কবিতা বিজয় স্মৃতি আফছানা খানম অথৈ

0বিজয় স্মৃতি আফছানা খানম অথৈ বীর বাঙালি অস্ত্র ধর জীবন দিয়ে যুদ্ধ কর শত্রু সেনাদের পরাস্ত্র কর বিজয় মালা চিনিয়ে আন। বাঙালি জাতি বীরের জাতি মাথা নোয়াবার নয়, রক্ত দিয়ে ছিনিয়ে এনেছেন স্বাধীনতার বিজয়। বছর ঘুরে আসে যখন বিজয় স্মৃতির দিন, জাতির মাঝে ভেসে উঠে রক্তঝরা অতীত স্মৃতি । ভুলতে চাইলে যায় না ভুলা রক্তঝরা

কবিতা আঁখিজল আফছানা খানম অথৈ

0আঁখিজল আফছানা খানম অথৈ মাইশা হলো নিষ্পাপ যার নেই কোন পাপ, মাইশার জন্য খোলা আছে বেহেশতের দুয়ার। ফুলের মতো পবিত্র অবুঝ শিশুর চরিত্র, তবুও কেনো মরতে হলো এটাই জাতির প্রশ্ন? মায়ের চোখের মনি আদরের খনি, নাড়ি ছেঁড়া ধন মাইশার হলো মরন। মায়ের পাগল মন মানে না বারন, আঁখিজল ভিজে সারাক্ষণ। ডাক্তার না কসাই বুঝা বড়

কবিতা শুভদিন আফছানা খানম অথৈ

0 শুভদিন আফছানা খানম অথৈ নতুন বছর নতুন দিন আসছে ঘুরে শুভদিন, পুরাতন বছরকে বিদায় নতুন বছরকে স্বাগতম। বাংলার আকাশে বাতাসে উড়ছে নতুন বছরের পতাকা, জোয়ান বুড়ো সবাই মিলে গাইছে শুভ নববর্ষ। নতুন বছরের উল্লাসে মুখরিত বাংলার মাঠঘাট নাচে গানে তাল মাতাল বাংলার নওজোয়ান। এদিক সেদিক সবদিকে বসেছে মেলা মাঠেঘাটে ক্রেতা বিক্রেতার উপছে ভিড় বেচা

কবিতা কেউ দেখে না আফছানা খানম অথৈ

0কেউ দেখে না আফছানা খানম অথৈ কেউ দেখে না ফিরে গরীব দু:খীর দিকে। কত দিন কত রাত কাটে তাদের উপবাস। ফুটপাতে আর রেলভিডে কত শিশু না খেয়ে থাকে। কেউ রাখে না তাদের খবর কিভাবে কাটে দুখী জীবন। সারাদিন ঘুরে বেড়ায় কত পথ প্রান্তর। একটা টাকা ভিক্ষার জন্য ঘুরে লোকের দুয়ারে। কেউ দেয়, কেউ দেয় না

কবিতা দাজ্জাল আফছানা খানম অথৈ

0দাজ্জাল আফছানা খানম অথৈ কেয়ামতের পূর্বে দাজ্জাল আসবে নিজেকে খোদা বলে দাবি করবে, কাফের মুনাফিক যাবে তার দলে ঈমানদার মুমিন মুখ ফিরিয়ে নেবে। দাজ্জালের থাকবে এক চোখ কপালে থাকবে কাফের লেখা, ক্ষমতা থাকবে ব্যাপক দেখাবে কিছু আজব খেলা। মৃতকে জীবিত করবে জীবিতকে করবে মৃত অভাবীকে রিযিক দেবে কিছু সময়ের জন্য। ঈমানদারের ইমান নেবে বানাবে তার

মা (২৬)

0মা, বাবা, ভাই-বোন এ তিনে মিলে সংসার।অথচ মা আমাকে ভালবাসেনা।বলে, তুই বাবা ও ভাইকে বেশি ভালবাসস্।আমি বলি,না আমি তোমাকে বেশি ভালবাসি। মা বিশ্বাস করেনা। অবশেষে একদিন মা আমাকে খুন করতে আসে। খুন করতে আসলে আমি তার হাত থেকে দা কেড়ে নেই। মা বলে, তুই দা কেড়ে নিলি কেন? আমি বলি, তুমি যদি আমাকে খুন কর

নাকফুল- ৬

0যে নারী কখনও হাসতে জানেনা তাকে কি মানুষ ভালবাসে?  অবশ্যই বাসে, কারন, সে নারী।তুমি হলে সবচেয়ে সুন্দর নারী, তোমাকে আমি কি বলব, আকাশের চন্দ্র–তারা? হ্যাঁ হ্যাঁ আকাশের চন্দ্র-তারাই বল।তাহলে তুমি আকাশের চন্দ্র-তারা।এই যে চন্দ্র- তারা দিলাম, তুমি আমাকে কি দেবে?  আমি দেব আমার কানের কানপাশা। না না কানপাশা দিলে হবেনা, দিতে হবে নাকের নাকফুল। তাহলে

শুক্রবার – ৪

0গতকাল কি ছিল?  শুক্রবার। আজ কি? শনিবার। কিন্তু আমার কেন জানি শুক্রবার মনে হচ্ছে। শুক্রবার কেন? কোন একজন বলেছিল সে আসবে ; সে কি আসবে?  অবশ্যই আসবে তানাহলে শুক্রবার মনে হচ্ছে কেন। শুক্রবার এলে আমি কি করি?  হাত মুখ ধুই, গোসল করি, তাওয়াফ করতে যাই।আজ আমি কিছুই করবনা।কেন? ” এমন শুক্রবার জীবনেও আসেনি। “ 0

বিড়াল – ৯ (রূপক কবিতা)

0ঘরের ভিতর বিড়াল খেলা করছে। আমি বলি, এই বিড়াল তুমি এমন করছ কেন? বিড়াল বলে, আরেকটি বিড়াল আছে।আমি বলি, কই? সে বলে, তুমি দেখছনা।কিছুক্ষণ পর বিড়াল’ বেরিয়ে আসল।আমি বলি, এই তুমি এতক্ষণ কই ছিলে? বিড়াল বলে, এমন এক জায়গায় যা তুমি দেখনা।বলি, মানে?  বলে, তোমার পায়ের কাছে এমন একটি জায়গা আছে যা তুমি দেখনা,  অত্যন্ত

কবিতা ফুল আফছানা খানম অথৈ

0ফুল আফছানা খানম অথৈ হাসনা হেনা দোলন চাপা বাগান জুড়ে ফুলের মেলা। জুঁই চামেলি গোলাপ জবা ফুটে আছে কানন ভরা। ছেলে মেয়ে গাঁথে মালা সুন্দর সুন্দর ফুলের মালা। বেলী,বকুল,রজনীগন্ধা সুবাস ছড়ায় সকাল সন্ধ্যা। ঘ্রাণে ঘ্রাণে সুবাসিত সারা বাড়ি মুখরিত। নানান ফুলের নানান বেস কী যে দারুণ মজার দেশ। 0