0 সাধারণভাবে মৃত্যু পরবর্তী জীবনকে আখিরাত বলে। তবে আখেরাতের আসল শুরু হবে কিয়ামতের পর থেকে। আখিরাত চিরস্থায়ী; এর শুরু আছে শেষ নেই। দুনিয়া হচ্ছে আখেরাতের শস্যক্ষেত। আখেরাতের তুলনায় দুনিয়া হচ্ছে সুঁচের আগায় একফোঁটা পানির সমান, আর আখেরাত হচ্ছে বিশাল সমুদ্র। আখিরাতের প্রতি ঈমান রাখা একজন মুসলমানের জন্য ফরজ। পবিত্র কুরআনের অসংখ্য জায়গায় আখেরাতের প্রতি ঈমান
Category: ইসলাম ধর্ম
0অন্যের সচ্ছলতায় হিংসা নয় বরং সহজ ভাবে মেনে নিন। আমাদের সমাজের মানুষগুলো অর্থনৈতিকভাবে সমান নয়। অর্থনৈতিক ভাবে সবার অবস্থা সমান না হওয়ার কারণে সবার জীবন উপকরণ একই নয় যার ফলশ্রুতিতে লাইফস্টাইল এর ভিন্নতা দেখা দেয়। এইসব ভিন্নতাকে সহজে গ্রহণ করতে হবে। হতে পারে আপনার পাশের মানুষটির লাইফ স্টাইল অনেক উন্নত কিংবা হতে পারে অনেক নিম্ন,
0পৃথিবীর একমাত্র শাশ্বত ধর্ম হলো ইসলাম। আর ইসলাম ধর্মের মূল হলো একজন মানুষের ঈমান। যার ঈমান নেই সে কখনোই মুসলিম মুমিন নয়। কিন্তু অধিকাংশ মুসলমান জানে না ঈমান কী? এবং কীভাবে একজনের ঈমান ভঙ্গ হয়ে যায়। তাই আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা জানব, ঈমান কী? এবং ঈমান ভঙ্গের কারণ সমূহ কী কী? ঈমান
0 আল্লাহ তাআলা মানুষের পথ প্রদর্শনের জন্য যুগে যুগে নবী-রাসূলগণ প্রেরণ করেছেন এবং তাদের উপর কিতাব অবতীর্ণ করেছেন। সে সমস্ত কিতাবে আল্লাহ তায়ালা মানুষকে সঠিক পথ বর্ণনা করেছেন। প্রত্যেক মুসলমানের উপর আসমানী গ্রন্থ সমূহের উপর ঈমান রাখা জরুরি। মহান আল্লাহ তা’আলা বলেন, হে মুমিনগণ! তোমরা ঈমান আন আল্লাহ্র প্রতি, তাঁর রাসূলের প্রতি, এবং সে কিতাবের
0 ইসলাম হচ্ছে আল্লাহ মনোনীত একমাত্র সর্বশেষ ধর্ম। যে ধর্মকে আল্লাহ হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর মাধ্যমে পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। যার মূলে রয়েছে সর্বশেষ আসমানী কিতাব আল-কুরআন। পৃথিবীর শুরু থেকেই আল্লাহ দুনিয়ার মানুষের জন্য বিভিন্ন কিতাব এবং নবি রাসুল পাঠিয়েছেন। সেইসব কিতাব এবং ধর্মের আপডেট ভার্সন হচ্ছে ইসলাম। আজ আমরা জানার চেষ্টা করব ইসলাম কাকে বলে?
0 আল-কুরআনে ফেরেশতাগণ পবিত্র কুরআনে তিনজন ফেরেশতার নাম এসেছে। তাঁরা হচ্ছেন, জিবরাঈল, মিকাঈল এবং মালিক। এছাড়া অন্যান্য আরো অনেক ফেরেশতার আলোচনা এসেছে, তবে তাঁদের নাম উল্লেখ করা হয়নি। ১. জিবরীল/ জিবরাঈল: জিবরাঈলের নাম পবিত্র কুরআনে তিনবার এসেছে। যেমন- إِنْ تَتُوبَا إِلَى اللَّهِ فَقَدْ صَغَتْ قُلُوبُكُمَا ۖ وَإِنْ تَظَاهَرَا عَلَيْهِ فَإِنَّ اللَّهَ هُوَ مَوْلَاهُ وَجِبْرِيلُ
0আমাদের বর্তমান আধুনিক মুসলিম সমাজে “জন্মদিনের শুভেচ্ছা ও জন্মদিন পালন করা” একটি ট্রেন্ড হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়ে যাচ্ছে। আজ আমাদের অধিকাংশ মুসলমানই আধুনিক পশ্চাত্যের অনুসরণে জীবনযাপনে ব্যতিব্যস্ত। যা আমাদের অজান্তেই আমাদেরকে পাপের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। তাই আজ আমাদের জানা উচিত “জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানানো ও জন্মদিন পালন করা” কি জায়েজ কিংবা ইসলাম সম্মত কিনা। জন্মদিনের ইতিহাস শুরুেই আমাদের
0 পর্ব- ০১ পর্ব- ০২ [পূর্ব প্রকাশিতের পর থেকে ] ৯. ছয়/সাত বছর বয়সে খতনা করানো জাবির রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হাসান এবং হুসাইন রাদিয়াল্লাহু আনহুমার সপ্তম দিবসে আকীকা এবং খাতনা করিয়েছেন। [আল-মু‘জামুল আওসাত: ৬৭০৮] ১০. সাত বছর বয়সে নামাযের আদেশ করা مُرُوا أوْلاَدَكُمْ بِالصَّلاَةِ وهُمْ أبْناءُ سَبْعِ سِنِينَ،
0মা-বাবা যেন এই ছোট্ট ভুবনে ছোট্ট একটি জান্নাত। মা বাবা ছাড়া জগতটা যেন দরজা আঁটা বিশাল প্রাসাদ। মা বাবার কথা মনে করে আশি বছরের বৃদ্ধ লোকটিও কেঁদে উঠতে পারে। দু মাসের ছোট্ট শিশুটিও মা বাবাকে চেনে। মা বাবা এমনই বড় এক নেয়ামত যে, এই নেয়ামতের কোনো বিকল্প হয় না। মা বাবা নিজে না খেয়ে আমাদের
0 পর্ব- ০১ পর্ব- ০২ গীবত করা আর জাহান্নামের গোশত ভক্ষণ করা সমান রাসূলের হাদীসে এসেছে- النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: مَنْ أَكَلَ بِرَجُلٍ مُسْلِمٍ أَكْلَةً فَإِنَّ اللَّهَ يُطْعِمُهُ مِثْلَهَا مِنْ جَهَنَّمَ، وَمَنْ كُسِيَ ثَوْبًا بِرَجُلٍ مُسْلِمٍ فَإِنَّ اللَّهَ يَكْسُوهُ مِثْلَهُ مِنْ جَهَنَّمَ، وَمَنْ قَامَ بِرَجُلٍ مَقَامَ سُمْعَةٍ وَرِيَاءٍ، فَإِنَّ اللَّهَ يَقُومُ بِهِ مَقَامَ