদ না পড়ে ঘুমিয়ে ছিলেন? আর ভোররাতে যখন আল্লাহ বান্দাদেরকে ডাকেন তখন তিনি সালাত (তাহাজ্জুদে) মগ্ন থাকবেন না এটা তো কল্পনারও বাইরে।

 

অতএব, প্রথম দুই রাত অর্থাৎ ২৩ ও ২৫ এ রমাদানে যেভাবে তিনি রাতের শেষাংশে তাহাজ্জুদ আদায় করেছেন একইভাবে ২৭ রমাদানেও রাতের শেষাংশে তিনি সাহাবী ও পরিবার পরিজনকে নিয়ে তাহাজ্জুদ আদায় করেছিলেন। পার্থক্য হলে এটুকু যে, প্রথম দুই রাত্রে একা আদায় করেছিলেন আর ২৭ রামাদ্বানের রাত্রে সকলকে নিয়ে আদায় করেছিলেন, কারণ এই রাতটি দুই রাতের তুলনায় অধিক গুরুত্বপূর্ণ ছিল।

 

আশা করি, তারা জবাব পেয়েছে যে রাসূল ২৭ রমাদান তাহাজ্জুদ কখন পড়লেন?

 

📒 দ্বিতীয় আপত্তির জবাব

 

দ্বিতীয় আপত্তির জবাব দেওয়া আবশ্যক নয়, কারণ প্রথম আপত্তির জবাবেই দ্বিতীয় আপত্তি মিটে গেছে। কারণ রাসূল সা. আলাদা আলাদা ভাবে তারাবির তাহাজ্জুদ পড়েছেন এটি প্রমাণিত হয়ে গেছে। তবুও আমরা বিভ্রান্ত উম্মাহকে এটা বোঝাতে চাই যে, কথিত আহলে হাদীসদের দ্বিতীয় আপত্তিটাও মূর্খতাসুলভ ও অমূলক। এবং তাদের সকল আপত্তি ও যুক্তিগুলো এমনই সারবত্তাতাহীন হয়ে থাকে।

 

তাদের যুক্তি হচ্ছে, রাসূল ২৭ তারিখে তাহাজ্জুদ পড়েননি; অতএব তারাবি ও তাহাজ্জুদ একই।

 

📗 জবাব-১

 

এটি সত্যিই অতি অদ্ভুত ও খুবই হাস্যকর দাবি। যদি তর্কের খাতিরে কিছুক্ষণের জন্য মেনেও নিই যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ঐদিন তাহাজ্জুদ পড়েন নি। তবুও এতে তারাবি ও তাহাজ্জুদ এক হওয়া আবশ্যক হয় না। যেমন, কেউ কোনো কারণে নাস্তা না খেয়ে ভাত খেয়ে নিলে এটি আবশ্যক নয় যে ভাতকেই নাস্তা বলা হবে।

 

মূলত যুক্তিসঙ্গত কথা হচ্ছে, রাসূল যখন কোন কিছু করেননি, এর মানে হচ্ছে রাসুলের ওপর থেকে ঐ বিষয়টি অন্য কোনো কারণে ‘সাকেত’ হয়ে গেছে। সুতরাং এটা সম্পূর্ণ অযৌক্তিক যে, ভিন্ন একটা আমলকে ‘না-করা’ আমলটির নামে চালিয়ে দেওয়া হবে!

 

তাছাড়া, এটাই তো একজন বিবেকবানের কথা যে, যেহেতু রাসূল সা. পুরা রাত্র তারাবি আদায় করেছেন, তাহাজ্জুদ পড়েননি। এর থেকে প্রতীয়মান হয়, দীর্ঘ তারাবির কারণে রাসূলের জিম্মা থেকে তাহাজ্জুদ সাকেত হয়ে গিয়েছে। কিন্তু না, তারা বোঝে উল্টোটা, অর্থাৎ যেহেতু তিনি তাহাজ্জুদ পড়েননি সেহেতু তারাবিই তাহাজ্জুদ!

 

সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, তিনি শরীয়তপ্রণেতা! কখন কোন আমল করবেন আর কখন করবেন না, সেটা তিনিই ভাল জানেন। তাঁর আমলের পক্ষে উম্মতের পক্ষ থেকে অযৌক্তিক জবাবদিহিতার কোনোই প্রয়োজন নেই। তিনি করেননি তো করেননি ব্যাস!

 

সারকথা: রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যদি কখনো দীর্ঘ তারাবি পড়ার কারণে তাহাজ্জুদ নাও পড়েন; এর উত্তর হচ্ছে তারাবির কারণে রাসূলের ওপর থেকে তাহাজ্জুদ সাকেত হয়ে গেছে। এটাই যৌক্তিক আর এটাই সঠিক কথা। সুতরাং তারাবিকে তাহাজ্জুদ নামে চালানোর সুযোগ নেই।

 

📗 শরী’আতের দাবী

 

এটাই শরী’আতের দাবি যে, দীর্ঘ তারাবির কারণে তাঁর জিম্মা থেকে তাহাজ্জুদ সাকেত হয়ে গেছে। যেমন, তাহিয়্যাতুল মাসজিদের দুই রাকাত সালাত ওয়াজিব পর্যায়ের হওয়া সত্ত্বেও সুন্নত সালাত আদায়ের মাধ্যমে তাহিয়্যাতুল মসজিদের দুই রাকাত সালাত সাকেত হয়ে যায়। আবার বৃদ্ধ বাবা-মার খেদমতের কারণে জিম্মা থেকে জিহাদের ফরজ সাকেত হয়ে যায়। আবার তাওয়াফের কারণেও তাহিয়্যাতুল মসজিদের দুই রাকাত সালাত সাকেত হয়ে যায়। এখন কি বাবা-মার খেদমত কেউ জিহাদ বলা হবে আর ‘তাওয়াফ’কেও ‘তাহিয়্যাতুল মসজিদ’ বলা হবে? নিশ্চয়ই না, তাহলে তারাবিকে তাহাজ্জুদ কেন বলা হবে?

 

তদুপরি, তিনি তাহাজ্জুদ পড়েননি এর মানে তারাবি ও তাহাজ্জুদ একই; ব্যাপারটা অযৌক্তিক সাথে হাস্যকরও বটে! কারণ, কেউ যদি তাহিয়্যাতুল মসজিদের দুই রাকাত না পড়ে সুন্নত পড়ে নেয়, এতে করে তার জিম্মা থেকে তাহিয়্যাতুল মসজিদের দুই রাকাত সাকেত হয়ে যায়। তো এর মানে কি তাহিয়্যাতুল মসজিদ আর সুন্নত সালাত একই! তাহিয়্যাতুল মসজিদ ও সুন্নত সালাতের রাকাত সংখ্যাও কি একই!

 

অতএব, যুক্তিসংগত কথা হচ্ছে, তারাবির কারণে তাহাজ্জুদ সাকেত হয়ে গিয়েছে। যেমন, জিহাদ ফরজ হওয়া সত্ত্বেও কারো যদি বৃদ্ধ বাবা-মা থাকে, তার জন্য বাবা-মার খেদমত করা ওয়াজিব। আর এতে তার জিম্মা থেকে জিহাদের ফরজ সাকেত হয়ে যাবে। তো এর মানে এই নয় যে জিহাদ করা আর মা-বাবার খেদমত করা একই! বরং এটা মেনে নিতে হবে যে, এক বাবা-মার খেদমতের কারণে জিহাদের ফরজ আমল সাকেত হয়ে গেছে!

 

এখন কেউ যদি বলে হাদিসে এসেছে আল্লাহর রাসূল একজন সাহাবীকে জিহাদের ময়দানে যেতে না দিয়ে বাবা মার খেদমত করতে বলেছেন। যেহেতু সাহাবী জিহাদ করেননি, এর মানে জিহাদ করা আর বাবা-মার খেদমত করা একই। ব্যাপারটা তো হাস্যকরই বটে।

 

বাস্তবতা হচ্ছে জিহাদ ও বাবা-মার খেদমত ভিন্ন ভিন্ন আমল; তবে বাবা-মার খেদমতের দ্বারা জিহাদের ফরজ সাকেত হয়ে যায়। একইভাবে তারাবি ও তাহাজ্জুদও ভিন্ন ভিন্ন আমল, তবে তারাবির কারণে তাহাজ্জুদ সাকেত হয়ে যেতে পারে —যদি দীর্ঘ তারাবির কারণে তাহাজ্জুদ না পড়া যায়।

 

খোলাসা কথা হচ্ছে, যদি আমরা তর্কের খাতিরে কিছুক্ষণের জন্য মেনেও নিই যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তারাবি পড়তে পড়তে তাহাজ্জুদ পড়েননি, তাহলে এর মানে হচ্ছে, তারাবির কারণে রাসূলের ওপর থেকে তাহাজ্জুদ সাকেত হয়ে গিয়েছে। কারণ দুটো সালাতই আল্লাহর জন্য এবং নফল। কাজেই, একটা সুনির্দিষ্ট আমলকে অন্য একটা সুনির্দিষ্ট আমলের নামে চালানোর কোনো প্রয়োজন নাই।

 

[আর যদি একই নামে চালিয়েও দেওয়া হয়, তাহলেও রাকাত সংখ্যা একই হতে হবে এর কোন মানে নেই। এই ব্যাপারে আমরা দ্বিতীয় পর্বে বিস্তারিত আলোচনা করবো ইনশাআল্লাহ]

 

📗 উপসংহার

 

যাইহোক দ্বিতীয় আপত্তির জবাবগুলো দেওয়াটা জরুরি ছিল না, তবুও দিলাম। মূলত আপত্তিটাই অর্থহীন; কারণ, রসূল সাঃ তারাবি ও তাহাজ্জুদ দুটোই আলাদা আলাদা আদায় করেছেন। যেমনটা আমরা ওপরে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। অর্থাৎ রাতের প্রথম অংশে তিনি সাহাবীদেরকে নিয়ে তারাবি পড়েছিলেন, আর দ্বিতীয় অংশে তাহাজ্জুদ পড়েছিলেন। আর এটাই তাঁর স্বাভাবিক অব্যাস ছিলো।

 

[তৃতীয় আপত্তির জবাব শীঘ্রই আসছে]

 

লুবাব হাসান সাফওয়ান


Screenshot 3
বিজ্ঞাপনঃ বই কিনুন, বই পড়ুন

0

লুবাব হাসান সাফ‌ওয়ান

Author: লুবাব হাসান সাফ‌ওয়ান

লুবাব হাসান সাফ‌ওয়ান। ঠিকানা: নোয়াখালী। কর্ম: ছাত্র। পড়াশোনা: আল-ইফতা ওয়াল হাদীস [চলমান] প্রতিষ্ঠান: মাদরাসাতু ফায়দ্বিল 'উলূম নোয়াখালী।

নিচের লেখাগুলো আপনার পছন্দ হতে পারে

কবিতা আল কোরআনের প্রতীক আফছানা খানম অথৈ

আল কোরআনের প্রতীক আফছানা খানম অথৈ মা আমেনার গর্ভেতে জন্ম নিলো এক মহামানবের, নাম হলো তার মুহাম্মদ রাসুল আসলো ভবের

ফোরাত নদীতে স্বর্নের পাহাড় আফছানা খানম অথৈ

ফোরাত নদীতে স্বর্নের পাহাড় আফছানা খানম অথৈ ইমাম মাহাদী (আ:) আগমনের পূর্বে ফোরাত নদীর তীরে স্বর্নের পাহাড় ভেসে উঠা কেয়ামতের

কবিতা দাজ্জাল আফছানা খানম অথৈ

দাজ্জাল আফছানা খানম অথৈ কেয়ামতের পূর্বে দাজ্জাল আসবে নিজেকে খোদা বলে দাবি করবে, কাফের মুনাফিক যাবে তার দলে ঈমানদার মুমিন

গল্প হযরত মুহাম্মদ (সা:) জীবনের গল্প আফছানা খানম অথৈ

জন্ম:হযরত মুহাম্মদ (সা:) বর্তমান সৌদি আরবে অবস্থিত মক্কা নগরীর কুরাইশ গোত্রে বনি হাশিম বংশে ৫৭০ খৃষ্টাব্দে জন্ম গ্রহণ করেন।তার পিতার

One Reply to “তারাবীহ কত রাকাত: বিভ্রান্তি নিরসন —৩”

  1. আসসালামু আলাইকুম। জানানোর জন্য জাজাকাল্লাহ খাইরান। খুব সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন খুব সুন্দর হয়েছে । আমি চাই এরকম আরও লেখালেখি করুন এবং এগিয়ে যান নিশ্চয়ই একদিন সফল হবেন। আপনার জন্য দোয়া রইল। শুভ কামনা।

Leave a Reply