বাংলার ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্য

play icon Listen to this article
0

ভূ-প্রকৃতিক গঠন বৈশিষ্ট্যের আলোকে বাংলার পাঁচটি ভাগ পাওয়া যায় :উত্তর বাংলার পাললিক সমভূমি ;ব্রাহ্মপুত্র-মেঘনা অন্তর্বর্তী ভূভাগ ;ভাগীরথী-মেঘনা অন্তর্বর্তী ব-দ্বীপ ;চট্টগ্রামের অনুচ্ছ পার্বত্য এলাকা এবং বর্ধমানা জায়গায় অনুচ্চ পার্বত্য এলাকা।
বাংলার ভূ-প্রকৃতিতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নদীর। বাংলার বিস্তীর্ন ভূভাগ সবটাই ভূতত্ত্বের আলোকে নবসৃষ্ট। পশ্চিম,উত্তর ও পূর্বদিকের সীমান্তবর্তী পর্বতমালা ছাড়া বাকি সবটাই সমতলভূমি এবং এই সমগ্র ভূ-ভাগই নদীমালার ব-দ্বীপ কিংবা ‘ডেল্টা’ বলে অনেকেই মত প্রকাশ করেছেন। ওল্ডহাম পশ্চিমে হুগলি নদী থেকে পূর্বে ☁ মেঘনা নদী পর্যন্ত বিস্তীর্ণ ভূ-ভাগকেই গঙ্গা – ব্রাহ্মপুত্র নদীমালার ‘ডেল্টা’ বলে উল্লেখ করেছেন। উত্তর – পূর্ব ও পূর্বে অবস্থিত সিলেট-ত্রিপুরা-চট্টগ্রাম পর্বতমালা ‘টারশিয়ারী’ পাহাড়। উত্তরে পদ্মা, পশ্চিমে ভাগীরথী, পূর্বে ☁ মেঘনা এবং দক্ষিণে সাগর পর্যন্ত বিস্তৃত ভূ-ভাগ মূলত প্লাবন সমভুমি এবং গঙ্গা – ব্রাহ্মপুত্র দ্বারা গঠিত ব-দ্বীপ কিংবা ‘ডেল্টা’।


Screenshot 3
বিজ্ঞাপনঃ বই কিনুন, বই পড়ুন

0

নিচের লেখাগুলো আপনার পছন্দ হতে পারে

শাস্তি

তুমিও মানুষ আমিও মানুষ। অথচ কে যেন বলতেছে আমরা মানুষ নই।সে কি পাগল? অবশ্যই পাগল তানাহলে মানুষকে কেউ পাগল বলে।এই

মানুষ (১৩)

মানুষকে কখনও অবিশ্বাস কোরোনা।মানুষকে বিশ্বাস কোরো।কারন, মানুষ তোমার ভাই।

ভালবাসার নাম কি?

যারা শুধু ভালবাসে মরেনা তারা কভু ভাল বাসেনা আমি তোমায় ভালবাসি, মরবে কি? না মরলে বলব 'বেঁচেছি'।

Leave a Reply