ভালোবাসার আবাস

0

            বাস্তব ঘটনা

আমি তখন ক্লাস 10 এ পরি আর আমার নাম হলে জো আমি থাকি জাপানে নাগাসাকি শহরে থাকি।

আমি ক্লাসে সব থেকে দুর্বল ছাএ। আমার প্রতি দিনের একটা রুটিং হয়ে গেছে। সকালে খাওয়া দাওয়া করে স্কুলে জেতাম। কিন্তু ছিলাম ক্লাসের সবচে দুর্বল ছাএ। আবার  স্কল ছুটি হলে বারি ফিরা। আমার সবকিছু যেমন সাধারণ ভাবে কাটছে। কিন্তু  একদিন আমি প্রতি দিনের মতো স্কুলে যাই কিন্তু  হঠাৎ সে দিন আমি হিমারি কে দেখতে পাই। আমার স্কুলে আয পাচ টা বছর হয়ে গেছে কিন্তু কখনো তাকে আমি দেখিনি যখন আমার স্কুল জীবন শেষের দিকে আর মাএ চার মাস ছিলো তখন তাকে প্রথম দেখি। তখন হিমারি ও তার বান্দুবি রা তিন তলায় যাচ্ছিলো। তখন কিছু ছেলে বিরক্ত কর ছিলো তখন তারা আমাকে বল্লো যে আমার নাম তাদের কে বইলেন না। কিন্তু আমিতো তাদের নাম ও জানি না। আছতে আছতে দিন যায় আমি তাকে অনেক ভালো বেসে ফেলি।
ক্লাস শেষে তাকে দেখতে আস তাম। কিন্তু হিমারিকে কখনো বুঝতে দেই নি। স্কুল ছুটি দিলে তার পিছন পিছন যেতাম কিন্তু তাকে কখনো বুঝতে দেইনি। আমি তাকে এতটা ভালো বেসে ফেলি যে কোনো মেয়ের দিকে তাকালে আমি সুধু তাকে দেখতে পাই। তার চিন্তা খেতে পারি না ঘুমাতে পারি না। এক দিন ক্লাসে নুটিস দিলো যে এক সপ্তাহ স্কুল বন্দ থাকবে। আমিতো খুব চিন যে এত দিন তাকে নাদেখে কিভাবে থাকবো।
কিছু দিন পর একটা কাজে একটা জায়গা দিয়ে জাচ্ছিলাম তখন দেখতে পারি যে হিমারি দারিয়ে আছে একটা দুশর সাদা র্বনের পোশাক পরে দারিয়ে আছে বেলকানিতে। আমি তো তাকে দেখে পুরাই অবাক। কিন্তু দেখি যে সে ও আমাকে দেখে যেন অবাক হয়ে গেছে।সে ভারির বিতরে ঢুকে গেলো। আমিতো খুব খুশি তার ভারি চিনতাম না তাকে তার বাসায় দেখলাম। আমিতো বিশ্বাস করতে পারছি না নিজেকে। আবার আসার সময় দেখি দারিয়ে আছে কিন্তু আমি তাকে বুঝতে দেই নি যে আমি তাকে দেখছি আরচোখে তার দিকে তাকিয়ে তাকে দেখছিলাম।তার পর দিন ইচ্ছা করে তাকে দেখার জন‍্য আবার আসি সেদিন ও দেখি দারিয়ে আছে। তার পর কিছু দিন পর স্কুলে
<span;>যাই তখন ছাএদের দিয়ে বই উপর তলায় তুলাচ্ছিলো তাই আমিও সাথে কাজ করছি লাম তখন হিমারি বলে একটা সমায বই এনে দিতে কিন্তু বলেছিলো আমার ভাই কে আমার ভাই যানতো যে আমি ওকে ভালোবাসি তাই বই নিয়ে যখন আসি বল্লাম যে বই টা নাও দোর দিয়ে এসে বই টা নিয়ে আমাকে Thanks বললো আর আমিও তো শুনে অনেক খুশি। যে তার সাথে এই প্রথম বার কথা বল্লাম। এদিকে আমার ক্লাস 10 এর বার্ষিক পরিক্ষাও চলে এসেছে। পরিক্ষায় ফেল যাওয়ার কারনে আমার আর স্কুলে যাওয়া হয় নি। তার পর দুই মাস হয়ে যায় তাদের বাসার সামনে দিয়ে যাই স্কুল ছুটিহলে যাই কিন্তু তার দেখা আয দুই মাস হয়ে যায় তাকে দেখি না। অনেক কষ্ট হয়। একদিন রাতে কেদে কেদে মনে মনে বলছি লাম যে যদি ওকে কখনো নাই পেতাম তাহলে কেনো ওকে দেখ লাম। 4 বছর 8 মাস কেটে গেছে আর 4 মাস পরে তো চোলে যে তাম তাহলে কেনো কষ্ট দেয়ার জন‍্য দেখা দিলে। তার পর দিন গুছল করে খাওয়া দাওয়া করে বসলাম তখন দেখলাম যে হিমারি আমার বাসার এখান দিয়ে যাচ্ছিলো। আমি জানতে পার লাম যে আমার বাগনি হিমারির বান্দুবি আমার বাগনি তাকে নিয়ে এসেছে। তার পর থেকে তাকে আযও দেখিনি। তাকে অনেক মিছ করছি লাম অনেক বার গিয়েছি তাদের বাসার ঐ খান দিয়ে কিন্তু তাকে দেখিনি। যানি না কখনো পাবো কিনা তাকে সেই ভয় আমার মধ‍্যে কাজ করছে বার বার।
প্রায় পাচ বছর পর তাকে দেখলাম  তাদের বাসায় তাকে দেখে কেমন যানি হয়ে গেলাম কাদবোই নাকি খুশি হবো বুঝছিলাম না। পাচ বছরে ওকে কখনো বুলিনি অনেক মিছ করে ছি এমন কি কেদেছি ছৃষ্টি করতার কাছে তাকে অনেক চেয়েছি।একদিন রাস্তায় তার সাথে দেখা হয়।তার পর ওর সাথে আমার কথা হয়। বলি কোথায়ছিলে এতো দিন ও বল্লো কেনো আমি বল্লাম এমনি ও বল্লো যে অন‍্য শহরে গিয়েছিলাম । চেষ্টা করছিলাম তাকে বলার যে আমি তাকে কতটা ভালোবাসি কিন্তু পার ছিনা।  কিন্তু খেয়াল কর লাম হিমারিও কিছু বলার চেষ্টা করছে সে বল্লো আমি তোমাকে। এতটুকু বলে জ্ঞ‍‍ান হারিয়ে ফেল্লো। একটা গিরি ও নেই  কোলে করে  তকে হাসপাতালে নিয়ে যাই।
গেলাম তার বারির লোকেদের কে আনলো। ডাক্তার বলো যে ও র্ছিতি শক্তি হারিয়ে ফেলেছে। তখন আমার অনেক কষ্ট হয়। এত দিন পর ওকে পেয়েছি মনের কথা টা বলবো আর সে তার র্ছিতি শক্তি হারিয়ে ফেলেছে।  আমি তাকে তার পছন্দের যিনিশ দেখিয়ে মনে করাতে চাই ছিলাম। তবে কোনো কাজ হয় না। এসব না সই তে পেরে আমি ও সেখানে অজ্ঞান হয়ে যাই তখন তার বাবা আমাকে এসে সাহায্য করে। কিন্তু তার বাবা কিছু একটা বুঝতে পারে ছেলে মেয়ে কে হাসপাতালে আনলো আর সেই অজ্ঞান হয়ে যায়। তার বাবা বুঝে ফেলে তখন আমাকে জিগ্যেস করে। যে আমি কি তাকে ভালো বাসি কিনা। আমি বল্লাম যে হে আমি হিমারিকে ভালোবাসি। তার বাবা আমাকে পছন্দ করে। আর আমার বয়স যখন 20 বছর হয় তখন তার বাবা আমার বাবার সাথে কথা বলে আমাদের বিয়ের ব‍্যপারে। তখন আমার বাবা ও রাযি হয়ে যায়। আর আমাদের বিয়ে হয়ে যায় আমি তাকে তার প্রিয় যায়গা গুলোতে নিয়ে যাই। তার ঘুরতে ভালো লাগতো তাকে তার পছন্দের যায়গায় ঘুরতে নিয়ে যাই। আর আছতে আছতে তার সব র্ছিতি মনে পরে যায়। তাকে বল্লাম যে ঐ দিন কি বলতে চেয়েছিলে। সে বল্লো যে ঐ দিন তাকে বলতে চেয়েছিলো যে সে আমাকে কতোটা ভালোবাসে। সে আরো বলে যে আমি যে তাকে লুকিয়ে দেখতাম তাও সে বুঝতে পেরেছিলো। আরো বলে যে আমি যে তাকে একটা কাগজে
i love you লিখে তাকে দিতে চেয়েছি লাম। দিতে পারিনি তার বান্দুবিদের দেখে ফেলে দিয়ে ছিলাম। সেই কাগজটা সে নিয়ে ছিলো। আর আমি যে তাকে ফলো করতাম সেটাও সে জানতো। আরো বলে বই ইচ্ছে করে অনতে বলছিলো যে যানতে পারে আমি তাকে ভালোবাসি কিনা। আরো বলে আমার সাথে কথা বলার জন‍্য বই আনতে বলে ছিলো। বলে যে 2 মাস যে ও কে দেখতে পারেনি।আমি যখন ওদের বাসার সামনে দিয়ে যেতাম সে বাসায় লুকিয়ে আমাকে দেখতো আমি যখন আসতাম সে লুকিয়ে যেতো সে দেখতো যে কতোটা কষ্ট পেতাম তখন। তার  পর সে যে দুই মাস পর একদিন আমাদের বারিতে এসেছিলো আমি যে তাকে দেখতে পারি তাই। আর হিমারিও আমাকে লুকিয়ে দেখতো স্কুলে । আর সে তার বাবা কে আগেই সব কিছু বলেছে তাই পরিক্ষা করার জন‍্য। তাকে র্ছিতি হারানোর নাটক করতে বলে। আর সে যে অজ্ঞান হওয়ার নাটক করছিলো আমিযে তাকে কোলে করে হাসপাতালে নিয়ে এসেছিলাম আবার রাস্তায় তো একবার ওকে নিয়ে পরেই যাচ্ছি লাম খুব ক্লান্ত হয়েও তাকে কোলে করে হাসপাতালে নিয়ে এসে ছিলাম।তা দেখে তার বাবা মা খুশি হয়ে যায়। আমিতো একথা শুনে কেদেই দিয়ে ছিলাম। আর ডাক্তার ও ভালো অবিনয় করে ছিলো। সে বল্লো যে সে আমাকে কতটা miss করেছে। অবশেষে আমার ভালো বাসার মানুষকে অনেক কষ্টের পরে জীবন সঙ্গীনি  করতে পেরে অনেক খুশি হই। আর আমি ও তাকে পচন্ডো  পরিমানে ভালো বাসি। তাই ওকে পাওয়ার খুশিতে  ঘুরতে গিয়ে ছিলাম। পাহার র্পবত নদি র্যনা সব যায়গায় ঘুর লাম। তাক নিয়ে আসছি লাম জঙ্গলের পথে হঠাৎ এক দুর্গঠনা গটলো। আমাদের গারি
একছিডিন্ট করলো  তখন আমি আর হিমারি অজ্ঞান হয়ে গেলাম কিছু খন পর আমার হুস ফিরলো। তখন দেখি হিমারির মাথায় আঘাত পেয়েছে সে চোখ খুলছে না। একটা গাড়ি পাচ্ছিনা যে ওকে হাসপাতালে নিয়ে যাবো আমাদের গারিও চলতেছে না। আর হাসপাতাল ও আমাদের থেকে ও অনেক দুরে। তাই ও কে কুলে নিয়ে ছুটচ্ছি। অনেক খন দরে যাচ্ছি কিন্তু একটা হাসপাতাল ও দখছি না। অনেক খন পর  অবশেষে দেখছি অনেক দুরে একটা ছুটো হাসপাতাল দেখা যাচ্ছে তখন আমার দারা হচ্ছে না আর পারছি না। তখন আমি অজ্ঞান হয়ে গেলাম। আবার কিছু খন পর আবার চোখ খুল্লো তাকে নিয়ে হাসপাতালের সামনে আসলাম। আমার মাথায় ও কিছু টা আঘাত লেগেছিলো  তাই তখন  আবার আমি অজ্ঞান হয়ে যাই তখন কিছু নাার্সরা দেখে আমাদের কে নিয়ে যায়। চোখ খুলার পর দেখি আমি হাসপাতালের বেদে সুয়ে আছি। তখন বের হয়ে একটা নার্স কে হিমারির কথা যিগ্গেশ করলাম।তখন তার কাছে নিয়ে গেছে। আমি ওর কাছে বসে আছি আমার তখন ভয় করছে যে ওর কিছু না আবার হয়ে যায়। আর নিজেকে দুসারব করছি কেনো যে ঘুরতে আসছি লাম। একটু পর হিমারি চোখ খুলে। ওর তেমন  কোনো সমস্বা হয় নি সে ঠিক আছে। আমাদের ভারির সবাই তো খব চিন্তা করছে সন্দার মধ্যে ফিরার কথা রাত হয়ে গেছে। ভারির সবাই ফোন ও করেছে অনেক বার মোবাইল তো হারিয়ে গেছে আর নাহ গাতেই পরেছিলো। আমি নার্স থেকে ফোন নিয়ে বাসায় কল করলাম। সবকিছু বল্লাম তারা ঘন্টা খানিক পর  বারির সবাই হাসপাতালে চলে আসে। পর দিন বাসায় চলে আসি। আর এখন তাকে নিয়ে অনেক খুশি আছি। তাকে পাওয়ার জন‍্য অনেক কষ্ট করে ছি অনেক অপেক্ষা করেছি। অনেক ধুয়া করেছি। অবশেষে তাকে পেয়ে গেছি।  হাযারো বিপদ পেরিয়ে তাকে পেয়েছি। একটা কথা মনে রেখো যে যিনিস খুব সহযে পাওয়া যায় তা বেশি দিন টিকে না। আর যে যিনিস অনেক কষ্ট করে মিলে তা কখনো হারিয়ে যায় না। তেমনি জো ও হিমারিকে হাজারো কষ্টের পর পেয়ে ছে তারা এখন অনেক শুখে শান্তিতে জীবন যাপন করছে। আর আমাদের বাংলাদেশ যদি কোনো মেয়ে যদি তার বা বা কে বলে আমি অন‍্য কাওকে ভালো বাসি।তবে তো হয়েছে তার বিয়ে আর ভালো বাসা যে কই যাবে আল্লাহ্ ভালো যানে।

তবে ধুয়া রইলো সে সব ভালো বাসার মানুষদের জন্য । ভালো বাসা পাওয়ার জন্য হাজারো বিপদ পেরিয়ে ও জেনো সবাই তার ভালো বাসার মানুষ কে জীবন সঙ্গী হিসেবে পায়। তবে বর্তমানে পরিস্তিথি এমন হয়ে গেছে যে টাকার কাছে বিক্রি হয়ে যায় হাযারো ভালো বাসা। এখন ভালো বাসারও হিচার হয় ধনি গরিবের মধ্যে।কাফন ছারাই দাফন দিতে হয় হাযারো ভালো বাসা।


আরো পড়ুন-


Screenshot 3
বিজ্ঞাপনঃ বই কিনুন, বই পড়ুন

0

Ali Hossen

Author:

নিচের লেখাগুলো আপনার পছন্দ হতে পারে

গল্প চেয়ারম্যানের মেয়ে আফছানা খানম অথৈ

চেয়ারম্যানের মেয়ে আফছানা খানম অথৈ মেহেরপুর একটি সুন্দর গ্রাম।এই গ্রামে কিছু অদ্ভুত নিয়মকানুন চালু আছে,যা অন্যকোন গ্রামে নেই।এই গ্রামে নারীরা

গল্প মেয়েরা ও মানুষ আফছানা খানম অথৈ

গল্প মেয়েরা ও মানুষ আফছানা খানম অথৈ রানু বউ হয়ে এসেছে চার পাঁচ মাস হলো।এরই মধ্যে তার স্বামী স্কলারশিপ এর

গল্প মেয়ে সাক্ষী আফছানা খানম অথৈ

মেয়ে সাক্ষী আফছানা খানম অথৈ আবিদ হায়দার বেড়াতে এসেছে গ্রামে তার বন্ধু ফুয়াদ'র বাসায়।অবশ্য সে একা না,তার সঙ্গে আছে,বন্ধু সজল

গল্প বন্ধ্যা আফছানা খানম অথৈ

গল্প বন্ধ্যা আফছানা খানম অথৈ আলেয়া বউ হয়ে এসেছে চার বছর হলো।এখনো মা হতে পারেনি। এজন্য রীতিমতো তাকে কটু কথা

3 Replies to “ভালোবাসার আবাস”

Leave a Reply