‘তিরন্দাজ’ গল্পের পাঠ-পরিচিতি ও মূলভাব

play icon Listen to this article
0

‘তিরন্দাজ’ গল্পাংশটি ছোটোদের জন্য লেখা মহাভারতের “আদিপর্ব” থেকে নেওয়া হয়েছে। গল্পের মূল বিষয় পান্ডু ও কুরুর সন্তানদের মধ্যকার পারস্পরিক প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক সম্পর্কে এবং যুদ্ধ বিদ্যায় পারদর্শিতা প্রদর্শন। অস্ত্র বিদ্যুার গুরু দ্রোণাচার্য হস্তিনাপুর এলে ভীষ্ম তাকে রাজকুমারদের শিক্ষক হিসেবে সাদরে গ্রহণ করেন।
দ্রোণাচার্য ও ততোধিক স্নেহ ও সযত্নে কুমারদের যুদ্ধ বিদ্যা শেখালেন। রাজকুমার অর্জুন তার কাছে সর্বাধিক প্রিয় হয়ে ওঠেন।এতে কর্ণ ও দুর্যোধনরা পান্ডবদের প্রতি রুষ্ট হন।অস্ত্র বিদ্যা শিক্ষা লাভের ক্ষেত্রে অর্জুনের পারদর্শিতায় মুগ্ধ হয়ে আর্শীবাদ হিসেবে দ্রোণাচার্য তাকে “ব্রক্ষশিরা” অস্ত্র পুরষ্কার দেন।
এক পর্যায়ে প্রকাশ্যে রণক্ষেত্রে রাজকুমারদের রণ কৌশল প্রদর্শনী করা হলে সবাই যুদ্ধ বিদ্যা দেখিয়ে সকলকে মুগ্ধ করেন।অর্জুনের রণ কৌশল সর্বাধিক প্রশংসিত হয়।
আগ্রহ, চর্চা, নিষ্ঠা ও গুরুভক্তি মানুষকে যে-কোনো কঠিন কাজে যে পারদর্শী করে তুলতে পারে, এখানে তা-ই ফুটে উঠেছে এই তিরন্দাজ গল্পে।

Screenshot 3
বিজ্ঞাপনঃ বই কিনুন, বই পড়ুন

0

নিচের লেখাগুলো আপনার পছন্দ হতে পারে

বুঝবে তুমি

উত্তাল সাগর ঢেউয়ের মাঝে ক্যামনে দিবো পাড়ি, মরণ ভয়ে —--কাঁপছে শরীর নিঃশ্বাস হচ্ছে ভারি। চারিদিকে আঁধার দেখি নাইরে বাঁচার গতি,

ওগো বিদেশিনী

বিদেশিনী তোমায় বলি কোথায় তুমি থাকো, এমন ভাবে আকুল করে কেন আমায় ডাকো? আমায় তুমি বশ করেছো কোন্ সে মায়ার

অসীম ধ্বনি

আকাশ ছোঁয়া রঙিন স্বপ্ন আছে মনের মাঝে, সেরার মুকুট পরবো জানি আমার কর্ম কাজে। আপন স্বপ্নের অসীম ধ্বনি আসে আমার

জানোয়ার -৫

জানোয়ার যদি জানোয়ার না হয় তাহলে জানোয়ার কে? জানোয়ার কি মানুষ? না, মানুষতো জানোয়ার হতে পারেনা। তাহলে? জানোয়ারই জানোয়ার। সবচেয়ে

Leave a Reply