যার কথা ভাবলে আমার মাথা ঠিক থাকেনা তার নাম ক্লিওপেট্রা। তাকে আমি একবার দেখেছি পাহাড়ের গুহায়, একবার দেখেছি নদীর কিনারে, একবার দেখেছি মিসিসিপি নদীতে সাঁতার কাটতে। যখন সে নদী পার হতে পারছিলনা তখন তাকে আমি নদী পার হতে সাহায্য করেছিলাম।আজ সে আমার দুয়ারে বসে আছে তাকে আমি কি দেব? তাকে আমি লাল বেনারসি শাড়ি দেই সে নেয়না।সে চায় ঢাকাইয়া লাল জামদানী শাড়ি। কিন্তু জামদানী শাড়ি আমি কোথায় পাব! তাকে একবার বললাম এক ঘন্টা বসে থাক সে বসতে চায়না! তাকে বললাম পাশের ঘরে গিয়ে বাতাস কর সে সেটাও করেনা।তাহলে তাকে আমি কি বলব? তাকে কি বলব তুমি আমার ঘর থেকে দূরে সরে যাও? সেটাও মানায়না।তাহলে সে আমার ঘরেই বসে থাক্ দেখি শেষ পর্যন্ত কি হয়! সে যদি আকাশের তারা পেতে চায় আকাশের তারা পেড়ে দেব, নদীর সুর শুনতে চাইলে নদীর গান শোনাব।কিন্তু সে কিছুই করেনা, তাকে আমি কি বলব? তাহলে সে আমার ঘরেই বসে থাক্, যতক্ষণ পারে বসে থাক্ দেখি কি হয়!
নিচের লেখাগুলো আপনার পছন্দ হতে পারে
আগষ্টের ওই পাঁচ
বিজয় পেতে ঝরে গেলো অযুত তাজা প্রাণ, বিনিময়ে —পেলো জাতি স্বাধীনতার মান। ৭১’এর বিজয় এনে দিলো একটা স্বাধীন দেশ,
গোলামির দিন শেষ
আমরা সবাই দেশের জন্য ঐক্যবদ্ধ রবো, দেশের ভূমি রক্ষা করতে শহীদ মোরা হবো। বাঁচার মতো বাঁচতে মোরা স্বাধীন করি দেশ,
অস্থির বায়ু
ভারত যদি উল্টো পাল্টা করে একটা শব্দ, নোবেল জয়ী দেশ শাসকের হাতেই হবে জব্দ। বহু বছর দেয় নি জবাব ধরেছি
দেশ ভাগের পর
ভারত কর্তা ফন্দি আঁটে দেশ ভাগের আগ, বঙ্গ দেশটা দুই ভাগেতে করে দিলো ভাগ। সুযোগ পেয়ে সবি নিলো দেশ ভাগের
One Reply to “ক্লীওপেট্রা”
Leave a Reply Cancel reply
You must be logged in to post a comment.
সুন্দর লিখেছেন✨