Chess:The board set up

0

Characters name:

অনন্য (age 16)
চঞ্চল (অনন্য র চাচা & মোসারফ র ভাই)
মোসারফ করিম(অনন্য’s father)
রোহান(age 18)
Story:
কাহিনি টা start হয়, চঞ্চলকে একটা গাড়ি উঠে ফোন রিসিভ করার মাধ্যমে যেখানে সে ফোনে বলবে”জ্বি বস,আজকে পদ্মা সেতু হাইজেক এর জন্যই বের হচ্ছি আর health minister kidnap করতে গেছে… এটা বলার পর অন্য সিন দেখাব
৩ বছর বয়সের অনন্য তার বাবা(মোসারোফ করিম), মা,ভাই এর সাথে তার আগের বাসা ছেড়ে নতুন বাসায় যাচ্ছে এমন সময় একটা terrorist attack  হয় যার ফলে একটা বিশাল ভিড় হয় আর তার ভাই সেই ভিড়ে হারিয়ে যায় আর মা তার সামনে পুড়ে মারা যায়।তার বাবা সেখান থেকে তাকে নিয়ে যায় অনেক কষ্টে। এরপর থেকে অনন্য একা একা থাকে তার বাসায়(তার বাবা মোসারফ করিম একটা special force e চাকরি করে তা সে সারদিন বাসায় থাকে না) এরপর এভাবেই depressed  থাকতে আর তার মায়ের তার সামনে মরার কথা ভাবতে ভাবতে তার দিন কাটে আর ১৫ তারিখ এই ঘটনা ঘটে আর তার বাসায় তার চাচা চঞ্চল তখন থাকতে আসে কয়েকদিনের জন্য আর সে কিছু অদ্ভুত একটা দেখে কয়েকদিন যার ফলে সে তার ভাই মোসারফ করিম কে বলে যে আপনি তো অনন্য কে দেখে রাখতে পারেন না আর আমারো বাসায় কেও নেই।আমি ওকে মাসে ১৫ দিন আমার কাছে রাখব এখন থেকে।মোসারফ এতে রাজি হয়ে যায়।
এরপর অন্য scene  দেখায়, যেখানে অনন্য ঘুম থেকে উঠে আর এখন তার বয়স ১৬ বছর।তার আজকে future doctor’s নামে একটা Biology Olympiad আছে। সে রেডি হয়ে এক্সাম দিতে যায় আর এক্সাম হলে তার এক ছেলের(রোহান)  সাথে দেখা হয়।রোহান এক্সাম শেষে তার সাথে কথা বলতে বলতে কিছুদুর যাওয়ার পর বাসে উঠে আর বাস থেকে নামার পর সে একটা ছোটো বাসায় যায়। আর সেখানে তার বাসার দেয়ালে একটা মহিলার ছবি দেখা যায় যা চঞ্চলেরও মানিবেগ এ ছিল।
এদিকে মোসারফ করিম এখন special force এর বড় officer। অনন্য বাসায় আসার পর সে মোসারফ করিমকে বলে,” আজকে সে যদি টিকে তাইলে সামনের মাসের এক তারিখে একটা বড় অনুষ্ঠানে সব বড় বড় Doctor রা থাকবে আর তারা সেখানে আমাদের অনেক instructions দিবে আর তারাও prize পাবে।”মোসারফ করিম বলে, “যেখানেই যাও সাবধানে কারণ কিছুদিন আগেই পদ্মা সেতু যেভাবে হাইজ্যাক হইছে তা মনে আছে”।অনন্য অনেক অবাক হয় কারণ সে পদ্মা সেতু হাইজেক হয়েছিল আর সেটা সে জানেই না।সে জিজ্ঞেস করে যে এটা কবে হয়েছে?তার বাবা বলে যে গত মাসের ১৮ তারিখ।অনন্য ১৮ তারিখ শুনে মনেমনে বলে তাইলে আর জানব কেমনে
আসলে অনন্য ১৫ -৩০ তারিখ এর কিছু মনে থাকে না।আর সেটা সে তার বাবাকেও বলে না কারণ জানলে সে অনেক চিন্তিত হবেন।আর এই সময় টা সে তার চাচার(চঞ্চল)  বাসায় থাকে তাই তার বাবাও তাকে দেখতে পার না।যাইহোক অনন্য জিজ্ঞেস করে কিভাবে কি হয়েছিল?
তার বাবা তাকে বলা start করে
এরপর আবার চঞ্চলকে দেখা যায় গাড়িতে যেখানে সে ফোনে বলে রাষ্ট্রপতির ছেলে যে গাড়িতে আছে তার কছুটা দূর থেকে গাড়ি চালাও আর জ্যামার টা অন রাখ।আসলে এই জ্যামার অন রাখলে ৫০০ মিটার এর মধ্যে কোনো ইলেকট্রনিক ডিভাইস কাজ করবে না।আর এরপর চঞ্চল ফোন দেয় রাষ্ট্রপতিকে আর বলে তার ছেলেকে তারা কিডন্যাপ করেছে(আসলে তার ছেলে অনেক high security তে থাকে যার ফলে তাকে কিডন্যাপ করা অসম্ভব তাই সে এই টেকনিক use করে মানে ফোন জ্যাম করে রাখে যাতে রাষ্ট্রপতি তাকে কল করে না পায় আর এটা সত্যি মনে করে আর চঞ্চল তখন ফোনে বলে যে যদি কেউ এটা জানে তাইলে সাথে সাথে তার ছেলে মরবে আর সে বলে যে তোর সব security r army der বল যে  health minister কিডন্যাপ হয়ে গেছে তা এখনই তার বাসায় যাও আর ওখানে খুজো। রাষ্ট্রপতি সেভাবেই সব করে আর চঞ্চল তাকে বলে যে ভিডিও অন রেখে সে যেভাবে বলে সেভাবে সব করতে আর তাকে সে বলে ৩০ হাজার কোটি টাকা নিয়ে পদ্মা সেতু র মাজখানে যেতে আর সেও সেভাবে যায় আর এরপর পদ্মার scene দেখা যায়
পদ্মা সেতুতে অনেক গাড়ি ঢুকে চঞ্চলদের।এরপর কিছুটা যেতেই কয়েকটি ট্রাক থেকে দুটা বড় ম্যাগনেটিক দেয়াল বের করে সেট করে দেওয়া হয় প্রত্যেকটা entry point থেকে।আর bridge এর কিছুটা দূর থেকে অনেক গাড়ি ready রাখা হয়।
এরপর আরেকটা scene দেখা যায়:
অনন্য একটা street dance carnival এ যাচ্ছে তার ঢুকার টাইম এ সে একটা গ্যাস লাইটার কিনে ও তার পিছে একটা পানির গাড়ি ঢুকে।সেখানে health minister তার high security নিয়ে গিয়েছিল chill করতে।আর এরপর অনন্য Dance করে সেই carnival এ, কিন্তু তার Dance এর টাইম এ তার শার্ট একটু বাতাসে দোলার সময় তার কোমরের রিভলবার দেখে ফেলে health minister এর সাথে থাকা security cheif।তারপর dance টা শেষ হওয়ার পর পুরা stage এর চারপাশ ঘিরে ফেলবে health minister এর security। তারা প্রত্যেকে গান নিয়ে থাকবে আর তখন কোথাও থেকে একটু একটু করে পানি আসবে তারা খেয়াল করবে না।stage টা একটু বড় তাই সেখানে পানি যাবে না।আসলে এটা পানি না এটা পেট্রোল। health minister syage উঠবে শুধু অনন্য কে তার ব্যাপারে  বলার জন্য। আর ওই সময় উপরে একটা হেলিকপ্টার আসবে health minister তখন তার সিগারেট ধরিয়েছে আর অনন্য সিগারেট এ just একটা টোকা দেয় আর সাথে সাথে stage এর নিচে পুরো আগুন ধরে যায় আর health minister কে অনন্য হেলিকপ্টার এ উঠায় আর নিজে উঠে। health minister কে একটা building এ রেখে আবার হেলিকপ্টার এ যাওয়া start করে।
এদিকে পদ্ম সেতু তে president এর কাছে তার ছেলের call আসে আর সে বুঝে যায় ওকে বোকা বানানো হয়েছে সে তাড়াতাড়ি back যাওয়া start করবে ওই সময় তার গাড়ি বন্দুক দিয়ে ঘিরে ফেলে চঞ্চল এর লোকেরা।এরপর পদ্মার বাইরে মোসারফ করিম রা আসে আর সেখানে চঞ্চল বলে তারা এদের সবাইকে মেরে ফেলবে including president যদি তাদের ৪০ হাজার কোটি টাকা না দেওয়া হয়+ তাদের কয়েকটা মিসাইল দিতে হবে।
প্রথমে তারা না মানার কথা বলে আর তাকে কথায় ব্যস্ত রেখে মোসারফ করিম তাদের কিছউ special officer পাঠায় যারা পদ্মার নিচ দিয়ে পদ্মায় প্রবেশ করে আর এভাবে একটা টাইমে তারা মাঝখানে পৌঁছে এবং চঞ্চলদের gun point এ নিয়ে আসে এমন moment এ অনন্য হেলিকপ্টার থেকে fire করে আর হেলিকপ্টার টা একটু নিচে আস্তেই সে একটা ছুরি নিয়ে লাফ দিয়ে সেই officer দের attack করে আর এদিকে চঞ্চল রাও সুযোগ এ attack করে যার ফলে একটা action  scene এর পর আবার চঞ্চল দের কাছে সব চলে আসে। এবার চঞ্চল বলে এরকম কুকির্তির জন্য এখন ৪০ না ৫০ হাজার কোটি টাকা দিতে হবে। আর তাদের জন্য সেতুর ঠিক মাঝ বরাবর নিচে ১৫ টা স্পিড বোট দিতে হবে যাতে তারা পালাতে পারে।এরপর মোসারফ করিম ও তাদের স্পিড বোট দেয় কিন্তু স্পিড বোট দিয়ে যাওয়ার প্রত্যেক্টা way তেই কিছুটা দুরেই পুরো army police দিয়ে ভরে রাখে।এবং সেতুতে চঞ্চল আর অনন্য কথা বলে যেখানে বুঝা যায় অনন্য বোবা। সে কথা বলতে পারে না।(যদিও প্রথম দিকে ওকে কথা বলতে দেখা যায় এটার কারণ কিচ্ছুক্ষণ পর ই জানা যাবে)
এদিকে চঞ্চল রা স্পিড বোট থেকে তাদের টাকা উঠায় আর সেখানে কিছু passengers দের যেতে বলে আর তারা বিভিন্ন passenger দের গাড়িতে উঠে। সেতুর entry point এর magnet wall গুলোও সাধারণ মানুষদের দিয়ে সরায়।এরপর যেই সেগুলো সরে অমনি প্রতিটা গাড়ি স্পিডে বের হয় আর চঞ্চল আগে সেতুর বাইরে যে গাড়ি গুলো রেডি রখতে বলেছিলো সেগুলোও সেতুর গাড়ির সাথে মিশে যায় আর তারা সেখান থেকে escape করে।
এরপর মোসারফ, অনন্য দের চঞ্চল একটা party দেয় আর এখানে shah rukh khan কে tribute দিয়ে একটি গান রাখব যাতে film  India তেও ভালো চলে।
এরপর present scene এ আসা হয়,
অনন্য বলে,”আরে বাবা পদ্মা সেতু হাইজেক হও সাথে এটার কোনো রিলেশন নেই।তুমি চিন্তা করো না।”
মোসারফ করিম বলে,”তাও সাবধানে থেকো”
এরপর অনন্য দেখে সে সিলেক্ট হয়ে গেছে। ওইদিন পদ্মায় যে special officer রা গিয়েছিল তাদের চশমায় একটা ক্যামেরা লাগিয়েছিল যাতে তাদের দেখা যায়।but তাদের ওসব পুরিয়ে দেওয়ায় সব দেখা যায় না শুধু একটু ক্লিপ পাওয়া যায় যেটা আজকে মোসারফ করিম এর কাছে আসছে আর মোসারফ সেটা দেখে অবাক হয়ে যায় কারণ সেখানে সে অনন্যর মতো কাউকে দেখে বলে তার মনে হয়।ঝাপসা থাকায় সে ক্লিয়ার বুঝে না তাও তার কাছে এটা অনন্য র মতো লাগে।সে তাও অনন্যকে কিছু বলে না আর অনন্য র জুতাতে একটা ছোটো চিপ লাগিয়ে দেয় যেটা দিয়ে তার লোকেশন বোঝা যাবে। অনন্য ও চিপ্টা খেয়াল করে কিন্তু সে কছুই বলে না কারণ সেও জানতে চায় তার আসলে কি হয় ১৫ দিন পরপর।
নতুন scene এ একটা হাসি দিয়ে আসে  new  charecter  Dipjol নামে। এই ডিপজল এর লোক রাই চঞ্চলকে হেল্প করছে plan এ। আর টাকাও ডিপজলই পেয়েছে। ডিপজল এর goal হলো বাংলাদেশ এ সরকার সরিয়ে নিজে সরকার হওয়া।আর সেখানে চঞ্চল এর সাথে তাকে অনেক chill করতে দেখা যাবে।
এরপর অনন্য যায় সেই building এ যেখানে সেই ceremony আয়োজন করা হয়।রোহান ও সেখানে যায়। সেখানে ১০০ জন students ছিল আর দেশের সেরা ৫০০ জন ডাক্তার ছিল।আর তারা যখন ঢুকে তারপর ভিতরে দেখা যায় তাদের বলা হয় underground এর গাড়িতে উঠতে সবাইকে আর সবাই উঠেও।
এরপরের scene এ দেখায় যে,প্রত্যেকটা ডাক্তার দের এক রুম এ নেওয়া হয় আর students দের আলাদা জাগায় নেওয়া হয়।এরপর দেখা যায় এক মাস্ক পড়া লোককে যে হলো চঞ্চল।চঞ্চল এক লোক  আনে যে ছিল পুরো সাদা, দেখতে একদম ভয়ংকর।
চঞ্চল বলে,”আপনারা এখন এ building এ ততক্ষণ থাকবেন যতক্ষণ না সব student মারা যায় অথবা এই ভদ্র লোক মারা যান।”
এরপর student দের পালানোর জন্য ১০ মিনিট time দেওয়া হয়। আর সাথে সাথে police দের ও খবর দেওয়া হয়। তাদের বলা হয় যত তাড়াতাড়ি তাদের দাবি পুরণ করা হবে তত student বাচবে।
তাদের দাব ছিল,1000 GUN + 1000 bomb+ 20 thousand core money
আর যদি না দেওয়া হয় তাইলে দেশের সেরা ৫০০ ডাক্তার এর সাথে অনেক আরো ডাক্তার মারা যাবে + দেশের future এর অনেক ডাক্তার মারা যাবে। আর সেখানে আরাও ছিল সেই প্রথম এ কিডন্যাপ করা health minister।
এরপর চঞ্চলকে একজন ডাক্তার জিজ্ঞেস করে আপনার ক চাই?
চঞ্চল একটু হাসব….
এরপর চঞ্চল এর flashback দেখানো হবে যেখানে চঞ্চল ছিল একজন ডাক্তার।সে অনেক খ্যাতিমান ডাক্তার ছিল।তার এক ফ্রেন্ড ছিল যে রাজনীতিতে ছিল আর সেই হলো present president। আর present health minister ছিল চঞ্চল এর ফ্রেন্ড যে কিনা ডাক্তার ছিল।President (ওই সময় ছিল না) সে তখন নিজের রাজনৈতিক দল গঠন করে আর সে তখন দেশের উন্নতি করতে চাইত অনেক আর। সে ভাবত সে প্রয়োজনে নিজের টাকা দিয়ে হলেও দেশের উন্নতি করবে।তার দলে সে health minister কে নেয়।চঞ্চলকেও সে দলে যোগ দিতে বলে বাট চঞ্চল যায় না।
এরপর একদিন একটা সার্জারীর টাইম এ health minister (ওই সময় ছিল না) সে তখনকার এক famous hero র সার্জারী করার টাইম এ রাজনৈতিক বিভিন্ন চিন্তা র সময় করে যার ফলে ভুল করে বসে আর যেহেতু সে রাজনৈতিক দলের ছিল আর সে একটা হিরোর অপারেশন করছিল তাই এই বিষয়টা highlight হতো তাই সে কিছু না বুঝে চঞ্চলকে ফোন দেয় আর আসতে বলে hospital এ। আর চঞ্চল কে সে একটা পানির pot দিয়ে বলে এনাইর্জি ড্রিংক খেতে। চঞ্চল খাওয়ার পর তার মাথা ঘোরায়।এনার্জি ড্রিংকের সাথে মদ মিশিয়ে দেয় high লেভেল এ।চঞ্চল সেটার পর কিছু বুঝে না আর সে জখন অপারেশন করে তখন ভুলভাল করে। এরপর সে হিরো মারা গেলে সবাই চঞ্চল কে দোষারোপ করে।আর চঞ্চল কিছু বলতে পারে না কারণ তার এল্কোহল টেস্ট এ clear ছিল যে সে ওই দিন ড্রিংক করেছিল।তাই তার licence কেড়ে নেওয়া হয় আর তার বউ তার ছেলেকে নিয়ে চলে যায়।চঞ্চল সেই সময় থেকে প্রতিটি মানুষের কাছে অনেককিছু শুনে।আর সে অনেকটা সাইকো হয়ে যায়।যদিও তাকে শাস্তি পেতে হয়নি বেশি তার ভাই মোসারফ করিম এর কারণে। তাকে অনেক তার স্কুলের ফ্রেন্ড রা বলে তার তো আর কিছুই নেই।সে তখন অনেক depressed থাকে আর একদিন তার ভাইয়ের বাসায় যখন সে থাকে তখন দেখে তার ভাজতে অনন্য ও তার ভাই,মাকে হারিয়ে অনেক depressed থাকে আর একদিন হঠাৎ সে খেয়াল করে অনন্য কথা বলতে পারে না আর সে কেমন অন্যরকম ব্যবহার করে।সে অনন্যকে বাইরে নিয়ে যায় আর হটাৎ সে দেখে অনন্যকে একটা ছেলে যে ছিল ৭ বছরের সে তাকে মারতে গেলে অনন্য ৪ বছরের হয়ে তাকে প্রায় মেরে ফেলার মতো করে ফেলে।আর ওই সময় সে অনন্যকে দেখে সে কাউকে চিনে না আর তাই সে তখন তার ভাইকে বলে যে সে ১৫ দিন তাকে নিজের কাছে রাখবে আর সে ১৫ দিন পর দেখে অনন্য আবার normal হয়ে যায়।
(অনন্য র Split Personality Disorder)   এর প্রব্লেম হয়
 
আর তখন থেকে মাসে ১৫ দিন অনন্যকে নিজের কাছে রেখে ট্রেন করতো।১৫ তারিখ অনন্য তার মাকে নিজের চোখের সামনে পুড়ে মরতে দেখে যা তার ১৫ তারিখ আসলেই মনে পড়ে আর সে ঐ ক্যারেক্টর এ চলে যায়।এরপর ১৫ দিন পর আবার normal হয়ে যায়।আর যখন চঞ্চল জেলে ছিল তখন তাকে ডিপজল  তার নাম্বার দেয় আর বলে দরকার হলে এতে ফোন দিতে আর চঞ্চল একদিন টিভিতে সেই গুন্ডাকে দেখে যেকিনা হলো ডিপজল যে সেই attack টা করে যেখানে অনন্য র মা মারা যায়।।এরপর দেখা যায় আবার সেই attack scene টা যেখানে অনন্য র মা মারা যায়,ভাই হাতিয়ে যায়।সেখানে চঞ্চল এরো বউ আর বাচ্ছা ছিলো সেখেনে তার বউ ও মারা যায় আর তার ছেলে সেখানে বেচে যায় আর সে হলো রোহান।
 
এরপর present scene  এ আসা হয় যেখানে সেই সাদা ভয়ংকর লোক যাকে পায় তাকে টরচার করে চুল চামড়া কেটে রেখে দেয় বিভিন্ন জাগায় বিল্ডিং এর আর তাদের বডি টা ডাক্তার দের দেয় যারা তাদের কিডনি,চোখ এগুলো বের করে চঞ্চল দের দেয় আর সেগুলোতে চঞ্চল রা একটা মেডিসিন দেয়।
 
অন্যদিকে মোসারফ করিম দেখে তারা যে বিল্ডিং এর সামনে দাড়িয়ে আছে সেখানে অনন্য র লোকেশন নেই অথচ অনন্য র ও এখানেই থাকার কথা।তাই সে অনন্যর লোকেশন এ চলে যায় আর এদিকে ওই বিল্ডিং এ দাবি করা সব জিনি সরকার দেয় আর তার কিছুক্ষণ এর মদ্ধে army রা বিভিন্ন দিক দিয়ে ঢুকে বিল্ডিং এ বাট তারা দেখে পুরো বিল্ডিং ফাকা। আসলে তাদের undergoing দিয়ে গাড়িতে আরেকটা বিল্ডিং এ নেওয়া হয় যেখানে যাচ্ছিল মোসারফ করিম।মোসারফ করিম বুঝে যে এখানে সবাইকে রাখা হয়েছে। মোসারফ করিম অনেক ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করে idea পায় যে সাম্নের বিল্ডিং তের ছাদ থেকে খুব সহজে ওই বিল্ডিং এ যাওয়া যাবে। তাই সে তাই করে আর এভাবে সে বিল্ডিং এ ঢুকে। আর এইদিকে বিল্ডিং এর ভিতর এ অনন্য, রোহান রা survive করে ঐ সাদা লোক থেকে। আর এই টাইম এ অনেক horrible scene দেখা যায়।রাত ১ টা বাজে,রোহান এর টয়লেট যেতে হবে,সে যায় এবং বের হওয়ার পর দেখে সব গুল রুম এই যে যেভাবে পেরেছে দরজা লাগিয়ে লুকিয়ে আছে,সে তার নিজের রুম এর দিকে যাচ্ছিলো কিন্তু তখন এ সে দেখে তার সামনে সেই ভয়ংকর সাদা লোকটা।সাদা লোক্টা তাকে দেখা মাত্র দৌড় মারে তাকে ধরার জন্যে।রোহান ও দৌড় দেয় আর দৌড়াতে দৌড়াতে এক পর্যায়ে সে নিজের রুম এ ঢুকে দরজা লাগিয়ে দেয়। রোহান হাপাতে হাপাতে একটা বড় নিশ্বাস ছাড়ে । এরপর ঘুমাতে যায় বিছানায়,কিন্তু বিছানায় দেখে সেই সাদা লোক্টা তার দিকে তাকিয়ে আছে জানালা দিয়ে। তখনই অনন্য সেই সাদা লোকের পিছনে মাথায় একটা বাড়ি মারে আর দুইজন ঐ রুম থেকে অন্য রুম এ পালিয়ে যায়। 
 
আর এদিকে মোসারফ করিম ও সারা বিল্ডিং খুজছে আর একটা সময় চঞ্চল বুঝে যায় মোসারফ করিম এর presence। মোসারফ খবরটা দিয়ে দেয় army police দের।আর এদিকে অনন্য আর রোহান এর কিছু কথোপকথন এর মাধ্যমে রোহান বুঝবে যে অনন্য তার চাচাতো ভাই। আর তারা জানবে যে তারা দুজন ই বেচে আছে এখন। তাই তারাও ঠিক করবে যে তারা এখন ঐ লোক্কে মারবে।আর একটা fght scene হয় সাথে সেই সাদা লোক এর।আর মোসারফ করিম এর সাথে fight লাগে চঞ্চল এর আর একটা সময় চঞ্চল এর মাস্ক খুলে গেলে মোসারফ বুঝে যায় যে এসব চঞ্চল করছে (fight start এর আগে চঞ্চল যে রুম থেকে সব অপারেট করছিল সেখানে president এর চুল আর তার মানিব্যাগ রেখে দেয় আর এগুলো সে পদ্মা সেতু তে নিয়েছল) ।এতক্ষণে সব কিডনি ও অন্যান্য বডি পার্টস চঞ্চল পাঠিয়ে দিয়েছে।আর টাকা আর gun ও সে পেয়ে গেছে। আর এদিকে অনন্য আর রোহান সাদা লোক টাকে মেরে ফেলে basement এ যায় আর cc camera তে দেখে যে মোসার আর চঞ্চল এর fight চলছে আর রোহান তা দেখে অন্য দিকে যায়।এদিকে আরো কিছু একশন এর পর চঞ্চল বিল্ডিং থেকে এক ছাদ থেকে আরেক ছাদ হয়ে পালানো try করে কিন্তু পুরো এলাকাটাই army r police এ ভরে গেছিল আর মোসারফ করিম ও চঞ্চল এর ছবি army দের দিয়ে দেয়।তাই চঞ্চল এক বিল্ডিং এ তালা মারা এক unit এ ঢুকে আর সেখানে লুকায় বাট মোসারফ বুঝে যায় আর তারা সেখানে যায় আর আবার fight হয় আর এবার অনন্য আর মোসারফ মিলে তাকে gun point এ আনে কিন্তু পিছন থেকে আবার attack করে রোহান cz সে চঞ্চল এর ছেলে। আর ঐ সময় একটা army র গাড়ি নিচে আসে বিল্ডিং এর। আর কয়েকটি army এসে চঞ্চল আর রোহান কে গাড়িতে উঠায় আর তারা এলাকাটা থেকে বের হয়।আসলে সেই army  র গাড়িটা ছিল চঞ্চল এর ই লোকদের।
এরপর বাসায় মোসারফ করিম অনন্যকে বলবে তার split personality র কথা যা সে জানতে পারছে।(বিভিন্ন জাগায় বিভি কারণ এ সে জানতে পারে। ফুল লখতে গেলে বেশি বড় হয়ে যেত তাই লিখি নেই)এরপর মোসারফ করিম বলে চঞ্চল কোথায় আর তখন অনন্য বলে যে তার জুতোতে যে চিপ সেট করছিলা সেটা fight এর time এ আমি চঞ্চল এর পকেটে দিয়ে দিছিলাম আর সেখান থেকে তারা চঞ্চল এর লোকেশন জানতে পারে।তারা সেখানে যাবে এটা চঞ্চল জানে কারণ তার পকেটে চিপ আছে সেটআ সেও বুঝতে পারে আর তাই সে তাদের সব টাকা, অস্ত্র আর অন্যান্য মানুষদের অন্য জাগায় shift করে আর এদিকে অনন্য আবার বোবা ক্যারেক্টর এ চলে যায় আর সে মোসারফ দের কোন কথা শুনে না বাট এমন সময় তাকে অনেক জন এসে সংবর্ধনা দেয় কারণ সে escape করেছিল ওই হাসপাতাল থেকে।আর সে ওইদিন অনেকের প্রাণ বাচিয়েছিল তাই সবাই তাকে আদর করে। এক মহিলা তাকে বলে সে তার মায়ের মতো আর মায়ের মতো কথাটা শুনে সে এক মুহূর্তে শান্ত হয়ে যায় আর মোসারফ ও বারবার তাকে তার বাবা বলায় সে কিছুক্ষণ শান্ত হয় আর মোসারফ ও তাকে explain করে সব আর এটা বলে যে তার মা ভাই হারানোর জন্য চঞ্চল, ডিপজল এরাই কারণ। আসলে অনন্য র এ ক্যারেক্টর টা হয়েছেই তার আপন কেঊ সময় না দেওয়ায় আর তাই এতো মানুষের ভালোবাসায় তার ক্যারেক্টরটা তার কন্ট্রোল এ আসে আর সে এবার মোসারফ এর টিমে চলে আসে।চঞ্চল রা সব অস্ত্র, টাকা সরালেও তারা পালানোর সময় ই মোসারফ রা আসবে আর একটা মারাত্মক fight scene থাকবে আর একটা টাইমে চঞ্চল আর ডিপজল কে তারা আটক করে ফেলে আর যখন তাদের পুলিশ নিয়ে যাচ্ছিল তখন গাড়ি ব্লাস্ট হয়।সেখানে ৬ টা গাড়ি থাকায় একটা গাড়ি সেফলই চঞ্চল দের নিয়ে যায় আর আরেকটা যে গাড়ি ব্লাস্ট হয় সেটা সবাই চঞ্চল দের গাড়ি মনে করে ভাবে তারা হয়ত মারা গেছে।আর এদিকে সেই গাড়ি দিয়ে যাওয়ার টাইম এ দেখা যায় ডিপজল চঞ্চল কে next plan কি তা জিজ্ঞেস করলে চঞ্চল একটা gun বের করে ডিপজল কে মেরে ফেলে।আসলে ডিপজল থাকলে তাদের সব success এর পর সব ডিপজল পেত আর তাকে সবার সামনে মারলে তার বিশাল সংখ্যা লোক্রা তার Against হয়ে যেত কিন্তু এভাবে মারায় তার সব লোক এওখন চঞ্চল এর হয়ে যায়।
এরপর new scene দেখা যাবে যেখানে Nawaz কোথাও যাওয়ার জন্য রেডি হচ্ছিল আর হঠাৎ তার বাসায় বেল বাযে সে door open করে দেখে মানিক।মানিক তাকে জিজ্ঞেস করে যে sir দেশে আসার কোনো ফ্লাইট নেই কেনো।কি হয়েছে দেশে।nawaz বলে তুই কি জান্স না কিছু।মানক বলে না।মানিক বলে, sir আমি অনেক গুলা গুন্ডা টাইপ এর মানুষ কে আসতে দেখি আর আমিও তাদের মতো করে চলে আসি।এখানে ক হয়েছে?
nawaz বলবে,তুই চঞ্চল মরার পরের কথা জানিস?
মানিক বলবে,না।কেন ক হইছে
nawaz বলা start করবে
আরেক সিনে,
মোসারফ, অনন্য বসে আছে রুম এ আর tv onকরছে। তখন মোসারফ এর call আসে।মোসারফ কে বলা হয় যেতে। এর TV তে তারা দেখে দেশের মিনিমাম ৩০ টা জাগায় hijack করে রেখেছে অনেকে আর প্রত্যেক জাগায় army আর পুলিশ এ ভরা আর এদিকে চঞ্চল যে চুল আর ম্যানিবেগ রেখেছিল president এর তা সাংবাদিক রা published করলে president এর বিরুদ্ধে মানুষ আন্দোলন এ বের হয় তাদের ঠেকাতেও পুলিশ ছিল মাঠে।এমন টাইম এ সেই ৩০ টা হাইজ্যাক হওয়া জাগায় অনেকগুলো ব্লাস্ট হয় আর চারপাশের সব পুলিশ, army রা মারা যায় আরো কিছু incident এর পর army পুলিশ দের মনে ভয় ঢুকে আর চঞ্চল প্রত্যেক Army,Police এর address বের করে আর কাদের কখন duty সেই টাইম বের করে ঘুষ দিয়ে। আর ঘুষ দেয় সে সেই পদ্মা সেতু হাইজেক থেকে পাওয়া টাকায়। এরপর প্রায় বেশির ভাগ পুলিশ আর্মি বন্দি করে চঞ্চল আর তাদের মধ্যে মোসারফ ও ছিল।তাকেও চঞ্চল আটক করে।এরপর যখন দেশে আর্মি, পুলিশ এর সংকট,president এর পাওয়া ম্যানব্যাগ,চুল নিয়ে জনগণের ক্ষিপ্ততার সুযোগ এ চঞ্চল তার হাজার হাজার কোটি টাকা আর অস্ত্র সরকার কাছ থেকে যা নিয়েছিল তা দিয়ে একের পর এক এমপি,মেয়র কে attack করায় president বুঝে তাকেই next এ টার্গেট করা হবে। তাই সে লুকিয়ে পড়ে দেশের ভেতর ই কোথাও। আর চঞ্চল দেশ দখল করে নেয়।তারপর থেকে দেশ মাফিয়া কন্ট্রোল হয়ে যায় এই বলে থামতে দেখা যায় Nawaz কে।মানিক বলে sir এখন ক হবে। Nawaz বলে, দেশ কে freedom পাইতেই হবে আর আমি আমাফ চ্যানকেও এর সাথে দেশের সেরা চ্যানেল বানাবই এর জন্য দরকার হয় চঞ্চল এর লোকদের সাথে মিলে তাদের weakness বের করব।মানিক বলে, তাও তো আমাদের একটা লিডার,একটা টিম লাগবে।Nawaz বলে, সেটা তো লাগবেই বাট তার চেয়ে বড় কথা হলো,চঞ্চল India র সবচেয়ে বড় mafia র সাথে হাত মিলাচ্ছে। তার ইন্ডিয়ায় বিশাল সংখ্যার লোক আছে আর চঞ্চল এবার ইন্ডিয়াও দখল এর চিন্তা ভাবনায় আছে।
এদিকে অনন্য র বাসায় বেল বাজলে সে দরজা খুলে দেখে ex president। তাকে দেখে সে ভিতর এ আসতে বলে।president বলে তোমার বাবা আমার ভাই মতো ছিল আর আমি জানি তার মাথা কেমন চলে। আমার অনেক মিস্টেক আছে এই পরিস্থিতি র জন্য এটাও আম জানি।আমি চেয়েছিলাম president হয়ে দেশ ভালো করব। কোনো টাকার লোভ করব না।কিন্তু যখন আমি president হই তখন power লোভ চলে আসে।এরপর অনেক কুকাজ করি কিন্তু এখন আমি আবার আগের মতো হয়ে গেছি।সেই clever mind,honesty, দু:সাহসিকতা আবার এসে পড়ছে আর এবার আমরা দেশকে আবার নরমাল করব।কিন্তু এর জন্যে সবার আগে আমাদের মোসারফ কে ছাড়াতে হবে।মানুষদের এক করতে হবে আর….
এদিকে Nawaz কে দেখা যায় বলতে যে, আমি একটা ভিডিও create করছি এই situation এর Chapter 1 নিয়ে।এটা তো just board set up।আসল chess তো এখন Start হবে।Chapter 1 তো create করছে চঞ্চল বাট Chapter 2 create করব আমরা।

56
বিজ্ঞাপনঃ মিসির আলি সমগ্র ১: ১০০০ টাকা(১৪% ছাড়ে ৮৬০)

0

Mr Writer

Author: Mr Writer

নিচের লেখাগুলো আপনার পছন্দ হতে পারে

কিশোর

  আমরা নবীন,আমরা কিশোর জয় করিবো বিশ্ব ভূবন, মেধার বিকাশ জাগবে এবার গড়বো জ্ঞানের নতুন স্বপন। সত্য ন্যায়ের সঙ্গে থেকে

গদ্য কবিতার বই ‘ কনকচাঁপা দোদুল দোল ‘

গদ্য কবিতার বই 'কনকচাঁপা দোদুল দোল '। মোট কবিতার সংখ্যা ৮০ টি।বইটিতে আমার কবি নাম: মোঃ আরিফ হোসেন সর্দার।  

ওঁরা আপন জন

ঘুমের থেকে ওঠরে জেগে ওহে মুসলিম গণ, দেখরে চেয়ে মরছে যারা ওঁরা আপন জন। মুসলিম হলে কেমন করে থাকো আজি

স্বাধীনতার ঘ্রাণ

স্বাধীনতা এলো বাংলায় দীর্ঘ নয় মাস পর॥ নয়টি মাসে কতো মায়ের শূন্য হইলো ঘর! পাক বাহিনী বুলেট ছোড়ে ঝাঁঝরা করে

Leave a Reply