‘আমড়া ও ক্র্যাব নেবুলা’গল্পের পাঠ-পরিচিতি ও মূলভাব

play icon Listen to this article
21

লেখক জাফর ইকবালের লেখা গল্প আমড়া ও ক্র্যাব নেবুলা একটি বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনি।চার বছর বয়েস থেকেই বানিয়ে গল্প-বলা রঞ্জুর স্বভাবে পরিণত হয়েছে। পরিবারের সবাই ও স্কুলের বন্ধুরাও ব্যাপারটা জানে বলে তার গাল গল্পকে কেউ আর বিশ্বাস করে না।
শুধু তার বড়ো বোন শিউলি বিশ্বাস করার ভানটুকু করে। এদিকে বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনি পড়ে পড়ে রঞ্জুর গল্প বলার ধরনটাও পাল্টে যায় ;আগের গল্প গুলো বিশ্বাস যোগ্য হলেও বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনি গুলো মেনে নেবার মতো ছিল না। তবে সত্যি সত্যি রঞ্জুর একদিন রাতে ছাদের ওপর থেকে একটি মহাকাশযান দেখতে পায়।ফ্লাইং সসারের মতো দেখতে যানটির ভেতর থেকে কাঠির মতো বড়ো মাথার প্রাণী বেরিয়ে এল,তার সঙ্গে অনেক কিছু কথাও হলো তার ক্র্যাব নেবুলার যাত্রীদের ফুয়েল ট্যাংকের ফুটোটা চিউইংগামের স্টিক চিবিয়ে নরম করে সারিয়ে তুলতে সাহায্য করল রঞ্জু।বিনিময়ে পেল বিস্ময়কর এক উপহার ক্র্যাব নেবুলার ত্রিমাত্রিক প্রতিচ্ছবি – আসলে একটি আমড়া।
অবিশ্বাস্য ও অকল্পনীয় অথচ বাস্তব সেই আনন্দময় অভিজ্ঞতাটি রঞ্জু ভাগাভাগি করতে পারল না; এমনকি তার বড়ো বোন শিউলির সঙ্গে ও নয়।কেননা, এটিও একটি বানানো গল্প বলে শিউলি হয়তো অবিশ্বাস করবে।
জাফর ইকবালের লেখা এ-ই আমড়া ও ক্র্যাব নেবুলা গল্পটিতে শিশু কিশোরদের সৃষ্টিশীল ও কল্পনা প্রবণ মানসিকতা প্রকাশিত হয়েছে।


আরো পড়ুন-

আপনি কি ড. মুহম্মদ জাফর ইকবালের বই পড়তে ভালোবাসেন?


 


Screenshot 3
বিজ্ঞাপনঃ বই কিনুন, বই পড়ুন

21

নিচের লেখাগুলো আপনার পছন্দ হতে পারে

2 Replies to “‘আমড়া ও ক্র্যাব নেবুলা’গল্পের পাঠ-পরিচিতি ও মূলভাব”

Leave a Reply