মেয়ে (৪)

0মেয়েরা কেমন তা শুধু মেয়েরাই জানে।তাহলে, তুমি মেয়ে নয়? হ্যাঁ আমি মেয়ে কিন্তু মেয়েদের খবর আমি বলতে পারবনা। তাহলে কে বলবে?  আমার  মা।  কেন? কারন কোন একদিন সে মেয়ে ছিল। 0

সংগ্রহ করুন গদ্য কবিতার বই ‘কনকচাঁপা দোদুল দোল’

0কবি: মোঃ আরিফ হোসেন সর্দার বইয়ের নাম : কনকচাঁপা দোদুল দোল প্রাপ্তিস্থান: সাহানা প্রকাশনী, ১৪নং গলি, ইসলামিয়া মার্কেট, নীলক্ষেত, ঢাকা। 0

মেয়ে (৩)

0মেয়েরা কেমন হয়? মেয়েরা কেমন হয় জানতে হলে মেয়েদের মায়েদের জিজ্ঞেস করতে হবে। কেন? কারন, তারা একদিন মেয়ে ছিল। যদি মায়েরা কোন উত্তর না দেয়? তাহলে বুঝতে হবে তারা এখনও মেয়ে। 0

নারী-পুরুষ

0পুরুষের যা পছন্দ করিনাঃ দাঁড়ি রাখা, মাথা আলগা  ঢাকা                নারীর যা পছন্দ করিনাঃ ঘোমটা মাখা , চোখ’  আলতা ঢাকা তাহলে? পুরুষকে পুরুষের মত      হতে হবে নারীকে নারীর…………………… 0

অমল

0ধর  একটিও ফুল নেই যা আছে সব কাঁটা, তখন তুমি কি করবে? সবচেয়ে বড় কাঁটাটি আমাকে দিবে। কেন? কারন, সেটি ছাড়া আমার কিছু ভাল লাগবেনা। তাহলে?  তোমার নাম হয়ে যাক কাঁটা হরি ক্ষান্ত কেন কমল তুলিতে। ধর একটি কাঁটা তুলতে তুমি ক্ষান্ত হয়ে গেলে তখন? তোমার নাম হয়ে যাবে কাঁটা হরি ক্ষান্ত কেন অমল তুলিতে।

মানুষ (১১)

0মানুষ আর অমানুষের মধ্যে পার্থক্য কি?  মানুষ হল মানুষ আর অমানুষ অ-অমানুষ। তার মানে?  মানুষ মানুষকে ভালবাসে আর অমানুষ মানুষকে ভালবাসেনা।তাহলে?  তোমাকে মানুষ হতে হবে। ” তুমি কি আজ একবারও ভেবে দেখেছ যে কাজটি করেছ তুমি  সেটি সঠিক ছিল কিনা?” ” আর যাই কর মানুষকে কখনও খারাপ বোলোনা,  মানুষকে খারাপ বললে সবাই তোমাকে খারাপ বলবে।”

বাবা ( ৮)

0বাবার উপরও বাবা আছে, সে বাবার নাম কি?  আলী বাবা।আলী বাবা কিভাবে এত বড় বাবা হলেন?  আলী বাবার বাবা শেখ মোহাম্মদ আলী বাবা অনেক বড় বাবা ছিলেন। আমিও শেখ মোহাম্মদ আলী হব দেখব লোকে আমাকে কি নামে ডাকে। 0

মেজবাহ’র ফেইসবুক ফ্রেন্ড

0  মেজবাহ একজন অলস ছাত্র। তার কোনো বন্ধু নেই। তার প্রিয় কাজ হলো ফেইসবুকে ঘুরে বেড়ানো। তার ফেইসবুকে হাজারো ফ্রেন্ড আছে, কিন্তু তার সাথে কেউ কথা বলে না। তারা শুধু তার পোস্ট গুলো লাইক করে বা কমেন্ট করে। মেজবাহ তাদেরকে কিছু বলে না।একদিন মেজবাহ ফেইসবুকে একটি ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পান। রিকোয়েস্ট পাঠিয়েছে একজন মেয়ে, তার নাম

বাদক

0বাদক সাজেদুর রহমান আজন্ম মুসাফির আমি হেঁটে বেড়ায় ধূলিধূসর পৃথিবীর পথে; বাইসনের গুহা থেকে নীলনদের দেশে; দজলা নদীর পাড়ে আশুর শহরে, জেরুজালেম থেকে ব্যাবিলন; ব্যাবিলন থেকে হরপ্পা নগরে, দানিয়ুব নদীর কোল ঘেঁষে হেঁটে হেঁটে চলে গেছি মাঞ্চুরিয়া-এথেন্স-রোমে। অবিরাম হেঁটে বেড়ায় – কখনো মরুর বুকে, কখনো ফেনোত্তাল সমুদ্রে, কখনো গহীন বনে, কখনো বরফ-রাজ্যে; আলোয় কিংবা অন্ধকারে,