আপনি চাইলে আলাদা ইমেইল এড্রেস ব্যবহার করে একাধিক টুইটার একাউন্ট খুলতে পারবেন। কিভাবে খুলতে হয় সেটি ধাপে ধাপে বর্ণনা করবো। আপনার পার্সোনাল একাউন্টের পাশাপাশি বিজনেস একাউন্ট খোলার জন্যও একই পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন। টুইটারে যত বেশী একটিভ থাকবেন, তত বেশী জনপ্রিয় হতে পারবেন। প্রতিদিন ৩০ মিনিট সময় দিলেই চলবে। আর, যদি শুধু নিজের বন্ধুবান্ধব পরিচিতজনদের
Category: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
এখন ২০২১ সাল, গেম খেলে যে টাকা আয় করা যায় এটি হয়তো অনেকেই জানেন না। বিভিন্ন apps ব্যবহার করে বাংলাদেশ থেকে কিছু টাকা ইনকাম হয়তো করা যায়, তবে সেগুলোর বেশীরভাগেরই উইথড্রো অপশন থাকে Paypal. আর, আমরা সবাই জানি বাংলাদেশে এই জনপ্রিয় পেমেন্ট প্রসেসরটি নেই। আমরা কিছু বিষয় খোজার চেষ্টা করবো যা বাংলাদেশীদের কাজে লাগতে পারে।
বাংলাদেশের হোস্টিং কোম্পানি নিয়ে কথা বলছি এবং তাদের মাঝে সেরা প্রভাইডারকে খুজে বের করার চেষ্টা করছি কারণ, এইসব সাইটে বিকাশ বা, রকেটের মোবাইল একাউন্ট দিয়ে পেমেন্ট দেয়া যায়। আমরা বাংলাদেশীরা চাইলেই খুব সহজে মাস্টারকার্ড, Skrill বা, অন্যান্য পেমেন্ট প্রসেসর ব্যবহার করতে পারি না। বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় পেমেন্ট প্রসেসর পেপালই আমাদের দেশে নেই। আমরা যারা বাংলাদেশে
টরেন্ট সাইট নিয়ে বলার আগে প্রথমেই বলে নেই টরেন্ট কি এরপর বলব টরেন্ট কিভাবে কাজ করে। আমরা যখন কোন কিছু ডাউনলোড করি তখন কম্পিউটার বা, মোবাইল বা, অন্য কোন ডিভাইস ব্যবহার করে ডাউনলোড করি এবং আমাদের ডিভাইসের মেমরিতে ফাইল এসে জমা হয়। কোন ওয়েবসাইট থেকে কিছু ডাউনলোড করলে সাধারণত সেই ওয়েবসাইটের সেন্ট্রাল সার্ভার থেকে সেই
ইউটিউব কি? ইউটিউব কি- একবাক্যে যদি এই প্রশ্নের উত্তর দিতে হয় তাহলে বলতে হবে এটি একটি অনলাইন ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম যেখানে জনপ্রিয়তার বিনিময়ে টাকা আয় করাও সম্ভব। এই মুহুর্তে এটি সম্ভবত বিনোদনের সবচেয়ে বড় মাধ্যম(আমি টেলিভিশনের চেয়ে এটাকে এগিয়ে রাখছি- আপনাদের দ্বিমত থাকতেই পারে)। বাংলাদেশের ইন্টারনেটের স্পিড আগের চেয়ে বেড়ে যাওয়াতে ইউটিউবের দর্শকদের সংখ্যাটাও বেড়ে
অনলাইনে বাংলা আর্টিকেল লিখে আয় করার নানারকম পদ্ধতি আছে। বিভিন্ন সাইট থেকে গল্প, কবিতা লিখেও আয় করা যায়। আবার, নিজের ব্লগে লেখা পাবলিশ করেও এডসেন্স এর মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করা সম্ভব। এই লেখার মাধ্যমে আপনাদেরকে এই বিষয়ে ধারণা দিতে চেষ্টা করবো। মূলত প্রবন্ধ প্রকাশ করে ব্লগারেরা অর্থ উপার্জন করে থাকেন। তবে আপনি চাইলে, গল্প, উপন্যাস,
অনলাইনে পড়াশোনা করাটা এখন খুব একটা কঠিন কাজ না। পৃথিবীর সেরা বিশ্ববিদ্যালয়, বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং সংস্থাগুলো অনলাইনে পড়ালেখা করা যায় এমন অনেক কোর্স ফ্রিতে অফার করে। একটু চোখ, কান খোলা রাখলেই এগুলো খুজে পাওয়া যায়। ইন্টারনেটের স্পিড বাংলাদেশে এখন ভালোই, আগে অনেক খারাপ ছিলো যেকারণে ওয়েবসাইট থেকে পড়ালেখা করার কথা চিন্তাই করা যেতো না। ব্রডব্যান্ড,
বিড ছাড়া যদি আপনি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে কাজ পেতে চান তাহলে এই লেখাটি পুরোটা মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। আমি তাদের জন্য এই লেখাটি লিখছি যারা আপওয়ার্ক, ফ্রিল্যান্সার এইসব সাইটে নিয়মিত কাজ করেন। যারা ফাইভারে একটিভ তাদের জন্যও এই লেখাটি উপকারী হবে বলে আশা করছি। আর যারা এইসব সাইটে অনেক চেষ্টা করেও কাজ জুটাতে পারেননি কিংবা, পেলেও সেটা
বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ওয়েবসাইটগুলোর নামের কোন তালিকা অনলাইনে পাওয়া যায় না যেখানে সবগুলো সাইট এখন ভিজিট করতে পারবেন। এখানে আমি Alexa এবং SimilarWeb এর র্যাংকিং অনুযায়ী খাটি বাংলাদেশের ওয়েবসাইটের তালিকা দিয়ে দেবো যেখানে সবগুলো সাইটই এখন ভিজিট করতে পারবেন, পাশাপাশি আমার পছন্দের কিছু সাইটও থাকবে। যথারীতি বাংলাদেশের মানুষের ভিজিট করা সাইটের তালিকায় যুক্তরাষ্ট্রের ফেসবুক, গুগোল
যিনি ব্লগ লেখেন তাকে ব্লগার বলা হয় এটি আমরা সবাই জানি। একজন বা, একাধিক ব্যক্তি কোন ওয়েবসাইটে নিয়মিত যদি লেখা প্রকাশ করেন এবং সর্বশেষ লেখাটি প্রথমে দেখানো হয়। তাহলে এরকম ওয়েবসাইটগুলোকে ব্লগ বলা হয়। বাংলা ভাষায় কোন ব্যক্তির বিখ্যাত কোন ব্লগ খুজে পাচ্ছি না, তবে কিছু মাল্টিব্লগিং সাইট রয়েছে, যেমনঃ টেকটিউনস, সামহোয়ারইনব্লগ ইত্যাদি। বাংলা ব্লগ