0ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর এর প্রকৃত নাম ঈশ্বরচন্দ্র বন্দোপাধ্যায়। তবে, তিনি স্বাক্ষর করতেন ঈশ্বরচন্দ্র শর্মা নামে। বিদ্যাসাগর উপাধিটি সংস্কৃত ভাষা ও সাহিত্যে তাঁর অসাধারণ পাণ্ডিত্যের স্বীকৃতিস্বরূপ নামের সাথে যুক্ত হয়েছে। বাংলাদেশের পাঠ্যপুস্তকে তাঁর লেখা গদ্য এবং সংস্কারমূলক কর্মকাণ্ডের বর্ণনা পড়ানো হয়। ভারতের পশ্চিমবঙ্গের পশ্চিম মেদিনীপুরে ‘বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়’ নামে একটি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। বিদ্যাসাগর সেতু তাঁর নামেই উৎসর্গীকৃত। পরিচয়
Category: জীবনী
0হযরত আবু বকর (রা.) সিদ্দিক, যার সম্পর্কে বলা হয়, “বাদল আম্বিয়া, আশরাফুল নাস”- অর্থাৎ নবি-রাসুলের পরে, মানুষের মধ্যে শ্রেষ্ঠ হচ্ছেন এই হযরত আবু বকর (রা.) সিদ্দিক। যার পরিচয়ের সাথে আরও অসংখ্য মহান এবং মহৎ ব্যক্তির নাম জড়িত এবং ইসলামে যার অবস্থান রাসুল (সা.) এর পরেই। ইসলাম প্রতিষ্ঠায় যার অবদানের কথা আজও অবিস্মরণীয়। আজ আমরা সেই
1 ইসলাম হচ্ছে একমাত্র মহা সত্য ধর্ম। যেখানে প্রতিটি মুসলমানকে ইসলামের নানান নিয়মকানুন মেনে চলতে হয়। রাসুলুল্লাহ সা. পরবর্তীতে যে কয়জন মনীষী এই ইসলামের খেদমত করে গেছেন, তাদের মধ্যে অন্যতম একজন হলেন ইমাম আবু হানিফা (রহ.)। যার কৃতিত্বের কারণে কিয়ামত পর্যন্ত মানুষ তাঁকে স্বরণ করবে। এই মহান বুজুর্গের অবদানকে আমরা কখনোই অস্বীকার করতে পারবো না।
0মানবেন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় একজন খ্যাতি কবি, অনুবাদক এবং প্রাবন্ধিক। তার জন্ম ১৯৩৮ খ্রিষ্ঠাব্দে সিলেট জেলায়। লাতিন আমেরিকান সাহিত্য অনুবাদের জন্য বিশেষ খ্যাতি অর্জন করেছেন।তার অনুবাদে প্রকাশিত হয়েছে হুয়ান রুলফো,গ্যাব্রিয়েল গারসিয়া মার্কেজ প্রমুখের গল্প – উপন্যাস। লেখক কানাফানি প্রখ্যাত ফিলিস্তিনি কথা সাহিত্যের লেখা গল্প অনুবাদ করেন এই অনুবাদক লেখক মানবেন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় কবি।অনুবাদক গল্পটি হলো ফিলিস্তিনের চিঠি। অনুবাদ
0ঘাসান কানাফানি প্রখ্যাত ফিলিস্তিনি কথা সাহিত্যিক।তার জন্ম ১৯৩৬ খ্রিস্টাব্দে,আক্রা জেলায়। লেখা পড়া শেষ করে তিনি প্রথমে সিরিয়ার রাজধানী এবং পরে কুয়েতে শিক্ষকতা ও সাংবাদিকতার কাজে যোগ দেন। ১৯৬৯ খ্রিস্টাব্দে তার সম্পাদনায় প্রকাশিত হয় ‘আল – হাদাফ’নামের সাপ্তাহিক পত্র। যা ছিল “পপুলার ফ্রন্ট দি লিবারেশন অব প্যালেস্টাইন ” -এর মুখ পত্র। তিনি উপন্যাস ছাড়া ও লিখেছেন
1 তিমির রাত্রি –‘এশা’র আজান শুনি দূর মসজিদে প্রিয়া-হারা কান্নার মতো এ-বুকে আসিয়া বিঁধে! আমির-উল-মুমেনিন, তোমার স্মৃতি যে আজানের ধ্বনি – জানে না মুয়াজ্জিন! মুয়াজ্জিনের মতো আমাদেরও অধিকাংশ মুসলমান জানে না, কে এই ব্যক্তি? যাকে নিয়ে কবি কাজী নজরুল ইসলাম লিখেছেন অনবদ্য কবিতা “ওমর ফারুক।” হ্যাঁ এবার ঠিকই চিনেছেন। এই সেই আমিরুল মুমেনিন! হযরত ওমর
0মুহাম্মদ জাফর ইকবাল ১৯৫২ খ্রিস্টাব্দে সিলেটে জন্ম গ্রহণ করেন।তার পৈতৃক নিবাস নেত্রকোনা জেলায়। তিনি একজন প্রগতিশীল লেখক, পদার্থবিদ,কম্পিউটার – বিজ্ঞানী ও শিক্ষাবিদ।মুক্তি যুদ্ধ বিষয়ক রচনা, বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনি,কিশোর উপন্যাস ও কলাম লেখক হিসেবে ও তিনি বিশেষ খ্যাতি অর্জন করেছেন।তার উল্লেখ যোগ্য রচনা গুলোর মধ্যে রয়েছে ‘কপোট্রানিক সুখ – দুঃখ ‘,’ক্রুগো ‘,’ট্রাইটন একটি গ্রহের নাম ‘,’রবোনগরী’,ইত্যাদি। তাছাড়া
0আখতারুজ্জামান ইলিয়াস সমকালীন বাংলা কথা সাহিত্যে গুরুত্বপূর্ণ নাম। তার জন্ম ১৯৪৩ খ্রিষ্টাব্দে গাইবান্ধা জেলায়। ‘চিলেকোঠার সেপায়’ এবং ‘খোয়াবনামা’ উপন্যাস এবং ‘অন্য ঘরে অন্য স্বর ‘, ‘দুধভাতে উৎপাত ‘, ‘দোজখের ওম’ প্রভৃতি তার ছোটো গল্প – গ্রন্থ। সাহিত্যে অবদানের জন্য তিনি বাংলা একাডেমি পুরষ্কার সহ দেশে – বিদেশে নানা গুরুত্বপূর্ণ পুরষ্কার ও একুশে পদক লাভ করেন।
0চার্লস ডিকেন্সের পুরো নাম হলো চার্লস জন হাফ্যাম ডিকেন্স। তিনি উনিশ শতকের শক্তিমান ইংরেজ ঔপন্যাসিক। চার্লস ডিকেন্সের জন্ম ১৮১২ খ্রিস্টাব্দে ইংল্যান্ডের পোর্টসমাউথে। ডিকেন্স তার জীবদ্দশায়ই পূর্বসূরি লেখকদের তুলনায় অনেক জনপ্রিয়তা ও খ্যাতি অর্জন করেন।মৃত্যুর পরও সারা পৃথিবীতে তার জনপ্রিয়তা অক্ষুণ্ণ আছে। চার্লস ডিকেন্সের উল্লেখ যোগ্য উপন্যাস হচ্ছে ‘অলিভার টুইস্ট,’অ্যা টেল অপ টু সিটিজ’,’ডেভিড কপারফিল্ড ‘,’গ্রেট