কবিতা পলাশ সাহার মৃত্যু আফছানা খানম অথৈ

0#কবিতা পলাশ সাহার মৃত্যু আফছানা খানম অথৈ পলাশ সাহার জীবনে এসেছিল এক রমনী বিবাহ বন্ধনের মাধ্যমে হলো সে ঘরনী। প্রথম কদিন ভালো কাটলেও পরে বাঁধে গন্ডোগোল বউ শ্বাশুড়ির মাঝে চলে রীতিমতো হট্টগোল। বউ মানে না শ্বাশুড়িকে করে সদা ঝগড়া পলাশ সাহা কিছু বললে ছুড়ে মারে মগড়া। যতই বুঝাই বুঝ মানে না বাড়ে আরও তিক্ততা শ্বাশুড়িকে

বিদেশে রয় বেশ

0রাজনীতির ঐ লাভটা ভেবে দলে দিচ্ছে যোগ, টাকা কামায় রাজার বেশে করবে নাকি ভোগ। হঠাৎ করেই দালান কোঠা গড়তে যারা চায়, রাজনীতিতে নামটা লিখে ফায়দা লুটে খায়। মানব সেবার অভয় দিয়ে সাংসদ নেতা হয়, দুর্নীতিটা করতে নেতায় অধীর হয়ে রয়। বাজেট টাকায় জনের জন্য করে টুকটাক কাজ, অর্ধেক টাকা পাচার করে করছে জীবন রাজ। লন্ডন

চাষি আমি ভাই

0গাঁয়ের চাষি খেত খামারে ফসল বুনি রোজ, ফসল ফলায় নিত্যদিনে অন্নের করি খোঁজ। পাড়াগাঁয়ের খেটে খাওয়া চাষি আমি ভাই, খেত খামারে ফসল বুনে শান্তি খুঁজে পাই। শহর থেকে অনেক দূরে পল্লীতে মোর বাস, ফসল বুনার চাষাবাদে কাঁটে বারো মাস। শহরের ওই বাবুর মতো আরাম নাহি খুঁজি, গায়ের ঘামে চাষাবাদে ঘরে উঠাই রুজি। ফসল দেখে অপার

আনমনে বললে তুমি

0আমায় তুমি দেখলে নাকি বহু বছর পরে, লিখতে গিয়ে আমায় নিয়ে অশ্রুবারি ঝরে। দুখের চিহ্ন পাওনি খুঁজে আমার চোখে মুখে, ভাবলে তুমি অনেক সুখি দুঃখ নেইতো বুকে। তোমার কাছে দুঃখ মানেই খোঁচা খোঁচা দাড়ি, এলোমেলো ঝাঁকড়া চুলে থাকবে মনটা ভারি। কাব্য কথায় পাঠক মাঝে সাজো অনেক দুখি, তোমায় দেখে বুঝতে পারি তুমি অনেক সুখি। সুখের

আমরা শ্রমিক

0আমরা শ্রমিক কায়িক শ্রমে নগরায়ন গড়ি, শোষণ পীড়ন রোষানলে বহে জীবন তরী। কঠোর শ্রমে বিশাল প্রাসাদ ঘর্মাক্ত হাত গড়া, ঠাট্টা বিদ্রূপ পরিহাসে মোদের জীবন ভরা। ক্ষুধার জ্বালায় গাধার খাটনি অবিরাম যে চলে, ঘৃণার চোখে আমায় দেখে কটুকথা…….বলে। কঠিন তাপে কামলা খেটে যাচ্ছে জীবন ক্ষয়ে, ধনীর নীড়ে আরাম দায়ক এসির বাতাস বয়ে, শ্রমের ন্যায্য পাওনা আদায়

বিক্ষিপ্ত মনের কথা

0মনে আছে ? খেলার ছলে ডাকলি কাছে ধরে ছিলি হাত জানি সবই মিথ্যে —ছিল হয়তো ক্ষণিক সাধ। বুঝতে পারি, সময় এখন ভীষণ কঠিন চোখে লাগে ঘোর জানি একদিন আমার মতো ভাঙবে ভুলও তোর । জানি জানি আমি যে তোর নইতো কিছু তবু পোড়ে মন তোর জীবনে হয়তো আমার নাইতো প্রয়োজন । বললি সেদিন দেখা হবে

দারিদ্র্যতা

0হাজার ব্যথা বুকের মাঝে নিত্য দিনে কাঁদি, গভীর রাতে হৃদয়-কোণে অশ্রূ আমি বাঁধি। আনন্দ নেই বিষাদ ভরা ছিলো হৃদয় ব্যাপী, মলিন মুখে শারীরিক সেই দারিদ্রতা মাপি। ক্ষুধার জ্বালায় দিশাহারা ছিলাম সর্ব ক্ষণে, অভাব অনটনে শান্তি পাইনি কভু মনে। ক্ষুধার জ্বালায় কাতর আকুল বিলোপ নাশে কায়া, কষ্টের কথা ভাবতে মনে লাগে ভীষণ মায়া। জীবন আর্থিক অনটনে

নিম্ন মানের জীবন

0শ্রমিক মানে নিম্ন মানের সাদামাটা জীবন, গায়ের ঘামে গড়ে তোলে অন্যের রাজ ভবন। শ্রমিক গণে ধনীর কাছে অমানুষে হয় গন্য, তাদের গড়া রাজ প্রাসাদে ধনীরা হয় ধন্য। কঠিন তাপে ফসল রোপে মূর্খ খেতাব জোটে, ধানের আঁটি মাথায় নিয়ে ধনীর বাড়ি ছোটে। এসির ঠাণ্ডায় ঘুমায় ধনী নরম তোষক খাটে, শ্রমিক তখন কঠিন রোদে ঘুমায় পথে ঘাটে।

কুলটা নারী

0প্রবাস থেকে স্বদেশ নিয়ে কুট কৌশলে লিপ্ত, তাহার এহেন কর্মকান্ডে দেশবাসী যে ক্ষিপ্ত । লেখক গল্পে কুলটা নারী তসলিমা তাঁর নাম, কাব্য লিখেই সমাজ নষ্ট করায় তাহার কাম। সমাজ চোখে কুলটা তিনি ঘৃণিত এক নারী, আঁধার রাতে প্রাণের ভয়ে প্রবাসে দেয় পাড়ি। অশ্লীল গল্পে লেখেন কাব্য এমনি এক বেটি, প্রবাস থেকে স্বদেশ নিয়ে কুৎসা রটায়

দেশের মায়া টানে

0দেশের খোকা কোথায় আছে খোকা গুলো জানে. আসবে খোকা দেশের জন্যে দেশের মায়া টানে। দেশের খোকা দেশে আসবে দেশের জন্যে আজ, বিশ্বমানের দেশটা গড়বে দেশ উন্নয়নে আজ। খোকার দ্বারা দেশটা হবে বিশ্বমানের দেশ, দারিদ্র্যতা ঘুচবে সেদিন সবাই রবো বেশ। দেশ উন্নয়নে সুযোগ আজি খোকা গুলো আয়, দেশকে আজি এগিয়ে নাও দেশ মাতা যে চায়। দেশের