অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক পদে চাকরির সেরা প্রস্তুতি

0

কীভাবে প্রস্তুতি নিলে অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক পদে আপনার চাকরি হবেই!

অফিস সহকারী কাম- কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক বলতে সাধারণত সেই  ব্যক্তিকে বুঝায় যিনি অফিসের কাজে সহযোগিতা,  অফিসের প্রয়োজনীয় বিভিন্ন দাপ্তরির কাজ, নথিপত্র, নোটিশ ইত্যাদিসহ নির্দেশিত যাবতীয় কাজ কম্পিউটারে টাইপ করে থাকে। বর্তমানে সরকারি দপ্তরগুলোতে অফিস সহকারী কাম কম্পিউার অপারেটর, কম্পিউটার অপারেটর, ডাটা এন্ট্রি অপারেটর, অফিস সহকারী  এবং সাঁট মুদ্রাক্ষরিক পদে প্রচুর জনবল নিয়োগ দিচ্ছে । এসব পদে দক্ষ লোকের যথেষ্ট অভাব রয়েছে বিভিন্ন দপ্তরে। সারা বছরই বিভিন্ন সরকারি দপ্তর এসব পদে লোক নিচ্ছে। তাই আগে থেকেই প্রস্তুতি থাকলে সহজে এসব পদের নিয়োগ পাওয়া সম্ভব।

 অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক পদের পরীক্ষা পদ্ধতি

সাধারণত অফিস সহকারী কাম কম্পিউার অপারেটর, কম্পিউটার অপারেটর, ডাটা এন্ট্রি অপারেটর, অফিস সহকারী  এবং সাঁট মুদ্রাক্ষরিক পদের নিয়োগ পরীক্ষা ৭০ নম্বরের লিখিত/ এমসিকিউ হয়ে থাকে। লিখিত পরীক্ষায় পাস করলে কম্পিউটারে কাজের দক্ষতা তথা টাইপিং দক্ষতা প্রমাণের জন্য ১০ নম্বরের ব্যাবহারিক পরীক্ষায় অংশ নিতে হয়। ব্যাবহারিক পরীক্ষায় পাস করলে তারপরে ২০ নম্বরের ভাইভা বা মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হয়। যারা এসকল ধাপ অতিক্রম করতে পারেন তারাই এসব পদে নিয়োগ পেয়ে থাকেন।

 

শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা

অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর হলো তৃতীয় শ্রেণির পদ। এ পদে আবেদনের জন্য  শিক্ষাগত যোগ্যতা সাধারণত ন্যূনতম উচ্চ মাধ্যমিক পাস হতে হয়। তবে বর্তমানে কিছু কিছু বিজ্ঞপ্তিতে শিক্ষাগত যোগ্যতা স্নাতক ডিগ্রি চাওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া কম্পিউটার টাইপিংয়ে প্রতি মিনিটে বাংলা ২০ শব্দ এবং ইংরেজি ২০ শব্দ  লেখার গতি থাকতে হয়। পাশাপাশি কম্পিউটারের মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, মাইক্রোসফট এক্সেল, পাওয়ার পয়েন্ট, ডাটা এন্ট্রি, ইন্টারনেট ব্রাউজিং ও ই-মেইলে কর্মদক্ষতা চেয়ে থাকে।  ব্যাবহারিক পরীক্ষার সময় এগুলো যাচাই করা হয়। আবার সাঁটমুদ্রাক্ষরিক পদে সাঁটলিপিতে প্রতি মিনিটে গতি বাংলায় ৭০ ও ইংরেজিতে ৪৫ শব্দ থাকতে হয়।

অফিস সহকারী কাম কম্পিউার অপারেটর, কম্পিউটার অপারেটর, ডাটা এন্ট্রি অপারেটর, অফিস সহকারী  এবং সাঁট মুদ্রাক্ষরিক পদের নিয়োগ পরীক্ষা ৭০ নম্বরের লিখিত/ এমসিকিউ হয়ে থাকে। এসব পদে সাধারণত দুই ধরণের পরীক্ষা হয়ে থাকে। লিখিত ও এসসিকিউ। উভয় পরীক্ষা ৭০ নম্বরের হয়ে থাকলেও পরীক্ষা পদ্ধতি কিছুটা আলাদা হয়ে থাকে।

প্রথমত লিখিত পরীক্ষায় ৭০ নম্বরের মধ্যে বাংলা :২০, ইংরেজি : ১৫-২০, গণিত: ২০ এবং সাধারণজ্ঞান ও কম্পিউটার বিষয়: ১০-১৫ নম্বরের প্রশ্ন হয়ে থাকে। বেশির ভাগ নিয়োগ পরীক্ষায় ১ নম্বরের এককথায় প্রকাশ আকারে প্রশ্ন থাকে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে বাংলা এবং ইংরেজিতে নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর সংক্ষিপ্ত আকারে কিছু লিখতে বলে থাকে।

দ্বিতীয়ত- এমসিকিউ পরীক্ষার ক্ষেত্রেও ৭০ নম্বরের মধ্যে বাংলা :২০, ইংরেজি : ২০, গণিত: ২০ এবং সাধারণজ্ঞান ও কম্পিউটার বিষয়: ১০ নম্বরের প্রশ্ন হয়ে থাকে।

 

লিখিত/এমসিকিউ পরীক্ষার সিলেবাস

অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক পদে লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য বিষয়ভিত্তিক ভাবে প্রস্তুতি নিলে সহজে এসব পরীক্ষায় ভালো করা যায়। লিখিত পরীক্ষায় ভালো করার জন্য প্রথমে আপনাকে বিগত সালের চাকরির পরীক্ষার প্রশ্নগুলো বার বার সমাধান করতে হবে। অনেক সময় পরীক্ষায় প্রশ্ন রিপিট হয়ে থাকে। তাছাড়া প্রশ্নের ধরণ সম্পর্কে স্পষ্ট ধারনাও পাওয়া যায়। নিচে আপনাদের প্রস্তুতির সুবিধার্থে বিষয় ভিত্তিক সিলেবাস তুলে ধরা হলো

বাংলা ব্যাকরণঃ

১। পদ (বিস্তারিত)

২। সমাস

৩। কারক-বিভক্তি

৪। সন্ধি বিচ্ছেদ

৫। বাগধারা

৬। এককথায় প্রকাশ

৮। সমার্থক শব্দ ও বিপরীত শব্দ।

৯। বানান শুদ্ধিকরণ

১০। লিঙ্গান্তর

১১। অনুবাদ, পারিভাষিক শব্দ।

১২। যতি বা ছেদ চিহ্ন

১৩। বাক্য

১৪। সংক্ষিপ্ত অনুচ্ছেদ, ভাব-সম্প্রসারণ, দরখাস্ত (লিখিত পরীক্ষার জন্য)

বাংলা সাহিত্য

১। বাংলা সাহিত্যের প্রথম সাহিত্যকর্ম (উপন্যাস, নাকট, কবিতা, ছোটগল্প, মহাকাব্য) কবির নাম প্রকাশকাল সহ

২। মুক্তিযুদ্ধ ও ভাষা আন্দোলন বিষয়ক (উপন্যাস, নাকট, কবিতা, ছোটগল্প, মহাকাব্য) কবির নাম প্রকাশকালসহ।

৩। বিভিন্ন কবি ও লেখকের ছদ্ম নাম ও উপাধি।

৪। গুরুত্বপূর্ণ  বিভিন্ন লেখকের জন্ম-মৃত্যুসাল, পুরস্কারপ্রাপ্ত সাহিত্য, বিভিন্ন বিষয়ের জনক।

৫। বাংলা সাহিত্যের আদি গ্রন্থ চর্যাপদ, বাংলা সাহিত্যের যুগ বিভাগ (১১-১৫ গ্রেডের পরীক্ষায় আসে)।

বাংলা প্রস্তুতির জন্য নিম্নের বইগুলো পড়তে পারেন:

  • ৯ম-১০ম শ্রেণীর বাংলা ব্যাকরণ বই।
  • অগ্রদূত/অভিযাত্রী প্রকাশনীর বই।

শুন্য থেকে সরকারি চাকরির প্রস্তুতি

ইংরেজি

আমরা যেহেতু বাঙালি তাই ইংরেজির নাম শুনলেই অনেকে ভয় পাই। আর চাকরির পরীক্ষার জন্য ইংরেজি হচ্ছে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কীভাবে প্রস্তুতি নিলে আপনি চাকরির পরীক্ষায় ইংরেজিতে ভালো করবেন তা নিয়ে আলোচনা করব। নিচের সিলেবাস অনুযায়ী প্রস্তুতি নিলে ইংরেজিতে ভালো করা সম্ভব।

  1. Phrase and Idioms
  2. Sentence
  3. Transformation of sentences
  4. Right form of verb
  5. Preposition, Article
  6. Word/Sentence correction
  7. Narration
  8. Voice
  9. Synonym & Antonym
  10. Short paragraph (For Written)
  11. ইংরেজিসাহিত্য থেকে (১১-১৫ তম গ্রেডের)চাকরির পরীক্ষায় অনেক সময় দুই একটি প্রশ্ন হয়ে থাকে। উপরের বিষয়গুলো প্রস্তুতি শেষ করে ইংরেজি সাহিত্যের মৌলিক কিছু বিয়ষ পড়তে পারেন।

ইংরেজি প্রস্তুতির জন্য নিম্নের বইগুলো পড়তে পারেন:

            * মোঃ ফজলুল হক স্যারের “ English For Competitive Exams”

            * জাহাঙ্গীর আলম স্যারের “ Master English”

গণিত

চাকরির পরীক্ষায় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো গণিত। গণিতে যে যত ভালো লিখিত পরীক্ষায় টিকার সম্ভাবনা তার তত বেশি। তাই গণিতে ভালো করতে হলে নিচের সিলেবাস অনুযায়ী ভালোবাভে প্রস্তুতি নিতে হবে এবং প্রচুর প্রাকটিশ করতে হবে।

১। সংখ্যার ধারণা (মৌলিক সংখ্যা, যৌগিক সংখ্যা, মূলদ, অমূলদ)

২। ল.সা.গু, গ.সা.গু,

৩। গড়,

৪। বয়স নির্ণয়,

৫। অনুপাত-সমানুপাত,

৬। নল-চৌবাচ্চা, নৌকা ও স্রোত।

৭। শতকরা, লাভ-ক্ষতি, ঐকিক নিয়ম, সুদ-কষা।

৮। সূত্রের সাহায্যে মান নির্ণয়, উৎপাদকে বিশ্লেষণ।

৯। জ্যামিতির জন্য ত্রিভুজ, চতুর্ভুজ, আয়তক্ষেত্র, বর্গক্ষেত্র, রম্বস, ট্রাপিজিয়াম, কোণ, বৃত্ত (সংজ্ঞা, আয়তন ও ক্ষেত্রফল নির্ণয়)

গণিত প্রস্তুতির জন্য নিম্নের বইগুলো পড়তে পারেন:

  • ৯ম-১০ম শ্রেণীর বাংলা সাধারণ গণিত বই।
  • খাইরুলস বেসিক ম্যাথ ও খাইরুলস প্রাথমিক শিক্ষক গাইড



সাধারণ জ্ঞান

সাধারণ জ্ঞানের জন্য অনেক বেশি পড়তে হয়। তবে সাধারণ জ্ঞানের পিছনে অধিক বই পড়ে সময় অপচয়ের চেয়ে দৈনিক পত্রিকা, প্রতি মাসের কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স, বিভিন্ন সাময়িকি ইত্যাদি পড়লে ভালো ফল পাওয়া যায়। তাছাড়া বর্তমান যুগ হচ্ছে সোস্যাল মিডিয়ার যুগ। সোস্যাল মিডিয়ায় বিভিন্ন গ্রুপের মাধ্যমেও সাধারণ জ্ঞানের অনেক গুরুত্ব পূর্ণ বিষয় জানা যায় এবং প্রস্তুতিও হয়ে যায়।

 বাংলাদেশ বিষয়াবলি:

  • বাংলার প্রাচীনযুগ ও মধ্যযুগ পড়ুন,
  • ভাষা আন্দোলন,
  • মুক্তিযুদ্ধ,
  • ৬ দফা,
  • মুজিবনগর সরকার,
  • বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান,
  • মোঘল আমল, ইংরেজ আমল ভালো করে পড়ুন। সাথে অর্থনৈতিক সমীক্ষা পড়ুন।

আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি  আন্তর্জাতিক সংগঠন:

  • সদর দপ্তর,
  • ভৌগোলিক অবস্থা,
  • বিশ্বের উচ্চতম, দীর্ঘতম, ক্ষুদ্রতম এগুলো জোর দিয়ে পড়তে হবে।

 

অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক পদে ব্যাবহারিক পরীক্ষার প্রস্তুতি

অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে ব্যাবহরিক পরীক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম। কারণ তৃতীয় শ্রেণির এসকল পদে অনেক অনার্স-মাস্টার্স শিক্ষাগত যোগ্যতার অনেকে সহজেই লিখিত পরীক্ষায় টিকলেও টাইপিং দক্ষতা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে না পারার কারণে চাকরি হয় না। তাই টাইপিংয়ে গতি বাড়ানোর জন্য নিয়মিত টাইপিং প্রাকটিশ করতে হবে। টাইপিং স্পিড বৃদ্ধির বিভিন্ন ভিডিও টিউটোরিয়াল ইউটিউবে পাওয়া যায়। সেগুলো দেখে বেশি বেশি চর্চা করতে হবে। আপনাকে কী বোর্ডের লে-আউট তথা কোন বাটনে কোন অক্ষর আছে তা মুখস্থ করতে হবে। এতে আপনার লেখার স্পিড বৃদ্ধি পাবে। তাছাড়া মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, এক্সেল, পাওয়ার পয়েন্ট, ইন্টারনেট ব্রাউজিং, ই-মেইল ইত্যাদি বিষয়ে সাধারণ ধারনা থাকতে হবে। এর জন্যও ইউটিউবে বিভিন্ন টিউটোরিয়াল আছে তা দেখে চর্চা করুন। আবার সাঁটমুদ্রাক্ষরিক পদের জন্য সাঁটলিপি জানতে হবে। বর্তমানে সাঁটলিপি জানা প্রার্থী পাওয়াই যায় না। তাই সাঁটলিপি জানা আপনার জন্য একটি বাড়তি যোগ্যতা।

 

অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক পদের কাজ

 অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক বলতে সাধারণত যে ব্যক্তি একইসঙ্গে অফিসের কাজে সহযোগিতা এবং অফিসের প্রয়োজনীয় নথিপত্র, নোটিশ ইত্যাদিসহ নির্দেশিত যাবতীয় কম্পিউটারে টাইপ করে তাকে বোঝায়। তাহলে যে অর্থ দাঁড়ায় তা হচ্ছে অফিসের কাজে সাহায্য করা এবং অফিসের প্রয়োজনীয় নথিপত্র টাইপ করা যার দায়িত্বতাকেই অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক বলে।

চলুন জেনে নেই, একজন অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক কী কী কাজ করে থাকেন?

  • অফিসের নির্ধারিত নথিপত্র রক্ষণাবেক্ষণ এবং মুদ্রাক্ষরণকরণ।
  • প্রতিটি অফিসেই অনেক রেজিস্টার আছে তাই রেজিস্টার মেইনটেইন করা।
  • যাবতীয় চিঠিপত্র কর্তৃপক্ষের আদেশ নির্দেশে টাইপিংয়ের কাজ করা।
  • ফাইলের উপর কম্পিউটারে কম্পোজ করে নথির বিষয়, নথি নম্বর, পূর্ববর্তী নথির সুত্র, নথি বন্ধের তারিখ ইত্যাদি প্রয়োজনীয় বিষয় লিপিবদ্ধ করা।
  • কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের যাতায়াতের গাড়ি ভাড়ার নোটকরণ এবং গাড়ি ভাড়া সংগ্রহ করে চালান তৈরি করে হিসাব শাখায় প্রেরণ
  • চিঠি তৈরি ও বিতরণ করা।
  • কম্পিউটার সংক্রান্ত কাজ ও বিল তৈরিকরণের কাজ।
  • টেন্ডার সিডিউল তৈরি ও বিক্রয়।
  • টিইসি সদস্য বরাবর পত্র প্রেরণ, দরপত্র মূল্যায়ন কমিটির প্রতিবেদন ও কার্যাদেশ তৈরি করা।
  • বাসা বরাদ্দ সংক্রান্ত কাজ।
  • অধিকাল ভাতার বিল, সকল প্রকার বিলের ব্যয় মঞ্জুরী তৈরি ও উপস্থাপন করা।
  • যাবতীয় পত্রাদি গ্রহণ ডাইরী, ইস্যুকরণ ও বিতরণের ব্যবস্থাকরণ;
  • প্রশাসনিক কর্মকর্তা/ প্রধান সহকারী কর্তৃক নির্দেশিত যে কোন চিঠিপত্রের খসড়া প্রস্তুতকরণ, পরিচ্ছন্ন পত্র তৈরিকরণ এবং নথি উপস্থাপন করা।
  • টেন্ডারের কাজে অফিস সহকারী-৩ কে প্রয়োজনীয় সহায়তা করণ: যেমন-সিলগালাকরণ, বিভিন্ন সিল ছাপাকরণ।নিলাম সংক্রান্ত যাবতীয় নথি উপস্থাপন করা অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক এর কাজ।

এছাড়াও যেকোনো সময়ে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে অনুযায়ী অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিকগণ বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করে থাকেন ।

 

 আরো পড়ুন:


56
বিজ্ঞাপনঃ মিসির আলি সমগ্র ১: ১০০০ টাকা(১৪% ছাড়ে ৮৬০)

0

Uttom Kumar Ghosh

Author: Uttom Kumar Ghosh

উত্তম কুমার ঘোষ, বিএসএস অনার্স (অর্থনীতি), কারমাইকেল কলেজ, রংপুর। হিসাব সহকারী, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর, দেবীগঞ্জ, পঞ্চগড়।

নিচের লেখাগুলো আপনার পছন্দ হতে পারে

উপন্যাস পর্ব এগারো মেয়েদের জীবনে বিয়ে একবার হয় আফছানা খানম অথৈ

উপন্যাস পর্ব "এগারো" মেয়েদের জীবনে বিয়ে একবার হয় আফছানা খানম অথৈ ঝুমার বিয়ে হলো প্রায় সপ্তাহ খানেক হলো।স্বামী রিফাত আলম

লিখো নিয়ম মেনে

  ছড়া লিখতে আগে শিখুন অক্ষর কাকে বলে, মাত্রা নিয়ম জানতে হবে ছন্দে লিখতে হলে।   মাত্রা বৃত্ত স্বরবৃত্ত আর

ফুল (১১)

শুধু তোমার জন্য জীবন, তোমার জন্য মরণ সেই তুমি আমাকে ভালবাসনা তাহলে?  মরণ এন্ড মরণ একবার যদি বলতে আমায় ভালবাসি

সম্যক প্রয়াস

পৃথিবী আজ বদলে যাচ্ছে ভীষণ দুর্দম... রূপে, উদ্ভিদ প্রাণী হুমকির মুখে উষ্ণতার গ্ৰাস কুপে। আজ জলবায়ু পাল্টে যাচ্ছে বরফ যাচ্ছে

Leave a Reply