0
অন্তর্লোকের শূন্যবাগানে চিন্তার বৃক্ষ জন্মে রাত্রির বীজ থেকে,
বিষাক্ত নিঃশ্বাসের প্রাণীর কাঁটার জিহ্বায় হাসে প্রতারণার পরাগ,
ঈর্ষা পোষে কৃত্রিমতায়, বিদ্বেষের শিশু ঘুমায় কৌশলের দোলায়,
বিশ্বাসকে ছিন্ন করে অদৃশ্য নখে, নিষ্করুণ মায়ার দেবতা,
চোগলখোরতা ধর্ম, মন্ত্র বিভাজন, পূজা অন্যের অকল্যাণের উল্লাস,
কথার ছায়া ছুঁয়ে মৃত আলো নেমে আসে মননের জানালায়।অহংকারের তাপে বিবর্ণ সততার পত্রপল্লব,
মুখোশে ঢাকা আত্মা খুঁজে নিজেকে ভিখারির মতো,
মিথ্যা অলঙ্কার, প্রতারণার পোশাক নিষিদ্ধ সত্যের আলো,
চোখ রাখার সাহস মরে বুকে জমেছে অবিশ্বাসের ছাই,
হাসিতে ক্ষতের শলাকা, করতলে বাজে হিংসার মৃদু ঢাক,
ভালোবাসা বিক্রি মুখরোচক শব্দে, বন্ধুত্ব নির্মাণ বিশ্বাসঘাতকে যজ্ঞে,
সাপেরা বদলায় খোলস, দৃষ্টিতে জ্বলে অপবিত্র আত্মার আগুন ।শূন্যতার নীচে ঘুমায় অচেনা নৈঃশব্দ্য, মুখে ঘোরে দুঃস্বপ্নের লিপি,
বিবেকের আয়নায় কপটতার ছোপ, সত্যের প্রতিচ্ছবি বিকৃত প্রতিবিম্বে,
শব্দে বিষ, দৃষ্টিতে হিসাব, কৃত্রিমতার কারখানায় তৈরি আবেগের প্রতিরূপ,
ধূসর উচ্চারণে অনুতাপের ভান, মায়ার আড়ালে ঢেকে নিজের ক্ষত,
ক্ষমা অলঙ্কার, দয়া নিঃশেষ সংজ্ঞা, নতজানু সততার সমাধিফলক।অন্তর্লোক, জ্যোৎস্না দগ্ধ অপরাধের তাপে, বৃষ্টি নামতে ভয় পাপের বাষ্পে,
চোখ ভরে থাকে শূন্যতায়, হৃদয় খোঁজে পরিত্রাণের কোনো অদৃশ্য সেতু,
অন্ধকারের গর্ভে, ক্ষয়ের উপত্যকায়, জন্মে আলোকবীজ, নিঃশব্দ, নিঃশেষ, অবিনশ্বর,
বীজ, পরিশুদ্ধির প্রতীক, ধ্বংসের শিখায় খুঁজে পায় নির্মাণ,
মানুষ দীর্ঘ যাত্রার ক্লান্ত ভ্রামক, হাঁটে নিজের ছায়ার বিপরীতে,
আগুনে পুড়ে জেগে ওঠে, নিজের অন্তর্লোকে, নিজের কণ্টকবীথি।
বিষাক্ত নিঃশ্বাসের প্রাণীর কাঁটার জিহ্বায় হাসে প্রতারণার পরাগ,
ঈর্ষা পোষে কৃত্রিমতায়, বিদ্বেষের শিশু ঘুমায় কৌশলের দোলায়,
বিশ্বাসকে ছিন্ন করে অদৃশ্য নখে, নিষ্করুণ মায়ার দেবতা,
চোগলখোরতা ধর্ম, মন্ত্র বিভাজন, পূজা অন্যের অকল্যাণের উল্লাস,
কথার ছায়া ছুঁয়ে মৃত আলো নেমে আসে মননের জানালায়।অহংকারের তাপে বিবর্ণ সততার পত্রপল্লব,
মুখোশে ঢাকা আত্মা খুঁজে নিজেকে ভিখারির মতো,
মিথ্যা অলঙ্কার, প্রতারণার পোশাক নিষিদ্ধ সত্যের আলো,
চোখ রাখার সাহস মরে বুকে জমেছে অবিশ্বাসের ছাই,
হাসিতে ক্ষতের শলাকা, করতলে বাজে হিংসার মৃদু ঢাক,
ভালোবাসা বিক্রি মুখরোচক শব্দে, বন্ধুত্ব নির্মাণ বিশ্বাসঘাতকে যজ্ঞে,
সাপেরা বদলায় খোলস, দৃষ্টিতে জ্বলে অপবিত্র আত্মার আগুন ।শূন্যতার নীচে ঘুমায় অচেনা নৈঃশব্দ্য, মুখে ঘোরে দুঃস্বপ্নের লিপি,
বিবেকের আয়নায় কপটতার ছোপ, সত্যের প্রতিচ্ছবি বিকৃত প্রতিবিম্বে,
শব্দে বিষ, দৃষ্টিতে হিসাব, কৃত্রিমতার কারখানায় তৈরি আবেগের প্রতিরূপ,
ধূসর উচ্চারণে অনুতাপের ভান, মায়ার আড়ালে ঢেকে নিজের ক্ষত,
ক্ষমা অলঙ্কার, দয়া নিঃশেষ সংজ্ঞা, নতজানু সততার সমাধিফলক।অন্তর্লোক, জ্যোৎস্না দগ্ধ অপরাধের তাপে, বৃষ্টি নামতে ভয় পাপের বাষ্পে,
চোখ ভরে থাকে শূন্যতায়, হৃদয় খোঁজে পরিত্রাণের কোনো অদৃশ্য সেতু,
অন্ধকারের গর্ভে, ক্ষয়ের উপত্যকায়, জন্মে আলোকবীজ, নিঃশব্দ, নিঃশেষ, অবিনশ্বর,
বীজ, পরিশুদ্ধির প্রতীক, ধ্বংসের শিখায় খুঁজে পায় নির্মাণ,
মানুষ দীর্ঘ যাত্রার ক্লান্ত ভ্রামক, হাঁটে নিজের ছায়ার বিপরীতে,
আগুনে পুড়ে জেগে ওঠে, নিজের অন্তর্লোকে, নিজের কণ্টকবীথি।

0