সালমা একজন ফার্মেসি বিভাগের ছাত্রী। তিনি ওষুধ নিয়ে গবেষণা করতে ভালোবাসেন এবং নতুন নতুন মেডিসিন আবিষ্কার করার স্বপ্ন দেখেন। তিনি একটি ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানিতে ইন্টার্নশিপ করছেন এবং তার সুপারভাইজার হলেন ডঃমেজবাহ। ডঃমেজবাহ একজন বিখ্যাত ও অভিজ্ঞ ফার্মাসিস্ট, যিনি বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় কার্যকরী ওষুধ তৈরি করেছেন। সালমার কাজ হলো ডঃমেজবাহ’র গবেষণায় সহায়তা করা এবং তার নির্দেশনা মেনে চলা।
একদিন, ডঃমেজবাহ সালমাকে বললেন, তিনি একটি নতুন ওষুধ তৈরি করতে চান, যা ক্যানসারের রোগীদের জীবন বাঁচাতে পারবে। তিনি সালমাকে বললেন, তিনি একটি রাসায়নিক কেমিক্যাল পেয়েছেন, যা ক্যানসার কোষগুলির বিভাজন বন্ধ করে দিতে পারে। তিনি সালমাকে এই রসায়নিক কেমিক্যালটি ব্যবহার করে একটি ওষুধ তৈরি করার জন্য বললেন। সালমা খুব উৎসাহিত হয়ে গবেষণা শুরু করলো। তিনি বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখলেন, রাসায়নিক কেমিক্যালটি কিভাবে ক্যানসার কোষগুলির সাথে প্রতিক্রিয়া করে। তিনি একটি ফর্মুলা বের করলেন, যা রসায়নিক কেমিক্যাল থেকে একটি ওষুধ তৈরি করতে পারে। তিনি এই ফর্মুলাটি ডঃমেজবাহ’র কাছে নিয়ে গেলেন।
ডঃমেজবাহ সালমার কাজ দেখে খুব আনন্দিত হলেন। তিনি সালমাকে ধন্যবাদ জানালেন এবং বললেন, তিনি এই ফর্মুলাটি ব্যবহার করে একটি ওষুধ তৈরি করবেন এবং তা ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের জন্য প্রস্তুত করবেন। তিনি সালমাকে বললেন, তিনি তার সঙ্গে কাজ করতে চান, যদি সালমা রাজি হন। সালমা খুশি হয়ে রাজি হলো। তিনি মনে মনে ভাবলো, তিনি তার স্বপ্ন পুরন করতে পারবেন। তিনি ডঃমেজবাহ’র সাথে মিলে একটি নতুন ওষুধ তৈরি করবেন, যা ক্যানসারের রোগীদের জীবন বাঁচাবে।
(নোটঃ স্টুডেন্ট হোক বা টিচার হোক শেখার মধ্যে বড় -ছোট নাই)