কিশমিশ খাওয়ার উপকারিতা

কিশমিশ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

0আমাদের রান্নাঘরে অতি মিষ্টি জাতীয় একটি খাবার হচ্ছে কিশমিশ। মিষ্টি জাতীয় খাবারে কিশমিশ একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। আপনি কি জানেন কিশমিশ আমাদের শরীরের জন্য ঠিক কতটা উপকারী? আজকে কিশমিশ খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানতে চলেছি। আমরা অনেকেই কিশমিশের সাথে পরিচিত হলেও কিভাবে কিশমিশ পাওয়া যায় সে সম্পর্কে একটুও ধারনা রাখেন না। অনেকেই ভাবতে পারেন কিশমিশ সরাসরি কোনো

চিনির উপকারিতা

চিনির উপকারিতা ও অপকারিতা

0ভোজন রসিক বাঙ্গালীর কাছে মিষ্টি জাতীয় খাবার অত্যন্ত প্রিয়। সন্দেশ, দই, রসমালাই, বিভিন্ন কোল্ড ড্রিংক, পায়েস ইত্যাদি পেলে বাঙালিকে আর দমিয়ে রাখা যায় না। এ সকল খাদ্য মিষ্টি করতে আমরা সাদা চিনি ব্যবহার করি। অথচ এই চিনির উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আমরা বিন্দুমাত্র চিন্তা করি না। আজকে আমরা জানবো চিনির উপকারিতা ও অপকারিতা। একই সাথে

বেলের উপকারিতা

বেলের উপকারিতা ও অপকারিতা

0বেল একটি খুবই সাধারণ ফল। শুধু গ্রামেই নয়, শহরেও তেল সমানভাবে জনপ্রিয়। বেল সাধারণত আমরা শরবত বানিয়ে খেয়ে থাকি। গ্রীষ্মকালে বেলের ঠান্ডা শরবত খেলে যে প্রশান্তি পাওয়া যায় তা অন্য কোনো কিছু থেকে পাওয়া যায় না। অগণিত খনিজ উপাদানের সমৃদ্ধ বেলের উপকারিতা সম্পর্কে আজকে আলোচনা করতে চলেছি। বেল এক প্রকার গোলাকার ফল, যার একটি অতি

মৌরির উপকারিতা

মৌরির উপকারিতা ও অপকারিতা

0আমাদের রান্নাঘরে সবচেয়ে পরিচিত একটি মসলা মৌরি। এটি অতি ক্ষুদ্র বীজ জাতীয় মসলা, যার চাষ সারা বাংলাদেশেই হয়ে থাকে। প্রাচীনকাল থেকে মৌরিকে ভেষজ ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। আজকে জানবো মৌরির উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত। মৌরি কি? মৌরি এক প্রকার বীজ, যা আমরা মসলা হিসেবে ব্যবহার করে থাকি। মৌরি আকারে খুব ক্ষুদ্র, দেখতে অনেকটা

দারুচিনি খাওয়ার উপকারিতা

দারুচিনি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

0দারুচিনিকে আমরা একটি মশলা হিসেবেই চিনি। গাছের ছালের মতো এই মশলা খেতে যেমন মিষ্টি, তেমন ঝাল। প্রাচীন কাল থেকে দারুচিনি ভেষজ ঔষধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। দারুচিনি খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে এবার আলোচনা করবো। দারুচিনি খাওয়ার উপকারিতা প্রাচীনকাল থেকেই দারুচিনি খাওয়ার প্রমাণ পাওয়া যায়। তখন থেকে দারুচিনিকে প্রধানত একটি ভেষজ উপাদান হিসেবেই খাওয়া হচ্ছে। মহা উপকারী

প্রোটিন জাতীয় খাবার

খাদ্য তালিকায় রাখুন প্রোটিন জাতীয় খাবার

0আমরা জানি, পুষ্টি বিজ্ঞানীরা খাদ্যের উপাদানগুলোকে মোট ছয়টি প্রধান ভাগে ভাগ করেছেন। যার মধ্যে একটি হচ্ছে প্রোটিন, যাকে বাংলায় বলি আমিষ। বেচে থাকতে হলে আমাদের অবশ্যই প্রোটিন জাতীয় খাবার গ্রহণ করতে হবে। ১০ টি প্রধান হাই প্রোটিন জাতীয় খাবার কোনগুলো এখানে জেনে নিন! প্রোটিন জাতীয় খাবার নিয়ে এই লেখাটিতে যে সকল বিষয়ে আলোকপাত করতে চলেছি–

ক্যালসিয়াম জাতীয় খাবার কেন খাবেন?

জেনে নিন ক্যালসিয়াম জাতীয় খাবার কেন খাওয়া উচিত

2ক্যালসিয়াম একটি অতি প্রয়োজনীয় খনিজ পুষ্টি উপাদান, যা বিভিন্ন খাদ্য, যেমন দুগ্ধজাতীয় খাদ্যে পাওয়া যায়। মানবদেহের হাঁড় এবং দাঁতের প্রায় ৯৯% ক্যালসিয়াম দ্বারা গঠিত। ক্যালসিয়ামের অভাবে হাঁড় নিয়মিত ক্ষয় হতে থাকে। এই লেখার মাধ্যমে জেনে নিন ক্যালসিয়াম জাতীয় খাবার খাওয়ার উপকারিতা। আমাদের শরীরে বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ক্যালসিয়ামের প্রয়োজন। কিন্তু বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে ক্যালসিয়ামের

ভিটামিন ডি যুক্ত খাবার

ভিটামিন ডি যুক্ত খাবার কেন খাবেন?

0ভিটামিনকে বাংলায় বলা হয় খাদ্যপ্রাণ। খাদ্যের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে ভিটামিনকেই বিবেচনায় আনা হয়। ভিটামিন আবার ছয় প্রকার, যার মধ্যে ভিটামিন ডি একটি। ভিটামিন ডি যুক্ত খাবার কেন খাবেন? চলুন প্রশ্নটির উত্তর জেনে আসা যাক! ভিটামিন ডি যুক্ত খাবার বিষয়ক আজকের আর্টিকেলে আমরা যে সকল বিষয়ে আলোকপাত করতে চলেছি– ভিটামিন ডি যুক্ত শাকসবজি ভিটামিন

ভিটামিন এ জাতীয় খাবার

ভিটামিন এ জাতীয় খাবার কেন খাবেন?

0বেঁচে থাকার জন্য আমরা খাদ্য গ্রহণ করি। খাদ্যকে পুষ্টিবিজ্ঞানীরা ছয়টি প্রধান ভাগে ভাগ করেছেন। যাদের মধ্যে একটি হচ্ছে ভিটামিন। আবার ভিটামিনকেও ছয়টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যার মধ্যে অন্যতম ভিটামিন এ। ভিটামিন এ জাতীয় খাবার কেন খাবেন? প্রশ্নটি উত্তর চলুন খুঁজে বের করার চেষ্টা করি। ভিটামিন এ জাতীয় খাবার খাদ্যের প্রধান ছয়টি উপাদানের মধ্যে ভিটামিন

গর্ভবতী মায়েদের খাবার তালিকা

গর্ভবতী মায়েদের খাবার তালিকা

1গর্ভকালীন সময় শুধু একজন মায়ের জন্য নয় বরং একটি নবাগত শিশুর জন্যেও সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময়। গর্ভকালীন সময়ে একজন মায়ের শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তন ঘটে এবং একটি শিশু অতিক্ষুদ্র ভ্রূণ থেকে পূর্ণাঙ্গ মানবশিশুতে রূপ নেয়। নবাগত শিশুর সুস্বাস্থ্য নির্ভর করে মায়ের খাদ্যাভাসের উপর। মায়ের জন্য উপযুক্ত খাদ্য তালিকা শিশুর দৈহিক বিকাশের পাশাপাশি প্রসূতি মায়ের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত