তোমাকে আমার এত ভাল লাগে কেন? জানি তুমি ফুল দেখে হাস।তুমি আর ফুল দেখে হেসোনা। আচ্ছা হাসবনা।দেখি এখন তোমাকে কেমন লাগে? না আগের মত লাগছেনা।তাহলে ফুল দেখে হাসব? হ্যাঁ, হাস।এখন তোমাকে পরীর মত লাগছে ; যেন স্বর্গের পরী পৃথিবীতে নেমে এসেছে।
এবার বল তুমি আর কি পছন্দ কর।আমি গান গাইতে পছন্দ করি।আমাকে একটি গান শোনাওতো।’ তুমি যে আমার কবিতা, আমার বাঁশির……। তোমার গানতো বেশ ভাল। এবার বল, তুমি কোন গানটি গাইতে বেশি পছন্দ কর।’ এ জীবনের শেষ আছে, তোমার শেষ নাই। ‘ এতো অনেক সুন্দর গান; আমাকে অনেক মুগ্ধ করল।এ গান তুমি দিনে কয়বার গাও? ‘তিনবার ‘। এখন থেকে পাঁচবার গাবে।
এবার বল তোমার সবচেয়ে প্রিয় সাপ কি? পদ্মগোখরা।কেন? সে নেচে নেচে দোদুল দেয়।আমাকে একটি তেমন দোল দেখাওতো।………. এই যে দেখালাম।মন ভরল? ভরল। আর কিছু চাই? না আজ আর আর কিছু নয়। এবার বল আমার কথা তোমার মনে থাকবে? হ্যাঁ, মনে থাকবেঃ
তাহলে আজকের দিনটির কথা আমি আমার সবচেয়ে প্রিয় ডায়েরিতে লিখে রাখব, যে ডায়েরীতে আর কারো নাম লিখিনা।
এবার বল, তুমি কি আমার জন্য জন্ম নিয়েছ? হ্যাঁ আমি শুধু তোমার জন্য জন্ম নিয়েছি। এ কথা আমি আমার মনের ডায়েরিতে লিখে রাখব।
এবার বল মনের ডায়েরির ওজন কত হতে পারে? প্রায় সাড় সাত মন।তাইতো তুমি আমার মনের ডায়েরির প্রতিটি পাতা জুড়ে আছ।
মনের ডায়েরি যদি মনের ডায়েরি না হয় তাহলে সেটি কি? সেটি পণের ডায়েরি। আজ সেটি মনের ডায়েরি ; তাইতো আমি বেঁচে আছি।