আসসালামু আলাইকুম, লেখক ডট মি এর পাতায় আপনাকে স্বাগতম। আমরা অনেকেই আছি যারা বাংলা ইসলামিক পোস্ট ছবি সহ ডাউনলোড করার জন্য কিংবা ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেওয়ার জন্য বিভিন্ন ইসলামিক পোস্ট এ্যাপস বা ওয়েপসাইটে খুজাখুজি করে হয়রান হয়ে যান। তাই আজকের এই পোষ্টে islamic post bangla আমরা আপনাদের কাছে শেয়ার করব।
সারাদিনের ব্যস্ততার মাঝেও আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা ইসলামিক কথাবার্তা শুনতে পড়তে এবং জানতে অনেক ভালোবাসেন। আবার অনেকেই ইসলামী জীবনযাপন করতে পছন্দ এবং চান যে অন্যরাও ইসলামিক জীবনযাপন করুক। তাই তারা সুন্দর সুন্দর কুরআন হাদিসের আয়াত, ইসলামিক স্কলারদের উক্তি ইত্যাদি ফেইসবুকে শেয়ার করতে পছন্দ করেন। তাই আপনি যদি ইসলামিক পোস্ট কিংবা ক্যাপশন বা, কুরআন হাদিসের বাণী খুজে থাকেন তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য।
কুরআনের আয়াত দিয়ে ইসলামিক পোস্ট
- হে মুমিন গন! তোমরা ধৈর্য্য ও নামাযের মাধ্যমে সাহায্য প্রার্থনা কর। নিশ্চিতই আল্লাহ ধৈর্য্যশীলদের সাথে রয়েছেন। (সূরাঃ আল বাকারা, আয়াতঃ ১৫৩)
- যখন তারা বিপদে পতিত হয়, তখন বলে, নিশ্চয় আমরা সবাই আল্লাহর জন্য এবং আমরা সবাই তাঁরই সান্নিধ্যে ফিরে যাবো। (সূরাঃ আল বাকারা, আয়াতঃ ১৫৬)
- হাঁ, যে ব্যক্তি নিজেকে আল্লাহর উদ্দেশ্যে সমর্পন করেছে এবং সে সৎকর্মশীলও বটে তার জন্য তার পালনকর্তার কাছে পুরস্কার বয়েছে। তাদের ভয় নেই এবং তারা চিন্তিতও হবে না। (সূরাঃ আল বাকারা, আয়াতঃ ১১২)
- যদি আল্লাহ তোমাদের সহায়তা করেন, তাহলে কেউ তোমাদের উপর পরাক্রান্ত হতে পারবে না। আর যদি তিনি তোমাদের সাহায্য না করেন, তবে এমন কে আছে, যে তোমাদের সাহায্য করতে পারে? আর আল্লাহর ওপরই মুসলমানগনের ভরসা করা উচিত। (সূরাঃ আল ইমরান, আয়াতঃ ১৬০)
- এই কোরআন এমন পথ প্রদর্শন করে, যা সর্বাধিক সরল এবং সৎকর্ম পরায়ণ মুমিনদেরকে সুসংবাদ দেয় যে, তাদের জন্যে মহা পুরস্কার রয়েছে। (সূরাঃ বনী ইসরাঈল, আয়াতঃ ৯)
- বলুন, যদি তোমরা আল্লাহকে ভালবাস, তাহলে আমাকে অনুসরণ কর, যাতে আল্লাহ ও তোমাদিগকে ভালবাসেন এবং তোমাদিগকে তোমাদের পাপ মার্জনা করে দেন। আর আল্লাহ হলেন ক্ষমাকারী দয়ালু। (সূরাঃ আল ইমরান, আয়াতঃ ৩১)
- হে মুমিনগণ, তোমাদের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ স্মরণ কর, যখন এক সম্প্রদায় তোমাদের দিকে স্বীয় হস্ত প্রসারিত করতে সচেষ্ট হয়েছিল, তখন তিনি তাদের হস্ত তোমাদের থেকে প্রতিহত করে দিলেন। আল্লাহকে ভয় কর এবং মুমিনদের আল্লাহর উপরই ভরসা করা উচিত। (সূরাঃ আল মায়িদাহ, আয়াতঃ ১১)
- যারা বলে, হে আমাদের পালনকর্তা, আমরা ঈমান এনেছি, কাজেই আমাদের গোনাহ ক্ষমা করে দাও আর আমাদেরকে দোযখের আযাব থেকে রক্ষা কর। (সূরাঃ আল ইমরান, আয়াতঃ ১৬)
- যারা ঈমানদার, তারা এমন যে, যখন আল্লাহর নাম নেয়া হয় তখন ভীত হয়ে পড়ে তাদের অন্তর। আর যখন তাদের সামনে পাঠ করা হয় কালাম, তখন তাদের ঈমান বেড়ে যায় এবং তারা স্বীয় পরওয়ার দেগারের প্রতি ভরসা পোষণ করে।(সূরাঃ আল-আনফাল, আয়াতঃ ২)
- যারা বিশ্বাস স্থাপন করে এবং সৎকর্ম সম্পাদন করে আমি সৎকর্মশীলদের পুরস্কার নষ্ট করি না। (সূরাঃ কাহফ, আয়াতঃ ৩০)
- আপনি বলুন, আমাদের কাছে কিছুই পৌঁছবে না, কিন্তু যা আল্লাহ আমাদের জন্য রেখেছেন; তিনি আমাদের কার্যনির্বাহক। আল্লাহর উপরই মুমিনদের ভরসা করা উচিত। (সূরাঃ আত তাওবাহ, আয়াতঃ ৫১)
- যারা বিশ্বাস স্থাপন করে ও সৎকর্ম করে, আমি অবশ্যই তাদেরকে জান্নাতের সুউচ্চ প্রাসাদে স্থান দেব, যার তলদেশে প্রস্রবণসমূহ প্রবাহিত। সেখানে তারা চিরকাল থাকবে। কত উত্তম পুরস্কার কর্মীদের। (সূরাঃ আল আনকাবুত, আয়াতঃ ৫৮)
- আপনি আল্লাহর উপর ভরসা করুন। কার্যনির্বাহীরূপে আল্লাহই যথেষ্ট। (সূরাঃ আল আহযাব, আয়াতঃ ৩)
- তোমাদের মধ্যে যে কেউ আল্লাহ ও তাঁর রসূলের অনুগত হবে এবং সৎকর্ম করবে, আমি তাকে দুবার পুরস্কার দেব এবং তার জন্য আমি সম্মান জনক রিযিক প্রস্তুত রেখেছি। (সূরাঃ আল আহযাব, আয়াতঃ ৩১)
- আল্লাহ তিনি ব্যতীত কোন মাবুদ নেই। অতএব মুমিনগণ আল্লাহর উপর ভরসা করুক। (সূরাঃ আত-তাগাবুন, আয়াতঃ ১৩)
পবিত্র হাদিস থেকে ইসলামিক ফেইসবুক পোস্ট
- ঈমানের ষাটেরও অধিক শাখা আছে। আর লজ্জা হচ্ছে ঈমানের একটি শাখা। (মুসলিম, বুখারি)
- ইসলামে কোন উত্তম জিনিস হচ্ছে, একজন মুসলমানের জিহবা ও হাত হতে অন্য মুসলিমগণ নিরাপদে থাক। (মুসলিম, বুখারি)
- এমন এক যুগ আসবে, যখন মানুষ পরোয়া করবে না যে, সে কোথা হতে সম্পদ উপার্জন করল, হালাল হতে না হারাম হতে। (সহিহ বুখারী)
- ইসলামে উত্তম জিনিস হচ্ছে একজন মুমিন অন্যকে খাদ্য খাওয়াবে ও চেনা অচেনা (মুসলমানদের) সবাইকে সকলকে সালাম দিবে। (মুসলিম, বুখারি)
- যখন কোন মহিলা তার স্বামীর উপার্জন হতে তার অনুমতি ছাড়াই ব্যয় করবে, তখন তার জন্য অর্ধেক সওয়াব রয়েছে। (সহিহ বুখারী)
- যে ব্যক্তি পছন্দ করে যে, তার জীবিকা বৃদ্ধি হোক অথবা তাঁর মৃত্যুর পরে সুনাম থাকুক, তবে সে যেন আত্মীয়ের সঙ্গে সদাচরণ করে। (সহিহ বুখারী)
- নিজ হাতে উপার্জিত খাদ্যের চেয়ে উত্তম খাদ্য কখনো কেউ খায় না। আল্লাহর নবী দাঊদ (আঃ) নিজ হাতে উপার্জন করে খেতেন। (সহিহ বুখারী)
- আল্লাহ এমন ব্যক্তির প্রতি রহমত বর্ষণ করেন যে নম্রতার সাথে ক্রয়-বিক্রয় করে ও পাওনা ফিরিয়ে চায়। (সহিহ বুখারী)
- যে ব্যক্তি মানুষের মাল (ধার) নেয় পরিশোধ করার উদ্দেশ্যে আল্লাহ তা’আলা তা আদায়ের ব্যবস্থা করে দেন। আর যে তা নেয় বিনষ্ট করার নিয়্যাতে আল্লাহ তা’আলা তাকে ধ্বংস করেন। (সহিহ বুখারী)
- ইযারের বা পরিধেয় বস্ত্রের যে অংশ পায়ের গোড়ালির নীচে থাকবে, সে অংশ জাহান্নামে যাবে। (সহিহ বুখারী)
- আল্লাহ ক্বিয়ামাত দিবসে সে ব্যক্তির দিকে (দয়ার) দৃষ্টি দিবেন না, যে ব্যক্তি অহংকার বশতঃ ইযার বা পরিধেয় বস্ত্র ঝুলিয়ে পরিধান করে। (মুসলিম, বুখারি)
নামাজ নিয়ে ইসলামিক পোস্ট
আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় হলো, তাঁর বান্দার আমল আউয়াল ওয়াক্তে নামাজ পড়া।
ভোরে যে নামাজ পড়তে যায় তার হাতেই প্রকৃত ঈমানের পতাকা থাকে।
মুমিন যখন সালাতে দাড়াঁয় তখন আল্লাহর রহমত তার দিকে রুজু হয়।
তাহাজ্জুদ হলো রাতের শ্রেষ্ঠতর নামাজ, কিন্তু খুবই অল্পসংখ্যক লোকই তা আদায় করে থাকে।
অবুঝ শিশুরা যেমন তার মায়ের কাছেই সমস্ত সমস্যার সমাধান কেঁদে কেঁদে চায়, ঠিক তেমনি ভাবে আমাদের উচিৎ আল্লাহর কাছে কেঁদে কেঁদে সব সমস্যার সমাধান করে নেওয়া।
আসুন জীবনকে সাজাই নামায দিয়ে, মনকে সাজাই ঈমান দিয়ে, শরীরকে সাজাই নবির সুন্নত দিয়ে, আর বন্ধু বানাই ইসলামের দাওয়াত দিয়ে..!
ইসলামিক স্ট্যাটাস
প্রিয় বন্ধুরা, এই আর্টিকেলে আমরা বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ভালো ভালো কিছু স্ট্যাটাস আপনাদের সাথে উপস্থিত করার চেষ্টা করেছি। যার মূল কৃতিত্ব তাদের, যারা কষ্ট করে দ্বীনের খেদমতের উদ্দেশ্যে এইসব তারা লিখেছেন। সুতরাং এর থেকে যারাই উপকৃত হবেন, তাদের সওয়াব অবশ্যই ঐ ব্যক্তির কাছে পৌঁছাবে যারা এই পোস্ট গুলো লিখেছেন। আমরা সম্পাদনার উদ্দেশ্যে এইসব এখানে ব্যবহার করেছি মাত্র।
এক ব্যক্তি নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কাছে এসে বলল,আমাকে ওসিয়ত করুন। তিঁনি বললেন,তুমি রাগ করো না। লোকটি একই প্রশ্ন কয়েকবার করল। নবিজি প্রত্যেকবারেই বললেন, রাগ করো না। (সহিহ বুখারি, হাদিস নং: ৬১১৬)
যে হৃদয় জেগে উঠে রবের ভালোবাসায়, যে দেহ সিক্ত হয় ফজরের নির্মল আবহাওয়ায়, সেই দেহ মনে প্রশান্তি লাভ করতে এর বেশি আর কি প্রয়োজন হয়! মুমিনের হৃদয়ে তখন প্রশান্তি ফিরে আসে, যখন মুমিন আল্লাহর দরবারে ফিরে আসে।
আল্লাহ- তুই কি জান্নাত চাস না
বান্দা – জান্নাত চাই না তোমারে চাই
তোমারে চাই তোমারে চাই
আল্লাহ – বান্দারে সবাই তো জান্নাত
খুজে তুই আমারে খুজস কেন ??
বান্দা – এত দিন বোকা ছিলাম তাই এতদিন জান্নাত খুঁজছিলাম
আল্লাহ – কেনো ?
বান্দা-তোমাকে পাইলে জান্নাত খোঁজা লাগবেনা। জান্নাত আমাকেই খুজঁতে থাকবে
💝🍀 সুবাহানাল্লাহ 🍀💝
এই পৃথিবীতে মানুষ ৩টি জিনিসের জন্য মেহনত করে
- আমার নাম অনেক উঁচু হবে
- আমার সুন্দর একটি পোশাক হবে
- আমার সুন্দর একটি বাড়ি হবে
ঠিক মানুষ মরার পর আল্লাহ এই ৩টি জিনিসই পরিবর্তন করে,
- মৃত্যুর পর নাম মরহুম হয়ে যায়
- কাপড়, কাপনের কাপড় হয়ে যায়
- সুন্দর ঘরটি কবর হয়ে যায়
আর এই কারণেই জ্ঞানী ব্যক্তিরা দুনিয়ায় মৃত্যুর জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করে।🌺
আপনার অন্তরটা যদি শূন্য হয়ে…😔 যায় আফসোস করবেন না🥰🥰আল্লাহ্ হয়তো আপনার শূন্য অন্তরটাকে….. তাঁর ভালোবাসা দিয়ে পরিপূর্ণ করে দেওয়ার….জন্যই হয়তো খালি করে দিয়েছেন……😍
আপনার হৃদয়টা যদি ভেঙ্গে টুকরো টুকরো হয়ে যায় দুঃখ পাবেন না…..🐱🐱 দুনিয়াতে ভাঙ্গা কোন জিনিসের মূল্য না….😔 থাকলে আল্লাহর কাছে ভাঙ্গা হৃদয়ের মূল্য অনেক বেশি।….❤❤
আপনার জীবন থেকে এমন কেউ হারিয়ে গেছে……… যার উপর আপনি খুব নির্ভর করতেন!….🙂 যার প্রতি আপনার ভালোবাসা….. মুগ্ধতা হয়তো এমন জায়গায়….. দখল করেছে যে ❤ভালোবাসা আল্লাহর জন্য হওয়া উচিত ছিল।❤❤
তাই আল্লাহ্ আপনাকে তাঁর দিকে ফিরিয়ে আনতে,……..😧তাঁর প্রতি ভালোবাসা সৃষ্টি করতেই 🙃সেই ব্যক্তিকে আপনার লাইফ থেকে সরিয়ে দিয়েছেন।🙂🙂 কষ্ট পাবেন না।🙂 আল্লাহ্ তার চাইতে ও উত্তম কাউকে এনে দেওয়ার জন্যই……..আপনার জীবন থেকে তাকে সরিয়ে দিয়েছেন….👈।
মনে রাখবেন….🙂, আল্লাহ কখনোই আমাদের থেকে কোন জিনিস কেড়ে নেন না😍। যতক্ষন না আমাদের জন্য হারানো সেই বস্তু কিংবা ব্যক্তির চাইতে উত্তম জিনিস ফায়সালা না করেন🥰🥰।
তাই আসুন আমরা সবর করি 🥰ধৈর্য ধরি। কেননা আল্লাহ বলেছেন-🥰
ان الله مع الصبرين
“নিশ্চয় আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সাথে আছেন।”🥰🥰🥰
আমরা অনেকেই জানি না কাউকে-কুকুর, গাধা, কিংবা, ছাগল ইত্যাদি বলার পরিণাম কী?
আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা ফ্রেন্ডসদের কুত্তা, গাধা ইত্যাদি মজা করে বলে থাকি। সাঈদ ইবনুল মুসাইয়্যেব রহঃ এবং ইবরাহী আন নাখয়ী রহঃ বলেন-
ﻻ ﺗﻘﻞ ﻟﺼﺎﺣﺒﻚ ﻳﺎ ﺣﻤﺎﺭ ، ﻳﺎ ﻛﻠﺐ ، ﻳﺎ ﺧﻨﺰﻳﺮ ، ﻓﻴﻘﻮﻝ ﻟﻚ ﻳﻮﻡ ﺍﻟﻘﻴﺎﻣﺔ : ﺃﺗﺮﺍﻧﻲ ﺧﻠﻘﺖ ﻛﻠﺒﺎ ﺃﻭ ﺣﻤﺎﺭﺍ ﺃﻭ ﺧﻨﺰﻳﺮﺍ
তুমি তোমার সাথীকে বলনা, ওহে গাধা, এই কুকুর, হে শুকর। তাহলে কিয়ামতে আল্লাহ্ﷻ তোমাকে বলবে, তুমি কি আমাকে দেখেছ যে, আমি তাকে কুকুর বানিয়েছি, গাধা বানিয়েছি কিংবা শুকর বানিয়েছি..! (মুসান্নাফে ইবনে আবী শায়বাহ -২৮২-২৮৩/৫ )
শাঈখ উসাইমীন রহঃ বলেন, কাউকে হে কুকুর বলে সম্মোধন কিংবা হে গাধা বলে সম্মোধন করা বৈধ নয়। কারণ আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়া তা’আলা বলেছেন,
ﻭَﻟَﻘَﺪْ ﻛَﺮَّﻣْﻨَﺎ ﺑَﻨِﻰٓ ﺀَﺍﺩَﻡَ ﻭَﺣَﻤَﻠْﻨٰﻬُﻢْ ﻓِﻰ ﺍﻟْﺒَﺮِّ ﻭَﺍﻟْﺒَﺤْﺮِ ﻭَﺭَﺯَﻗْﻨٰﻬُﻢ ﻣِّﻦَ ﺍﻟﻄَّﻴِّﺒٰﺖِ ﻭَﻓَﻀَّﻠْﻨٰﻬُﻢْ ﻋَﻠٰﻰ ﻛَﺜِﻴﺮٍ ﻣِّﻤَّﻦْ ﺧَﻠَﻘْﻨَﺎ ﺗَﻔْﻀِﻴﻠًﺎ
আমি তো আদম সন্তানকে মর্যাদা দান করেছি, স্থলে ও সমুদ্রে তাদের চলাচলের বাহন দিয়েছি; তাদেরকে উত্তম জীবনোপকরণ দান করেছি এবং যাদেরকে আমি সৃষ্টি করেছি, তাদের অনেকের উপর তাদেরকে যথেষ্ট শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছি। (সূরা বনী ইসরাইল-৭০)।
সুতরাং আমাদের সকলেরই উচিত এই ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন করা আল্লাহ্ﷻ আমাদের সকলকে এসব পাপ থেকে নিজেকে হেফাজত করার তৌওফিক দান করুক, আমিন ইয়া রাব্বাল আল-আমীন
শেষ কথা
প্রিয় বন্ধুরা, আমরা চেষ্টা করেছি ভালো কিছু বাণী হাদিস এবং ইসলামিক পোস্ট স্ট্যাটাস আপনাদের সাথে শেয়ার করতে। আশাকরি আমাদের সংগ্রহ করা এই ইসলামিক পোস্ট গুলো আপনাদের কাছে ভালো লাগবে। এবং আপনারা নিয়মিত এমন পোস্ট করে নিজে আমল করবেন, একইসাথে অন্যকেও আমল করার সুযোগ দিবেন।