গল্প চেয়ারম্যানের মেয়ে আফছানা খানম অথৈ

0চেয়ারম্যানের মেয়ে আফছানা খানম অথৈ মেহেরপুর একটি সুন্দর গ্রাম।এই গ্রামে কিছু অদ্ভুত নিয়মকানুন চালু আছে,যা অন্যকোন গ্রামে নেই।এই গ্রামে নারীরা বিনা প্রয়োজনে ঘর থেকে বের হয়না।কোন কারণে বের হলে বোরকা হিজাব পরে তবে বের হোন।বিয়েতে কোন গান বাজনা হয়না।পাঁচ ওয়াক্ত মসজিদের আযান ছাড়া কোন মাইকিং হয় না।বিয়ের আগে প্রেম ভালোবাসার কোন নিয়ম নেই।যদি কেউ করে

গল্প মেয়েরা ও মানুষ আফছানা খানম অথৈ

0গল্প মেয়েরা ও মানুষ আফছানা খানম অথৈ রানু বউ হয়ে এসেছে চার পাঁচ মাস হলো।এরই মধ্যে তার স্বামী স্কলারশিপ এর জন্য লন্ডন চলে যায়।আর এই সুযোগে শ্বাশুড়ি বউকে নিয়ে ষড়যন্ত্র করে।রাহুল আর রানু ভালোবেসে বিয়ে করেছে।ভার্সিটিতে পড়া অবস্থায় দুজনের পরিচয়,তারপর বিয়ে।শ্বাশুড়ি এই বিয়ে মেনে নেয়নি।কারণ রানুর বাবা একজন রিক্সা চালক।এই নিয়ে রীতিমতো বউ শ্বাশুড়ির মাঝে

গল্প মেয়ে সাক্ষী আফছানা খানম অথৈ

0মেয়ে সাক্ষী আফছানা খানম অথৈ আবিদ হায়দার বেড়াতে এসেছে গ্রামে তার বন্ধু ফুয়াদ’র বাসায়।অবশ্য সে একা না,তার সঙ্গে আছে,বন্ধু সজল ও রিয়াদ।তিন বন্ধু বিকেলে বেলা হাওয়া খেতে বেরিয়েছে।গ্রামের রাস্তা আঁকা বাঁকা,তাদের পরিচিত না।তবু তারা মনের সুখে হেটে চলেছে।আর বিভিন্ন অঙ্গভঙ্গিতে ছবি তুলছে।হাটতে হাটতে একসময় তারা দিক ভুলে যায়।কোন দিকে যাবে,কি করবে,কোনকিছু তারা বুঝে উঠতে পারছে

গল্প বন্ধ্যা আফছানা খানম অথৈ

0গল্প বন্ধ্যা আফছানা খানম অথৈ আলেয়া বউ হয়ে এসেছে চার বছর হলো।এখনো মা হতে পারেনি। এজন্য রীতিমতো তাকে কটু কথা শুনতে হচ্ছে।শ্বাশুড়ি প্রায় তাকে দোষী করে কথা বলেন।শ্বশুর এখনো তার পক্ষে আছেন।তাই এখনো আলেয়া টিকে আছে।শুধু তাই নয় শ্বশুর তাকে খুব পছন্দ ও করেন।কারণ আলেয়া নামাজী, পর্দানশীন, রুপবতী,গুণবতী। এমন একটা মেয়েকে ছেলের বউ করার স্বপ্ন

গল্প একজন জান্নাতি ক্রীতদাসীর গল্প আফছানা খানম অথৈ

0একজন জান্নাতি ক্রীতদাসীর গল্প আফছানা খানম অথৈ একদিন আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা:) এর পিতা মক্কার বাজারে যান কিছু কেনাকাটা করার জন্য।এক জায়গায় তিনি দেখলেন, “একজন লোক কিছু দাসদাসী রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে বিক্রি করছেন।আব্দুল্লাহ দেখলেন,সেখানে দাঁড়িয়ে আছে একটা ছোট নয় বছরের কালো আফ্রিকান আবিসিনিয়ার মেয়ে।মেয়েটাকে দেখে আব্দুল্লাহর অনেক মায়া হলো।একটু রুগ্ন হালকা পাতলা।কিন্তু কেমন মায়াবী

গল্প সৎ মা আফছানা খানম অথৈ

0গল্প সৎ মা আফছানা খানম অথৈ আবু ছায়েদ মাস্টারের প্রথম স্ত্রী মারা যাওয়ার পর দ্বিতীয় বিয়ে করেন।তার বাচ্চাদের দেখভাল করার জন্য।তার দুটো বাচ্চা,আলাল আর দুলাল।মাসআল্লাহ দেখতে অনেক সুন্দর। দেখলে যে কারো মায়া লেগে যায়। কিন্তু সে কী! সৎ মা আরিফা তাদের একটু ও দেখতে পারেন না।এতটুকুন বাচ্চা তাদের সাথে খারাপ আচরণ করেন।এই নিয়ে মাস্টারের সঙ্গে

একটি রোবটের গল্প

1*একটি রোবটের গল্প* মেজবাহ একজন সাহিত্যিক। সে বই লিখে। সে অনেক জনপ্রিয় ও বিখ্যাত। সে অনেক পুরস্কার ও সম্মান পেয়েছে। সে সবসময় নতুন নতুন বিষয় নিয়ে বই লিখে। একদিন সে একটা বই লিখতে চায় যেখানে একজন রোবট মানুষের মতো ভাবে, কথা ও বলে। সে রোবটটির নাম রাখে বিং। সে বইটির জন্য একটা রোবট বানাতে চায়।

গল্প মানবতার ফেরিওয়ালা আফছানা খানম অথৈ

0মানবতার ফেরিওয়ালা আফছানা খানম অথৈ স্বপ্না খাতুন যশোর জেলায় এক মুসলিম সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।তিনি লেখাপড়ায় খুব ভালো ছিলেন।খুব ভালোভাবে লেখাপড়া শেষ করেন।ছোট বেলা থেকে তিনি ছিলেন উদার ও সত্যবাদী।প্রায় সময় নিজের খাবার অনাহারীর মুখে তুলে দিতেন।শিক্ষা জীবন শেষ করে সমাজে সেবক হিসেবে নিজেকে আত্মনিয়োগ করেন।সকালে বের হন সন্ধ্যায় বাড়ি ফিরেন।সারাদিন বাইকে করে বিভিন্ন জাগায়

গল্প অভিশাপ আফছানা খানম অথৈ

0অভিশাপ আফছানা খানম অথৈ জোলেখা বিবির একটা ছেলে হওয়ার পর তার স্বামী নিরুদ্দেশ হয়ে যায়।কোথায় গেছে কি করছে কেউ বলতে পারছে না।অনেক বছর পর জানতে পারেন স্বামী আর একটা বিয়ে করেছে।সেখানে স্ত্রী ছেলে মেয়ে নিয়ে সে দিব্যি সুখে আছে।অথচ জোলেখা তার একমাত্র ছেলেকে নিয়ে খুব কষ্টে আছে।পরনে নেই কাপড় পেটে নেই ভাত।কোন রকমে লোকের বাড়িতে

গল্প ফুলওয়ালী আফছানা খানম অথৈ

0ফুলওয়ালী আফছানা খানম অথৈ মুনিয়া সকাল থেকে ফুল নিয়ে বসে আছে।একটা ফুল ও বিক্রি হয়নি।তাই তার মন খারাপ।ঘরে অসুস্থ মা,ফুল বিক্রি করে মায়ের জন্য ঔষধ পথ্য কিনে।কিন্ত আজ একটা ফুল ও বিক্রি হয়নি।মায়ের জন্য ঔষধ পথ্য কিনবে কি দিয়ে?ভাবনাগুলো তার মাথায় দোল খাচ্ছে।যেমন করে হোক ফুল বিক্রি করতে হবে।বসে থাকলে চলবে না।সে সবার কাছাকাছি গিয়ে