যদি কেউ শয়তানকে দেখে নামাজ পড়তে তাহলে সে অবাক হবেনা? অবশ্যই হবে, কারন সে তো শয়তান তার তো অবাক হওয়ার কথানা। অথচ আমি আজ এক শয়তানকে দেখলাম নামাজ পড়তে। এই শয়তান তুই নামাজ পড়ছিস কেন্? আমি তো শয়তান আমি তো নামাজ পড়বই।মানে? আমি যখন কাউকে আমার পথে আনতে পারিনা তখন আমি নামাজ পড়ি।কেমন? এই যেমন আজকে একজনকে নামাজ থেকে বিরত করতে পারিনি তাই নামাজ পড়লাম।এটা আবার কেমন শয়তানি? হ্যাঁ, এটাই শয়তানি, নিজে ভাল না হলেও অন্যকে ভাল হওয়ার উপদেশ দেওয়া।তাহলে আমি এখন থেকে এ শয়তানি রপ্ত করব।তোমার পক্ষে এ শয়তান হওয়া কোনদিনই সম্ভব নয়। কেন? কারন তুমি কোনদিন আমার গাছতলায় যাওনি।সেখানে গেলে কি হয়? সবাই শয়তান শয়তান বলে জড়িয়ে ধরে তখন সে শয়তান হয়ে যায়। তাহলে আমি এক্ষুনি সে গাছতলায় যাব।সে গাছতলায় যেতে হলে আগে তোমাকে বিষের ছোবলে ফানা ফানা হতে হবে। ফানা ফানা মানে? কোন এক বিষাক্ত গোখরা কামড় দেবে তাতে যদি তুমি বেঁচে যাও তাহলেই তুমি শয়তান হওয়ার লক্ষ্য পূরণ হবে। আচ্ছা আমি বিষাক্ত গোখরার ছোবল খাব।
গেল বিষাক্ত গোখরার ছোবল খেতে, মারল এক লাথি সে পড়ে গেল, গোখরা গেল মূল শয়তানের গায়ে পড়ে। মূল শয়তান এখন বিষাক্ত গোখরার ছোবল খেয়ে শুধু কাতরাচ্ছে, কখন তার জান চলে যায় আল্লাই জানে।