Lesson Archive
কেন ব্লগের আর্টিকেল লিখবো?
অনেক কারণে লিখতে পারেন। এর মধ্যে দুটি প্রধান কারণ হচ্ছে- নিজের এমন কিছু লেখা প্রকাশ করতে চান যা লোকে পড়বে লেখালেখি করে টাকা আয় করতে চান বা, পেশাদার ব্লগার হিসেবে ক্যারিয়ার গড়তে চান মনের আনন্দে লেখাঃ যাদের এমনিতেই লিখতে ভালো লাগে তারা গল্প, কবিতা, প্রবন্ধ ইত্যাদি নানারকম লেখা লিখে বিভিন্ন বাংলা ব্লগে প্রকাশ করতে পারেন।
একাডেমিক লেখা এবং ব্লগের লেখার পার্থক্য কি?
অনেকেই হয়তো খুব ভালো রচনা লিখতে পারেন, নিজের থিসিস পেপার নিজে লিখেছেন। অনেকেই আছেন যারা এভারেজ বাংলাদেশীদের চেয়ে ভালো ইংরেজী জানেন। হতে পারে, আপনি একাডেমিক কোন বিষয়ে খুব ভালো জ্ঞান রাখেন, এবং গভীর থেকে সেই বিষয়ে বিশ্লেষণ করতে পারেন। কিন্তু এগুলো সরাসরি আপনার কাজে আসবে না যদি আপনি লিখে আয় করতে চান। একাডেমিক লেখা কেমন
কি নিয়ে লেখা উচিত, কি নিয়ে লেখা উচিত না?
নতুন যারা ব্লগিং শুরু করেন তারা যা ইচ্ছা তাই নিয়ে লিখতে থাকেন। দেখা যাচ্ছে আজকে নিজের ব্লগে ‘নুডুলস এর রেসিপি’ লিখলেন, কালকে লিখলেন ‘পদ্মা সেতু’ নিয়ে। গুগল এই ধরণের সাইট বা, মাল্টিব্লগিং সাইটের এই ধরণের লেখাকে র্যাংক করে না। আপনাকে একটি টপিক বেছে নিয়ে লিখতে হবে। এবং সেই টপিকের সবকিছু ধীরে ধীরে লেখায় নিয়ে আসতে
লেখার আইডিয়া কিভাবে পাওয়া যাবে?
নতুন ব্লগিং শুরু করলে অনেকেই মনে করেন, কিছুদিন লেখার পরে বোধহয় আর, কোন টপিক খুজে পাওয়া যাবে না। ব্যাপারটা তেমন নয়। বরং এত বেশী বিষয় আছে লেখার মতো যা সারাজীবন লিখলেও শেষ হবে না। এমনকি যদি আপনি খুব আলাদা করে একটি সাব টপিক বেছে নেন তারপরেও। সার্চ ইঞ্জিন গুগলকে ফলো করুন আপনার টপিক লিখে সার্চ
আর্টিকেলের এস ই ও(সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন) কি?
এস ই ও বা, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন অনেক ব্যাপক একটি ধারণা। এটি বলতে মূলত গুগল বা, অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিন যেভাবে কোন কনটেন্টকে সার্চ রেজাল্টে দেখায়, সেভাবে, কনটেন্ট তৈরি এবং পুরো ওয়েবসাইটকে উপস্থাপন করাকে বুঝায়। আর্টিকেলের ক্ষেত্রে কিভাবে এটা কাজ করে সেটি আপনাকে জানতে হবে। পাঠকের জন্য লিখুন, সার্চ ইঞ্জিনের জন্য নয় যারা এস ই ও
কম্পিটিটরদের চেয়ে ভালো লেখা প্রকাশ করার উপায় কি?
পড়তে হবে, প্রচুর পড়তে হবে। একটি ধারণা প্রচলিত আছে যে, ১০ পাতা পড়লে ১ পাতা লেখা যায়। কম্পিটিটরদের চেয়ে ভালো লেখা প্রকাশ করার জন্য আপনাকে তাদের সব লেখা পড়তে হবে। গুগলের সার্চ রেজাল্টে প্রথম পাতায় থাকা দশটি পেজ পড়লে আপনি তাদের চেয়ে ভালো কিছু লিখতে পারবেন। এবং গুগল আপনার লেখাটিকে প্রথমে দেখাবে। কম্পিটিটর কারা? মনে
মাসে লাখ লাখ টাকা আয় করতে হলে কি করতে হবে?
হ্যা, সত্যিই মাসে লাখ লাখ টাকা আয় করতে পারবেন। কিন্তু এর জন্য যে দক্ষতা দরকার সেটি আগে অর্জন করতে হবে। এরপর সেই দক্ষতাকে মনিটাইজ করার দক্ষতা অর্জন করলেই মাসে লাখ টাকা আয় করতে পারবেন খুব সহজেই। আমি কি এখন আয় করা শুরু করতে পারবো? হ্যা, পারবেন যদি আপনি আগে থেকেই অভিজ্ঞ হোন। নতুন হলে আপনার
অ্যাসাইনমেন্ট
আপনার জন্য অ্যাসাইনমেন্ট হচ্ছে- নিজের পেশাগত অভিজ্ঞতা, দক্ষতা, পড়াশোনা কিংবা আগ্রহ আছে এমন একটি বিষয় খুজে বের করুন এরপর সেই বিষয়ের একটি সাব টপিক খুজে বের করুন। যেমনঃ ফুটবল খেলা নিয়ে আগ্রহ থাকলে- ‘বিশ্বকাপে ব্রাজিল’ বা, ‘আর্জেন্টিনার সেরা স্ট্রাইকারেরা’ আপনার লেখার সাব টপিক হতে পারে এবারে টুল ব্যাবহার করে বা, গুগলে সার্চ দিয়ে ১০ টি
ব্লগের আর্টিকেল কিভাবে আরো আকর্ষণীয় করে পাঠককে ধরে রাখা যায়?
ব্লগের লেখাকে আকর্ষণীয় করার উদ্দেশ্য হচ্ছে পাঠককে বেশী সময়ের জন্য ধরে রাখা, কারণ ওয়েব পেজ র্যাংক করার জন্য view duration গুগলের বহুল ব্যবহৃত একটি প্যারামিটার। পাঠক যদি কোন লেখা বেশী সময় নিয়ে পড়ে, এর অর্থ সে সেটাতে আগ্রহী, লেখাটা ভালো। কিছু ট্রিকস আছে যা ব্লগারেরা ব্যবহার করেন- ছোট ছোট প্যারা করে লিখতে হবে, তাহলে পাঠক
আর্টিকেল লিখে কিভাবে আয় করা যায়?
অনেকভাবে করা যায়। তবে কতজন লেখাটি পড়ছে, বাজারে সেইসব পাঠকদের মূল্য কত সেটাই আপনার লেখার মূল্য নির্ধারণ করে দেবে। ইংরেজীতে লিখলে বাংলার চেয়ে অনেক বেশী টাকা পাবেন। নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য নিয়ে লিখলে সেই লেখায় সফলতার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়। তাই, যেভাবে আয় করতে চান, সেই উদ্দেশ্যের সাথে মিল রেখে লেখার চেষ্টা করবেন। চলুন দেখে নেই কি