১.বৈশ্বিক মহামারী রোগের কথা বিবেচনায় রেখে এখন থেকে দেশের প্রতিটি জেলায় জনসংখ্যার ভিত্তিতে ২/৩টি করে অস্থায়ী ডেডিকেটেড আইসিউ বেড হাসপাতাল নির্মাণের জন্য প্রধান সড়কের পাশে সরকারী খাস জমি বরাদ্দ দিয়ে, চারপাশে বাউন্ডারি দিয়ে সীমানা নির্ধারণ করে রাখা। দেশে মহামারী রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দিলে যাতে উক্ত স্থানে কম সময়ের মধ্যে অস্থায়ী হাসপাতাল নির্মাণ করা যায়।
২.দেশে সিলিন্ডার অক্সিজেন, পিপিই কিট(মাস্ক,হেড কভার,গ্লাভস….),
ভেন্টিলেটর ইত্যাদি উৎপাদনের জন্য সকল বিভাগীয় রাজধানী জেলায় কারখানা (প্রয়োজনে উৎপাদন সক্ষমতা বৃদ্ধি করা যায় এমন)নির্মাণ। এতে মহামারী রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দিলে অক্সিজেন ও পিপিই কিট এর প্রয়োজন মিটানো সম্ভব হবে।
বি.দ্রঃ কোভিড মহামারী সময়কালীন আমাদের দেশে এসব এর ঘাটতি দেখা গিয়েছিল।
৩.দেশে চিকিৎসক,নার্স ও মেডিকাল স্টাফ এর সংখ্যা বৃদ্ধি করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে।
৪.রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর), স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বাংলাদেশ সরকারের একটি গবেষণা ইনস্টিটিউট যা বাংলাদেশে মহামারী ও সংক্রামক ব্যাধি গবেষণা ও রোগ নিয়ন্ত্রণ বিষয় নিয়ে কাজ করে।
এ প্রতিষ্ঠানের ভাইরালজি এবং প্রাণী সংক্রামক বিভাগের গবেষণা কাজের জন্যে সরকারী অর্থ বরাদ্দের পরিমান বৃদ্ধি করতে হবে যাতে গবেষকরা মহামারী রোগের ভাইরাসের জিনোম সিকুয়েন্স করে উক্ত রোগের ভ্যাকসিন আবিষ্কার করতে পারে।
