Prev Next

আর্টিকেলের এস ই ও(সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন) কি?

এস ই ও বা, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন অনেক ব্যাপক একটি ধারণা। এটি বলতে মূলত গুগল বা, অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিন যেভাবে কোন কনটেন্টকে সার্চ রেজাল্টে দেখায়, সেভাবে, কনটেন্ট তৈরি এবং পুরো ওয়েবসাইটকে উপস্থাপন করাকে বুঝায়। আর্টিকেলের ক্ষেত্রে কিভাবে এটা কাজ করে সেটি আপনাকে জানতে হবে।

পাঠকের জন্য লিখুন, সার্চ ইঞ্জিনের জন্য নয়

যারা এস ই ও সম্পর্কে কিছুটা ধারণা রাখেন, তারা একটি ভুল প্রায়ই করেন। তারা সার্চ ইঞ্জিনের জন্য লেখার চেষ্টা করেন, এটি ভুল। গুগল সেই লেখাকে আগে দেখায় যেটি পাঠকের জন্য লেখা হয়েছে। তাই, আপনাকে লেখার মাণ পাঠকের চাহিদা অনুযায়ী রক্ষা করতে হবে। এবং সার্চ দিয়ে লোকে কি খুজছে সেটি অনুমান করার চেষ্টা করতে হবে।

search engine optimization 4111000 960 720

এস ই ও কিভাবে করতে হবে?

কিওয়ার্ড এবং রিলেটেড কিওয়ার্ডের ব্যাবহার জানতে হবে। গুগল এইসব কিওয়ার্ড, রিলেটেড কিওয়ার্ড, এগুলোর Synonym, এবং পজিটিভ নেগেটিভ ইমপ্যাক্ট এইসব জিনিস বিবেচনা করে একটি ওয়েব পেজকে র‍্যাংক করে। আমাদের উদ্দেশ্যে একটি নির্দিষ্ট কিওয়ার্ডের জন্য সার্চ ইঞ্জিনের র‍্যাংকিং এর প্রথম লেখাটিই হোক আমার লেখা।

সার্চ ইঞ্জিন র‍্যাংকিং এ প্রথমে আসার উপায়-

  • লেখার মাঝে কিওয়ার্ড এর ব্যবহার শিখতে হবে
  • সার্চ ইনটেন্ট বুঝে লিখতে হবে, অর্থাৎ পাঠক যা চায় তাই লিখতে হবে
  • লেখাকে আকর্ষণীয় করার মাধ্যমে পাঠককে বেশী সময় ধরে রাখতে হবে
  • লেখার এনগেজমেন্ট বাড়াতে হবে। অর্থাৎ, পাঠক আপনার লেখা পড়ে চলে না গিয়ে লেখার মাঝে কোন একটা লিংকে ক্লিক করবে বা, পরের লেখাটিও পড়বে এটার ব্যবস্থা করতে হবে
  • ১০ টি লেখা প্রকাশ করলে দশটিই একটি সাব টপিকের উপর হতে হবে(অর্থাৎ রিলেটেড বিষয়ে হতে হবে), আরো বেশী হলে ভালো। এতে টপিকাল অথরিটি বাড়বে
  • ২/৩ মাস আগে যা  লেখা হয়েছে সেগুলো এডিট করতে হবে এবং সেখানে কিছু সংযোজন বা, বিয়োজন করতে হবে

 

শিখবো কিভাবে?

এই কোর্সের পরের লেসনগুলোতে কিওয়ার্ড এবং পাঠক ধরে রাখা নিয়ে আরো আলোচনা করা হয়েছে এবং কিছু বিষয় একবারেই পড়ে নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন। এছাড়া নতুন যেকোন সমস্যায় গুগলে সার্চ দিন বা, মেনুবার থেকে অ্যাকাউন্ট থেকে বার্তাকক্ষে গিয়ে admin এর কাছে যেকোন প্রশ্ন করতে পারেন।

Leave a Comment