‘কাবুলের শেষ প্রহরে’ গল্পের পাঠ-পরিচিতি ও মূলভাব

0

বিখ্যাত লেখক সৈয়দ মুজতবা আলীর ভ্রমণ – কাহিনি: লেখা গল্প ‘কাবুলের শেষ প্রহরে’এটি বর্তমান অংশটি লেখকের বিখ্যাত ভ্রমণ – কাহিনি ‘দেশে – বিদেশে’ গ্রন্থের শেষ পরিচ্ছেদের সংক্ষিপ্ত অংশ বিশেষ। আফগান সরকারের শিক্ষা বিভাগের কাজ করার সময় লেখক কাবুলে অবস্থান করে ছিলেন। এ সময় তার গৃহ পরিচালক আবদুর রহমানের সঙ্গে গড়ে ওঠে এক গভীর মানবিক সম্পর্ক। গৃহ কর্ম ছাড়াও লেখকের দেখভালের প্রতিও আবদুর রহমানের ছিল তীক্ষ্ণ দৃষ্টি।
কিছু দিন পরে কাবুলের হঠাৎ অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে খাবার – দাবার সহ নিরাপত্তারও সংকট দেখা দেয়। এ সংকটে লেখক ও আবদুর রহমান অল্প খাবার ভাগ করে খেতেন। এ পরিস্থিতিতে দেশে ফিরে আসার জন্য লেখক বিমানের একটি আসন লাভ করেন।
বিমান বন্দরে আবদুর রহমানের কাছ থেকে বিদায় গ্রহণের সময় আবেগঘন অবস্থার সৃষ্টি হয়।আফগানিস্তানে লেখকের উচ্চ পদস্থ বহু বন্ধু থাকা সত্ত্বেও আবদুর রহমানকেই পরম বান্ধব বলে তিনি স্বীকৃতি দিয়েছেন।
মানুষের প্রতি ভালোবাসার সত্যিকারের প্রকাশ জাতি বা শ্রেণিতে আবদ্ধ থাকে না-তা সর্ব দেশের, সর্ব কালের

 


আরো পড়ুন-


Screenshot 3
বিজ্ঞাপনঃ বই কিনুন, বই পড়ুন

0

নিচের লেখাগুলো আপনার পছন্দ হতে পারে

গল্প এক পুরুষ বারো বিয়ে আফছানা খানম অথৈ

  গল্প এক পুরুষ বারো বিয়ে আফছানা খানম অথৈ গরীব কৃষকের মেয়ে তাছলিমা প্রাথমিক শিক্ষা শেষ করেছে।আভাব অনটনের সংসার তাই

কবিতা শ্রেষ্ঠ নবী আফছানা খানম অথৈ

কবিতা শ্রেষ্ঠ নবী আফছানা খানম অথৈ নুরের নবী দয়ার ছবি এলেন দুনিয়ায়, আলোকিত করলেন সমস্ত দুনিয়া। নুরের নবী দয়ার খনি

ছলনা

ভালবাসি বললে ভুল হয়। বলতে হয় ঘৃণা করি।কারন, ভালবাসার নামে তুমি যা দিয়েছ সব ছলনা। তুমি এমন ভালবাসা কেন দিলে

বড়ো সাধ

বড়ো সাধ মোঃ রুহুল আমিন এই ধরাতে শতো বছর বেঁচে থাকতে চাই, মানুষ হলে মানুষ কূলে পাবো তখন ঠাঁই। দেহের

One Reply to “‘কাবুলের শেষ প্রহরে’ গল্পের পাঠ-পরিচিতি ও মূলভাব”

Leave a Reply