লেখক পরিচিতি মোঃ রাকিবুল হাসান।

0

মোঃ রাকিবুল হাসান ২০০৪ সালে পটুয়াখালী জেলাধীন বাউফল উপজেলার অন্তর্গত আলকি নদীর তীরে গুলবাগ গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।

তার পিতার নামঃ- মাওঃ মোঃ আব্দুল জলিল। মায়ের নামঃ- মাহমুদা বেগম।

তিন ভাই এক বোনের মধ্যে লেখক তৃতীয়।

 

শানেশ্বর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হলেও পি.ডি.সি‌ পরিক্ষার উর্ত্তীণ হন বাকেরগঞ্জ উপজেলার একটি দাখিল মাদ্রাসা থেকে। 

এরপর বরিশাল সদর রূপাতলী হাউজিং এস্টেট সংলগ্ন খিদমাতুল মাদিনা ইন্টারন্যাশনাল হিফজুল কোরআন মাদ্রাসা থেকে কোরআন চর্চা করেন। 

এরপর বাকেরগঞ্জ ফাজিল মাদ্রাসা এবং গুলবাগ সিনিয়র আলিম মাদ্রাসা থেকে 

পেনাহুড়া ইসলামিয়া নেছারিয়া সিনিয়র ফাজিল (ডিগ্রি) মাদ্রাসা থেকে বিজ্ঞান বিভাগে এস এস সি (দাখিল) পরিক্ষায় উত্তীর্ণ হন।

এরপর বাংলাদেশের স্বনামধন্য ঐতিহ্যবাহী দারুন্নাজাত সিদ্দিকিয়া কামিল মাদ্রাসায় বিজ্ঞান বিভাগে (HSC) আলিম পরিক্ষায় উত্তীর্ণ হন।

এবং মাদিনাতুল উলুম কামিল মাদ্রাসায় ফাজিল 

ও তেজগাঁও কলেজে উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগে অনার্স অধ্যায় চলমান…! 

 

নাজাতের মঞ্চে থেকেই তার লেখালেখির অগ্রযাত্রা শুরু হয়। কুড়িমুকুল, মাসিক বিকাশ, তাবলীগ পত্রিকা, এবং কিশোর আলো পত্রিকায়ও তার লেখা প্রকাশিত হয়েছে। 

 

লেখালেখিতে তিনি অনিয়মিত হলেও তার লেখা অনুগল্প, কাল্পনিকতা ও ছোট কবিতা গুলো খুবই চমকপ্রদ ও ব্যতিক্রমধর্মী। কবিতার জগতেই তাঁর বিচরণ থাকলেও ইসলামী লেখাগুলোতে তার আন্তরিকতা বেশি। শিক্ষা জীবনের বিভিন্ন ম্যাগাজিন ও দৈনিক পত্রিকা লেখালেখি পরিলক্ষিত হয়। তাঁর লেখা বেশিরভাগ কবিতারই নাগরিক জীবন,বাস্তবতা ও প্রতিবাদীর প্রতিফলন পরিলক্ষিত হয়।

 

লেখক বলেন:- একমাত্র আল্লাহর জন্য লিখে যাচ্ছি। ভালো হচ্ছে না,পাঠক গ্রহণ করছে না।

তবুও হ-য-ব-র-ল কিছু লিখে যাচ্ছি। মনে যা আসে তা-ই লিখি,প্রকাশ করি। লৌকিকতা বা লোকো সম্মান পাওয়ার আশায় কখনোই লেখার পিছনে এগিয়ে যায়নি। আমি লেখালেখি করি শুধুমাত্র আল্লাহকে রাজি খুশি করার জন্য ইসলাম প্রচার বা নৈতিকতার সম্প্রসারণের জন্য। নিজের বাস্তব ও কল্পনাকে অন্যের মাঝে লালিত করার জন্য। এবং সেই লালনা থেকে তৃপ্তি অনুভব করাই আমার লেখালেখির পেছনের মূল মন্ত্র। 


56
বিজ্ঞাপনঃ মিসির আলি সমগ্র ১: ১০০০ টাকা(১৪% ছাড়ে ৮৬০)

0

MD. HASAN

Author: MD. HASAN

মোঃ রাকিবুল হাসান ২০০৪ সালে পটুয়াখালী জেলাধীন বাউফল উপজেলার অন্তর্গত আলকি নদীর তীরে গুলবাগ গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নামঃ- মাওঃ মোঃ আব্দুল জলিল। মায়ের নামঃ- মাহমুদা বেগম। তিন ভাই এক বোনের মধ্যে লেখক তৃতীয়। শানেশ্বর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হলেও পি.ডি.সি‌ পরিক্ষার উর্ত্তীণ হন বাকেরগঞ্জ উপজেলার একটি দাখিল মাদ্রাসা থেকে। এরপর বরিশাল সদর রূপাতলী হাউজিং এস্টেট সংলগ্ন খিদমাতুল মাদিনা ইন্টারন্যাশনাল হিফজুল কোরআন মাদ্রাসা থেকে কোরআন চর্চা করেন। এরপর বাকেরগঞ্জ ফাজিল মাদ্রাসা এবং গুলবাগ সিনিয়র আলিম মাদ্রাসা থেকে পেনাহুড়া ইসলামিয়া নেছারিয়া সিনিয়র ফাজিল (ডিগ্রি) মাদ্রাসা থেকে বিজ্ঞান বিভাগে এস এস সি (দাখিল) পরিক্ষায় উত্তীর্ণ হন। এরপর বাংলাদেশের স্বনামধন্য ঐতিহ্যবাহী দারুন্নাজাত সিদ্দিকিয়া কামিল মাদ্রাসায় বিজ্ঞান বিভাগে (HSC) আলিম পরিক্ষায় উত্তীর্ণ হন। এবং মাদিনাতুল উলুম কামিল মাদ্রাসায় ফাজিল ও তেজগাঁও কলেজে উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগে অনার্স অধ্যায় চলমান…! নাজাতের মঞ্চে থেকেই তার লেখালেখির অগ্রযাত্রা শুরু হয়। কুড়িমুকুল, মাসিক বিকাশ, তাবলীগ পত্রিকা, এবং কিশোর আলো পত্রিকায়ও তার লেখা প্রকাশিত হয়েছে। লেখালেখিতে তিনি অনিয়মিত হলেও তার লেখা অনুগল্প, কাল্পনিকতা ও ছোট কবিতা গুলো খুবই চমকপ্রদ ও ব্যতিক্রমধর্মী। কবিতার জগতেই তাঁর বিচরণ থাকলেও ইসলামী লেখাগুলোতে তার আন্তরিকতা বেশি। শিক্ষা জীবনের বিভিন্ন ম্যাগাজিন ও দৈনিক পত্রিকা লেখালেখি পরিলক্ষিত হয়। তাঁর লেখা বেশিরভাগ কবিতারই নাগরিক জীবন,বাস্তবতা ও প্রতিবাদীর প্রতিফলন পরিলক্ষিত হয়। লেখক বলেন:- একমাত্র...

নিচের লেখাগুলো আপনার পছন্দ হতে পারে

আগষ্টের ওই পাঁচ

  বিজয় পেতে ঝরে গেলো অযুত তাজা প্রাণ, বিনিময়ে —পেলো জাতি স্বাধীনতার মান। ৭১’এর বিজয় এনে দিলো একটা স্বাধীন দেশ,

গোলামির দিন শেষ

আমরা সবাই দেশের জন্য ঐক্যবদ্ধ রবো, দেশের ভূমি রক্ষা করতে শহীদ মোরা হবো। বাঁচার মতো বাঁচতে মোরা স্বাধীন করি দেশ,

অস্থির বায়ু

ভারত যদি উল্টো পাল্টা করে একটা শব্দ, নোবেল জয়ী দেশ শাসকের হাতেই হবে জব্দ। বহু বছর দেয় নি জবাব ধরেছি

দেশ ভাগের পর

ভারত কর্তা ফন্দি আঁটে দেশ ভাগের আগ, বঙ্গ দেশটা দুই ভাগেতে করে দিলো ভাগ। সুযোগ পেয়ে সবি নিলো দেশ ভাগের

Leave a Reply