আডলফ হিটলার:
এডলফ হিটলার। বিশ্বজুড়ে একইসাথে আলোচিত-সমালোচিত ও যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে ঘৃণিত ব্যক্তি। এখনো ইতিহাস কুখ্যাত এ ব্যক্তিকে নিয়ে গবেষকদের গবেষণার অন্ত নেই। ইতিহাস বলে, হিটলার ছিলেন চরম ইহুদী বিদ্বেষী, চরম মাত্রায় নৃশংস।
অস্ট্রীয় বংশোদ্ভূত জার্মান রাজনীতিবিদ যিনি ন্যাশনাল সোশ্যালিস্ট জার্মান ওয়ার্কার্স পার্টির নেতৃত্ব দিয়েছিলেন আডলফ হিটলার। হিটলার ১৯৩৩ থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত জার্মানির চ্যান্সেলর এবং ১৯৩৪ থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত সে দেশের ফিউরার ছিলেন।
হিটলারের জনপ্রিয়তা:
হিটলার প্রথম বিশ্বযুদ্ধে সৈনিক হিসেবে যোগ দিয়েছিলেন। পরবর্তীকালে ভাইমার প্রজাতন্ত্রে নাৎসি পার্টির নেতৃত্ব লাভ করেন। অভ্যুত্থান করতে গিয়ে ব্যর্থ হয়েছিলেন যে কারণে তাকে জেল খাটতে হয়েছিল। জেল থেকে ছাড়া পেয়ে মোহনীয় বক্তৃতার মাধ্যমে জাতীয়তাবাদ, ইহুদি বিদ্বেষ ও সমাজতন্ত্র বিরোধিতা ছড়াতে থাকেন। এভাবেই এক সময় জনপ্রিয় নেতায় পরিণত হন। হিটলারের রাজনৈতিক দলের নাম- নাসী
হিটলারের লেখা গ্রন্থ:
হিটলারের জীবনী সম্পর্কে জানার সেরা উপায় হচ্ছে তার নিজের লেখা আত্মজীবনী পড়া। নিচের লিংক থেকে অ্যাডলফ হিটলারের নিজের লেখা আত্মজীবনী কিনে নিতে পারেন-
বইটি হিটালারের প্রথম আত্মজীবনী হিসেবে বহুল পরিচিত। তবে একজন ইতিহাসবিদ বলছেন, হিটলারের প্রথম আত্মজীবনী নিজেই লিখেছিলেন, তবে অন্য নামে।সেখানে নিজেকে নাকি জার্মানির ত্রাণকর্তা হিসেবে তুলে ধরেছিলেন তিনি।
হিটলারের ব্যর্থ পরিকল্পনা
নাৎসিদের পারমানবিক পরিকল্পনা ভেস্তে দিয়েছিলেন নরওয়ের অধিবাসী, ইওয়াখিম রনবার্গ;৯৯ বছর বয়সে মারা গেলেন তিনি।অসম সাহস নিয়ে হিটলারের বিপক্ষে দাঁড়ানো ইওয়াখিম রনবার্গকে এখন শ্রদ্ধা জানাচ্ছে বিশ্বের অনেক মানবতাবাদী, শান্তিপ্রিয় মানুষ।
হিটলারের বাবার প্রসঙ্গে:
হিটলারের বাবা Alois বৈধভাবে (সমাজ সাপেক্ষে) জাত ছিলেন না। এক কথায় বলতে গেলে জারজ ছিলেন। তিনি জীবনের অনেকটা সময় শেষ নাম হিসেবে মায়ের নাম (Schicklgruber) ব্যবহার করেছিলেন। ১৮৭৬ সালেই Alois প্রথম হিটলার নামটি গ্রহণ করেন। তার ছেলে অ্যাডলফ-ও কখনও হিটলার ছাড়া অন্য কোন শেষ নাম ব্যবহার করেনি।সরকারী কাস্টম্স থেকে অবসর গ্রহণের পর হিটলারের বাবা সপরিবারে আপার অস্ট্রিয়ার লিন্ৎস শহরে চলে আসেন।
হলোকস্টঃ
হিটলারের রাজ্য জয় ও বর্ণবাদী আগ্রাসনের কারণে লক্ষ লক্ষ মানুষকে প্রাণ হারাতে হয়। ৬০ লক্ষ ইহুদিকে পরিকল্পনামাফিক হত্যা করা হয়। ইহুদি নিধনের এই ঘটনা ইতিহাসে হলোকস্ট।একজন হলোকস্ট বিশেষজ্ঞ বলেছেন তারা জার্মানিকে একটি ‘নরঘাতক রাষ্ট্রে’ পরিণত করেছিল।
হিটলার সম্পর্কে অজানা কিছু তথ্য:
- হিটলারের নাম ছিল Adlof Shicklgruber। তবে তার বাবা ১৮৭৭ সালে তার ছেলের নামের শেষ অংশ পরিবর্তন করে এডলফ হিটলার রাখেন।
- ছোটবেলায় হিটলার চেয়েছিলেন একজন পাদ্রী হতে।
- হিটলার ১৯৩৯ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছিলেন।
- হিটলারের প্রথম ভালোবাসা ছিল একজন ইহুদী তরুণী। কিন্তু সাহসের অভাবেহিটলার তার ভালোবাসার কথা সেই তরুণীকে জানাতেই পারেন নি! অথচ এ ব্যক্তিইপরবর্তী জীবনে হত্যা করেছেন বহু ইহুদীকে।
- আধুনিক ইতিহাসে হিটলারই প্রথম ধূমপান-বিরোধী প্রচারণা শুরু করেন।
- ব্রিটেন ও জার্মানির সম্পর্ক অতীতে কখনোই তেমন ভালো ছিল না। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে একজন ব্রিটিশ সেনা একজন জার্মানের প্রাণ বাঁচিয়েছিল। আর সে জার্মানটি ছিলেন এডলফ হিটলার!
- হিটলার Chronic flatulenceএ আক্রান্ত ছিলেন। এর থেকে প্রতিকার পেতে তিনি ২৮ ধরণের ওষুধ সেবন করতেন।
- হিটলার ইংল্যান্ডে লিভারপুলে তার ভাগ্নের বাড়ির উপর বোমা বর্ষণ করেন। কেন জানেন? যাতে তার ভাগ্নে তার উপর ক্ষিপ্ত হয়ে আমেরিকান সেনাবাহিনী যোগ দেয় ও তার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে।
- মাত্র চার বছর বয়সে হিটলারকে পানিতে ডুবে যাবার হাত থেকে বাঁচিয়েছিলেন এক পাদ্রী।
- জার্মানিতে সেসময় একজন ইহুদী বংশোদ্ভূত চিকিৎসক ছিলেন, যিনি হিটলারের পরিবারের কাছ থেকে চিকিৎসার জন্য অর্থ নেন নি। কারণ হিটলারের পরিবার সে সময় আর্থিক অনটনে ছিল। পরে ইহুদীদের প্রতি চরম অত্যাচার চালালেও হিটলার সে চিকিৎসককে রক্ষা করেন। তিনি এ ব্যক্তিকে ডাকতেন ‘মহান ইহুদী’।
- হিটলার নিজে ছিলেন নিরামিষভোজী ও প্রাণী হত্যাকে নিষিদ্ধ করে আইন প্রণয়ন করেছিলেন।
- আমেরিকার সাথে শত্রুতা থাকা সত্ত্বেও হিটলারের অনুপ্রেরণা ছিলেন হেনরি ফোর্ড। আমেরিকার এ ব্যক্তি ছিলেন বিখ্যাত ফোর্ড গাড়ি কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা।
হিটলারের পররাষ্ট্র নীতি:
হিটলার ১৯৩৩ খ্রিস্টাব্দে জার্মানির শাসনক্ষমতা দখল করে জার্মানিতে একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। এরপর তিনি তাঁর বৈদেশিক নীতির দিকে নজর দিয়েছিলেন। বৈদেশিক নীতির ক্ষেত্রে তিনি উগ্র সাম্রাজ্যবাদী নীতি গ্রহণ করেছিলেন। এক্ষেত্রে হিটলারের লক্ষ্য, বৈদেশিক চুক্তি ইত্যাদি বিষয়গুলি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল। হিটলারের পররাষ্ট্রনীতির মূল উদ্দেশ্য ছিল:
- অপমানজনক ভার্সাই সন্ধি ও সেন্ট জার্মেন সন্ধির শর্তগুলো উপেক্ষা করা।
- অতীত গৌরব ফিরিয়ে এনে পৃথিবীতেজার্মানিকে আবার বৃহৎ শক্তিশালী রাষ্ট্র হিসেবে সু প্রতিষ্ঠিত করা।
- বিশ্বের সমস্ত জার্মান ভাষাভাষী মানুষদের নিয়ে এক বিশাল সাম্রাজ্য গড়ে তোলা।
হিটলারের শেষ ভাষণ:
নিজস্ব সম্পত্তি বলতে আমার যা কিছু আছে তার মালিক হবে নাৎসি পার্টি।পার্টির অস্তিত্ব যদি বিলুপ্ত হ্য়,তবে জার্মান রাষ্ট্রই হবে সে সবের অধিকারী।আর রাষ্ট্রই যদি না থাকে, তবে আমার বলার কিছু নেই।”এইটুকু বলার পর পকেট থেকে রুমাল বের করে চোখ দুটো মুছলেন পরাক্রমশালী হিটলার।মাথা উচুঁ রাখার যথাসাধ্য চেষ্টা করলেন।কিন্তু সম্ভব হলো না।ভারী মাথাটা বার বার ঝুঁকে পড়তে লাগলো সামনে।শক্ত দেহ কুজোঁ হয়ে গেল।অবাধ্য চুলগুলো কপাল ছাড়িয়ে বাম চোখটাকে ঢেকে ফেলতে লাগলো।হাত দিয়ে কয়েকবার সরিয়ে দিলেন তিনি শক্ত চুলগুলো।চোখ মুছে নিলেন আর একবার।তারপর একটা লম্বা নিঃশ্বাস ছেড়ে বললেন,-
“জার্মানীর শাষন – ক্ষমতা যার হাতেই আসুক না কেন,আমি তাকে একটা অনুরোধ করবো।যুগ যুগ ধরে আমি যেসব চিত্র সংগ্রহ করেছি, যক্ষের ধনের মত যেসব শিল্পকলা সংরক্ষণ করেছি, তার পিছনে একটা বিশেষ উদ্দেশ্য কাজ করেছিল।আমি চেয়েছিলাম, দানিয়ুব নদীর তীরে আমার জন্মভূমি লিনৎসে একটা আর্ট গ্যালারী স্হাপন করবো।আমার মনের সেই সুপ্ত বাসনা সুপ্তই রয়ে গেছে।বাস্তবায়িত করার অবকাশ আমি পাইনি।আমি যা পারিনি মৃত্যুর দুয়ারে দাঁড়িয়ে অনাগতদের কাছে সবিনয়ে অনুরোধ করবো, তারা যেন আমার সে সাধ পূরণ করেন।আগামীতে অনেকেই হয়তে আমকে দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের নায়ক হিসেবে চিহ্নিত করার চেষ্টা করবে।সকল দোষ চাপাবে আমার ঘাড়ে।তখন আমার পক্ষ থেকে জবাব দেবার কেউ থাকবে না।তাই মৃত্যুর আগে আমি স্পষ্টভাবে বলে যেতে চাই যে,আমরা – জার্মানবাসীরা ১৯৩৯ সালের যুদ্ধ চাইনি।ওটা আমাদের উপর চাপিয়ে দেওয়া হয়েছিল।আমরা চেয়েছিলাম- প্রথম মহাযুদ্ধের গ্লানি কাটিয়ে উঠতে। একটা আত্নমর্যাদাসম্পন্ন জাতি হিসেবে পৃথিবীতে বেঁচে থাকতে।আমরা চেয়েছিলাম, আমাদের জাতীয় অবমাননার দলিল “ভার্সাই চুক্তি” বাতিল করতে।গ্রেট ব্রিটেন আর ফ্রান্সকে বন্ধু হিসেবে গ্রহন করতে।প্রথম মহাযুদ্ধের বিভীষিকার পর ইংল্যান্ড এবং আমেরিকার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় বার যুদ্ধে জড়িয়ে পড়তে আমরা চাইবো কেন? সে শক্তি সত্যিই কি আমাদের ছিল? তবু যখন যুদ্ধ বেধেঁই গেছে, দ্বিতীয় মাহাযুদ্ধের নায়ক যখন আমাকে হতেই হয়েছে,তখন আমরা প্রাণপণ চেষ্টা করেছি জাতীয় মর্যাদা রক্ষা করার জন্য। বিলাস – ব্যসনকে দূরে সরিয়ে রেখেছি। সর্বশক্তি নিয়োগ করেছি জয়লাভে। কিন্তু বেইমান ইহুদি জাতির আন্তর্জাতিক বিশ্বাসঘাতকতা আমাদের সফল হতে দেয়নি। এই ধ্বংসপ্রাপ্ত বার্লিন নগরী ও পরাজিত জার্মানীর যারা এরপরও বেচেঁ থাকবে, নিশ্চয় তারা ইহুদীবাদ ও তাদের সহযোগীদের অভিসম্পাত দান করবে। মনে মনে ঘৃণা করবে। কারণ আমাদের জাতির এই অভাবিত পরাজয়ের জন্য তারাই দায়ী।বিগত ছয়টি বছরের যুদ্ধে সব কয়টি সেক্টরেই আমরা পরাজিত হইনি। জয়লাভ করেছি প্রায় সর্বত্র। কিন্তু যখন আমরা পরাজিত হলাম তখনই সব শেষ হয়ে যাচ্ছে না। ইতিহাস নিশ্চয়ই আমাদের পরাজিত জাতি হিসেবে বেঁচে থাকার গৌরবময় ও বীরত্বপূর্ণ সংগ্রামের কথা লেখা থাকবে।আত্নরক্ষার জন্য বার্লিন ছেড়ে অনত্র্য সরে যেতে অনেকেই আমাকে উপদেশ দিচ্ছে। কিন্তু ইতিহাস সৃষ্টিকারী আমার প্রিয় বার্লিন শহর ছেড়ে আমি আত্নরক্ষা করতে পারি না। যদি ও এখন আমি নিশ্চিত যে, শত্রু বাহিনীর প্রচন্ড আক্রমণ প্রতিহট করার ক্ষমতা আমদের নেই। তাদের মারাত্নক স্বয়ংক্রিয় অস্ত্রের সাংঘাতিক আঘাতে বার্লিন শহরের বিশাল বিশাল ইমারত ধূলিসাৎ হয়ে যাবে।নগরের অভ্যন্তরে আটকা পরে হাজার হাজার নিরীহ নর-নারী, শিশু-বৃদ্ধ,যুবক-যুবতী মৃত্যুবরণ করবে। তবু আমি আত্নসমার্পণ করতে কিংবা প্রাণরক্ষার জন্যে পালাতে চাইনে। আমি চিরদিন তাদের ভাগ্যের সাথে নিজের ভাগ্যকে জড়িয়ে রেখেছি। আজও তাই করতে চাই। মরতে হয় সবাই একসাথে মরবো। একাকী পালাবো না। সত্যিই যদি শেষ পর্যন্ত বার্লিনের পতন হয়েই যায় এবং আমার আস্তানা রক্ষা করা কঠিন হয়ে পড়ে, তখন আমি সেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করবো। নিজের মাথায় গুলি চালাবো, তবু বার্লিন নগরী পরিত্যাগ করবো না।
হিটলারের সেনাবাহিনী:
স্বাস্থ্যগত কারণে সৈনিক হবার সুযোগ পাননি। তাকে সামরিক বাহিনীর জন্য আনফিট ঘোষণা করা হয়েছিল। কিন্তু প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু হওয়ার সাথে সাথে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে জার্মান সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। তিনি ছিলেন ১৬তম বাভারিয়ান রিজার্ভ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টে।
হিটলারের বিবাহ জীবন:
১৯৪৫ খ্রিষ্টাব্দে ইভা ব্রাউনকে বিয়ে করেন। বিয়ের পর ২৪ ঘণ্টা পার হওয়ার আগেই তিনি ফিউরার বাংকারে সস্ত্রীক আত্মহত্যা করেন। ইভা ব্রাউন সায়ানাইড বিষ ও হিটলার নিজে কপালে গুলি করে মারা যান।
হিটলারের ধর্মীয় বিশ্বাস:
হিটলার নিধার্মিক, খ্রিষ্টান বিরোধী, এবং বিজ্ঞানবাদী ছিলেন। ধারণা করা হয়, হিটলার খ্রিষ্টান ধর্ম তীব্রভাবে অপছন্দ করতেন সত্য, তবে অতিপ্রাকৃত বিষয়ে তার বিশ্বাস সুতীব্র ছিল।
হিটলারের গোপন পুলিশ বাহিনী
“গেস্টাপো”।
হিটলারের কিছু উক্তি:
একজন বড় মিথ্যাবাদী, একজন বড় জাদুকরও।
অপছন্দের চেয়ে ঘৃণার স্থায়িত্ব বেশি।
যে যুবক ভবিষ্যৎকে জয় করে, সে হয় একা।
যদি কোনো মিথ্যাকে তুমি বারবার এবং সাবলীলভাবে বলতে পার তবেই তা বিশ্বাসযোগ্য হবে।
একজন খ্রিস্টান হিসেবে প্রতারিত হওয়া আমার কর্তব্য নয়- কর্তব্য হল সত্য এবং ন্যায়ের জন্য যুদ্ধ করা।
জার্মানি হবে পৃথিবীর সর্বশক্তিমান নয়তো কিছুই নয়।
শক্তি প্রতিরোধে নয়, আক্রমণেই প্রকাশিত হয়।
হিটলারের জন্ম ও মৃত্যু:
জন্ম-২০শে এপ্রিল, ১৮৮৯
মৃত্যু-৩০শে এপ্রিল, ১৯৪৫
এডলফ হিটলারের উপাধি:
“ফুয়েরার”
প্রশ্নোত্তরঃ
হিটলারের সেনাবাহিনীর নাম কি?
বাভারিয়ান রিজার্ভ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টে
হিটলারের উপাধি কি ছিল?
“ফুয়েরার”
এডলফ হিটলারের ধর্মীয় বিশ্বাস কি ছিল?
অতিপ্রাকৃত বিষয়ে তার বিশ্বাস সুতীব্র ছিল।
হিটলার কিভাবে মারা যান?
হিটলার নিজে কপালে গুলি করে মারা যান।
হিটলার কি সত্যিই ইহুদি ছিলেন?
না। হিটলার ছিলেন নিধার্মিক।
আরো পড়ুনঃ
- গণতন্ত্রের ইতিহাস ও প্রকৃতি
- আমেরিকা সম্পর্কে জানা-অজানা তথ্য
- কান্দুকুরি বীরসালিঙ্গম পানতুলু
- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
- কেনেথ কাউন্ডা- জাম্বিয়ার ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের নায়ক
- রাস্তাফারি, মানি এবং ক্রামা ধর্ম
- মন্ত্রী, উপমন্ত্রী এবং প্রতিমন্ত্রী কাকে বলে?
Photo Credit: This file is licensed under the Creative Commons Attribution-Share Alike 3.0 Germany license.
অনেক কিছু জানতে পারলাম
সুন্দর
বাহ! ভীষণ!