আকাশকে বলেছি তুমি আমার নাম নিওনা, পাথারকে বলেছি তুমি আমার নাম নিওনা, নদীকে বলেছি তুমি আমার নাম নিওনা, সুরঞ্জনাকে বলেছি তুমি আমার নাম নিওনা; শুধু তাকে বলেছি আমার নাম নিতে, সে যে আমার কবিতা।
আমি যেখানেই যাই তার কথা ভাবি।তাকে ছাড়া আমার কিছুই ভাল লাগেনা।
আমি ছিলাম লঙ্কা, আমি ছিলাম সিংহল, আমি ছিলাম সাংহাই -সবখানে তার কথা ভেবেছি।
তাকে নিয়ে গল্প করেছি। সে গল্প খ্যাতি পেয়েছে দুনিয়া জোড়া।
সে যে আসে মোর কবিতায়, গানে, স্বপ্নে, নন্দিত নোলকে; তাকে নিয়ে একটি কবিতা লিখলে সেটি হয়ে যায় হাজার কবিতা।
একবার দার্শনিক দেবদারু দাসের দেখা পেয়েছিলাম।তাকে বললাম, সবচেয়ে সুন্দর কে? বলে, সে। সেই থেকে আমি আর মাথায় হাত বুলাইনা।
কতকাল ভেবেছি যদি তিব্বত যাই তাহলে লামা দেবীকে তার কথা বলব।
তার স্বপ্নে বিভোর আমিঃ একদিন সে আসবে তিলোত্তমা শাড়ি পরে -আমি গাইব নতুন সুখের গান। সে সুখ ছড়িয়ে পড়বে সারা পৃথিবী।
আমি যদি কোনদিন চাঁদকে সরাসরি দেখতে পাই তাহলে বলব, তুমি কি দেখ? তুমি শুধু তাকে দেখ। তাকে দেখলে একটি প্রহর তোমার ভাল কাটবে।
আমি তার গান গাচ্ছি, গেয়েছিলাম, গাব।এমনি করেই যেন আমার দিন যায়।কারন, তার গান গাইলে আমার মনে প্রাণ জাগে।
ভালবাসা কি জিনিস জানতামনা।জেনেছি তার কাছে। তাকে বলেছি ভালবাসা চিরদিন শিখিয়ে যেতে।কারন, ভালবাসা শিখলে ভালবাসাকে ভাল করে জানা যায়।
