2বাংলা সাহিত্যের আদি নিদর্শন চর্যাপদ লেখা হয়েছে সপ্তম থেকে দ্বাদশ শতাব্দির মধ্যে। এই সময়ে বাংলায় পাল রাজাদের রাজত্ব ছিল। পাল রাজারা ছিলেন বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী। চর্যাপদের কবিরা এই সময়ে চর্যাগুলো রচনা করেছিলেন। চর্যাপদের পদকর্তাদের নাম চর্যাপদের পদকর্তাদের সংখ্যা নিয়ে মতভেদ আছে। সুকুমার সেনের মতে ২৪ জন এবং ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর মতে ২৩ জন পদ রচয়িতা চর্যাপদ
Category: বাংলা ভাষা
0ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর এর প্রকৃত নাম ঈশ্বরচন্দ্র বন্দোপাধ্যায়। তবে, তিনি স্বাক্ষর করতেন ঈশ্বরচন্দ্র শর্মা নামে। বিদ্যাসাগর উপাধিটি সংস্কৃত ভাষা ও সাহিত্যে তাঁর অসাধারণ পাণ্ডিত্যের স্বীকৃতিস্বরূপ নামের সাথে যুক্ত হয়েছে। বাংলাদেশের পাঠ্যপুস্তকে তাঁর লেখা গদ্য এবং সংস্কারমূলক কর্মকাণ্ডের বর্ণনা পড়ানো হয়। ভারতের পশ্চিমবঙ্গের পশ্চিম মেদিনীপুরে ‘বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়’ নামে একটি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। বিদ্যাসাগর সেতু তাঁর নামেই উৎসর্গীকৃত। পরিচয়
0ত্রিকালদর্শী লুবনা নিগার শরতের নীল আকাশে সাদা মেঘ ভেলার মতো ভেসে বেড়াচ্ছে । ঘাসের ডগা গুলো সতেজ । নদীর তীরে ফুটেছে কাশ ফুল । শরণখোলা গ্রামে চলছে দুর্গা পূজার প্রস্তুতি চলছে। দেবী দুর্গা কৈলাস থেকে এই শরৎ কালে মর্তলোকে আসেন। লক্ষ্য তার অসুর নিধন। স্বর্গের দেবতারা অসুরের সাথে পরাজিত হয়ে যে অকাল বোধন করেছিলেন, তাদের
0গল্পের বই কখনো হাসায়,কখনো কাঁদায়।কখনো কখনো আমাদেরকে গল্পের ছলে শিক্ষাও দিয়ে থাকে যা আমাদের বাস্তব জীবনে কাজে লাগে। কখনো কখনো গল্প হয় কাল্পনিক, কখনো বা বাস্তব জীবনের ভিত্তিতে হয়।এই গল্পগুলোর কখনো শেষটা পূর্ণতা পায়, কখনো শেষটা অসম্পূর্ণই থেকে যায়।যেই গল্পগুলো অসম্পূর্ণ থেকে যায়, সেগুলোকে বলা হয় ছোট গল্প।রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছোট গল্পকে আখ্যায়িত করেছেন এভাবে-“শেষ হয়েও
0একটি সুস্থ,সুন্দর জাতি গঠনের জন্য পড়া আবশ্যক।বর্তমানে পাঠক বইয়ের প্রতি ঝুঁকছে।ফলে বইয়ের ব্যবসাও জনপ্রিয় হয়ে এসেছে।কয়েক বছর আগেও বই প্রকাশনাকে ব্যবসা হিসেবে মনে করা হতো না।ফলে,সকল পণ্যের মতো বইয়ের প্রচার, প্রসার ঠিকমতো করা হতো না।অথচ, সকল পণ্যের মতো বইও একটি পণ্য।বই শুধু ছাপালেই হবে না, এটিকে বিক্রিও করতে হবে বিপণনের মাধ্যমে। বই বিক্রির জন্য বইয়ের
0পৃথিবীতে বহু বই পাঠকের কাছে বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে।এই বইগুলো লিখেছেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশের লেখক বিভিন্ন ভাষায়।এইসব বই গুলো বিভিন্ন ভাষায় অনুবাদের ফলে সারা বিশ্বের মানুষ সেই বইগুলো পড়তে পারছে।এবার জেনে নেওয়া যাক, ইংরেজি থেকে বাংলায় অনুবাদিত ৭ টি বই সম্পর্কে – ৭ টি ইংরেজী থেকে বাংলা অনুবাদ বই ১.থ্রি এ এম সিরিজ লেখক নিক
0কিংবদন্তি লেখক হিসেবে হুমায়ূন আহমেদ পরিচিত। তিনি তার লেখনী দিয়ে আমাদের মাঝে অমর হয়ে আছেন,থাকবেন। তাঁর প্রকাশিত বেশ কিছু বই রয়েছে যা অন্যপ্রকাশ প্রকাশনী সহ বিভিন্ন প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত হয়ে পাঠকের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছে। অন্য প্রকাশ ঠিকানা 34 Bangla Bazar Rd, Dhaka 1100। তাদের ফেসবুক পেজ হচ্ছে- Anyaprokash- Facebook Page । এছাড়া বিভিন্ন অনলাইন
0ভাষা দিবসের উপহার • [ভুল সংশোধনী ছড়া] লুবাব হাসান সাফওয়ান • [রচনা: ২০১৮] অনেক লেখক লিখছে দেখি ‘সখি’ থেকে ‘সখ্যতা’ অন্ত্যমিলের লোভে কবি জুড়ছে নিচে ‘দক্ষতা’ প্রিয় লেখক, ‘সখ্যতা’ নয়, শুদ্ধ হবে ‘সখ্য’ যে লিখতে গেলে অনেক দিকে রাখতে হবে লক্ষ্য যে! ‘সখিত্ব’ও লিখতে পারো, ভুলেও নয় ‘সখ্যতা’ লিখবে সখা, লাগবে সাথে
0কোনো একটি বিশেষ ভাব বা তত্ত্বকে ভাষার মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলাই হচ্ছে প্রবন্ধ। প্রবন্ধের মাধ্যমে কোনো বিষয়ের উপর বুদ্ধিভিত্তিক আলোচনা করা হয়। এটি সাহিত্যের একটি অন্যতম শাখা।প্রবন্ধ যে বিষয়ের উপর লেখা হয়,সে বিষয়টির বিস্তারিত বর্ণনা থাকে। রাজা রামমোহন রায় প্রবন্ধ ধারার প্রবর্তক।কথ্যরীতিতে প্রথম প্রবন্ধ রচনা করেন প্যারীচাঁদ মিত্র। আর,প্রথম সমাজ সংস্কারমূলক প্রবন্ধ রচয়িতা ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।”প্রবন্ধ” শব্দটি
1যুগে যুগে বহু কবি,সাহিত্যিক তাঁদের জ্ঞানের ভান্ডারকে পাঠকের কাছে পৌঁছে দিতে নানা বই লিখেছেন।কখনো একই বিষয়ের উপর অনেকে নানা নামে বই লিখেছেন। আবার, কখনো একই নামে একই বিষয়ের উপর অনেকে লিখেছেন।আবার,অনেকেই নিজেকে নিয়ে বই লিখেছেন। বিখ্যাত এবং ঐতিহাসিক বিভিন্ন গ্রন্থ ও রচয়িতার তালিকা চলুন জেনে নেওয়া যাক, এমন কিছু বইয়ের নাম ও সেই বইগুলো কোন