হাসপাতালের শয্যা- কবিতা

হাসপাতালের শয্যা থেকে বলছি  – সুজন চন্দ্র দাস

1

আমি হাসপাতালের শয্যা থেকে বলছি

দিন শেষে বলি, এইতো আরো একটা দিন বেঁচে গেছি

নরকের যন্ত্রণা সহ্য করে বেঁচে আছি

প্রতি প্রহর পাড় করার পরে

মনে হয় শুয়ে ছিলাম এক শতাব্দী ধরে।

হাসপাতালের শয্যা থেকে বলছি

আমি হতোভাগা, আমি পুরা কপালি তাই বুঝেছি

রোজ কতো কষ্ট,যন্ত্রণা,আর্তনাদ দেখছি,

কারো হাত,কারো পা,কারো চোখ নাই

মরণেই একমাত্র শান্তি‌ যেখানে সুখ খুঁজে পাই।

 


আরো পড়ুন-


 


56
বিজ্ঞাপনঃ মিসির আলি সমগ্র ১: ১০০০ টাকা(১৪% ছাড়ে ৮৬০)

1

SUJAN CHANDRA DAS

Author: SUJAN CHANDRA DAS

পরিচিত পর্বঃ সুজন চন্দ্র দাস( Sujan Chandra Das), ১২ এপ্রিল, ১৯৯৮ সালে ময়মনসিংহ জেলার ফুলপুর উপজেলার সলঙ্গা গ্রামের এক টি সাধারণ পরিবারে জন্ম । সেখানের স্নিগ্ধ ও কোমল প্রকৃতির পরিবেশে বেড়ে উঠা ।ছোটবেলা থেকেই গল্প, কবিতা, উপন্যাস প্রভৃতির প্রতি ভালো লাগা কাজ করা। লিখতে এবং পড়তে খুব ভালোবাসি। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর লিখালেখির স্বপ্নগুলো হাতে ছুঁই ছুঁই এতোটাই কাছ থেকে দেখতে পাওয়া । বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকা, জাতীয় পত্রিকা এবং অনলাইন জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে অসংখ্য কবিতা। বেশ কয়েকটি ম্যাগাজিনেও প্রকাশিত হয়েছে কবিতা। ইতিমধ্যেই যৌথভাবে দুটি যৌথকাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। বর্তমানে মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় অর্থনীতি বিভাগে অধ্যয়নরত। বিভিন্ন ধরনের সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের সাথে যুক্ত আছি। সাংবাদিকতার হাতেখড়ি হয় প্রবাসীর দিগন্ত নিউজের মাধ্যমে আর ভালোবাসা থেকে এখনো এখানে আছি। এসবি পুলক নামে অনেকের কাছে পরিচিত

নিচের লেখাগুলো আপনার পছন্দ হতে পারে

মানুষের মাঝে মানুষ

মানুষের ভিড়ে হারিয়ে যাই প্রতিদিন, একেকটি মুখ, একেকটি গল্প, চোখের কোণে লুকানো ব্যথা, হাসির ফাঁকে চাপা দীর্ঘশ্বাস। আমি দেখি, তবু

তুমি

হেমন্তের বিকেল শেষে শীতে সকাল আসে, এভাবেই যাচ্ছে সময় তোমার প্রহর গুনে। কথার পিঠে কথা সাজিয়ে বাহানা করেছো হাজার, কি

স্মৃতিচারণ

স্মৃতিচারণ ✒ অনিন্দ্য সূত্রধর মনে পড়ে কি সেই ছোট্ট বেলার কথা? পাখির মতো ছিল তখন উড়ার স্বাধীনতা।। প্রাথমিকের জীবনের দিনগুলো

দু’ ফোঁটা বর্ষণ

""দু' ফোঁটা বর্ষণ"" "শহরতলীর বুকে ঝড়ে পড়া দু ' ফোঁটা বৃষ্টির এসিডময় ছোঁয়ায় হারিয়ে যাচ্ছে বায়নাগুলো। প্রেমশূন্য ভিটে - দমকা

2 Replies to “হাসপাতালের শয্যা থেকে বলছি  – সুজন চন্দ্র দাস”

Leave a Reply