‘ডেভিড কপারফিল্ড ‘গল্পের পাঠ-পরিচিতি ও মূলভাব

play icon Listen to this article
0

ডেভিড কপারফিল্ড গল্প টি লেখক চালর্স ডিকেন্সের লেখা ‘ডেভিড কপারফিল্ড’ উপন্যাসের প্রথম অংশের ভাবানুবাদ মূলক সংক্ষিপ্ত রূপ। এটি এক বালকের জীবনের করুণ গল্প। মাত্র ছয় মাস বয়সে ডেভিড তার বাবাকে হারায়। ছোটো বেলা থেকেই ডেভিড ছিল অনুভূতি ও কল্পনা প্রবণ।
তার মায়ের নাম ছিল ক্লারা। বাবার মৃত্যুর পর মায়ের সঙ্গে ভালোই যাচ্ছিল ডেভিডের দিন গুলি, কিন্তু আট বছর বয়সে জীবনে নেমে এল নিপীড়ন। মা ক্লারা বিয়ে করলেন নিষ্ঠুর স্বভাবের ব্যাক্তি মার্ডস্টোনকে।তার বোন মিস মার্ডস্টোনও বদমেজাজি।
বিনা কারণে ডেভিডের ওপর রুষ্ট ছিলেন তার সতবাবা ও মিস মার্ডস্টোন। মা ও কাজের মেয়ে পেগোটিই ছিল ডেভিডের ভালোবাসার মানুষ। ডেভিড কে লন্ডনের এক আবাসিক স্কুলে ভর্তির জন্য পাঠানো হলে সেখানে ও সে নিপীড়নের সম্মুখীন হয়।
তবে সেই জীবনে হৃদয় বান মানুষের ও দেখা পেল সে।তার ভালো লাগল নিরীহ ধরনের শিক্ষক মেল সাহেবকে। কিন্তু সে মেল সাহেবও টিকতে পারলেন না মানুষের মন্দ স্বভাবের জন্য।
ডেভিডের জীবন থেকে বোঝা যায় যে, ধৈর্য ও সংগ্রামশীলতার মধ্য দিয়েই মানুষকে টিকে থাকতে হয়।

Screenshot 3
বিজ্ঞাপনঃ বই কিনুন, বই পড়ুন

0

নিচের লেখাগুলো আপনার পছন্দ হতে পারে

বুঝবে তুমি

উত্তাল সাগর ঢেউয়ের মাঝে ক্যামনে দিবো পাড়ি, মরণ ভয়ে —--কাঁপছে শরীর নিঃশ্বাস হচ্ছে ভারি। চারিদিকে আঁধার দেখি নাইরে বাঁচার গতি,

ওগো বিদেশিনী

বিদেশিনী তোমায় বলি কোথায় তুমি থাকো, এমন ভাবে আকুল করে কেন আমায় ডাকো? আমায় তুমি বশ করেছো কোন্ সে মায়ার

অসীম ধ্বনি

আকাশ ছোঁয়া রঙিন স্বপ্ন আছে মনের মাঝে, সেরার মুকুট পরবো জানি আমার কর্ম কাজে। আপন স্বপ্নের অসীম ধ্বনি আসে আমার

জানোয়ার -৫

জানোয়ার যদি জানোয়ার না হয় তাহলে জানোয়ার কে? জানোয়ার কি মানুষ? না, মানুষতো জানোয়ার হতে পারেনা। তাহলে? জানোয়ারই জানোয়ার। সবচেয়ে

Leave a Reply