2
অনেক আগে লীগ অব নেশনস্
দূর করতে চেয়েছিলো টেনশান।
কিন্তু, তারপরেও দেখেছিলো বিশ্ব
জাপানের হিরোশিমা আর নাগাসাকির দৃশ্য।
তারপর ১৯৪৫ এর অক্টবরে
গঠিত হলো জাতিসংঘ শান্তির বার্তা নিয়ে।
ভেবেছিলাম শান্তি থাকবে বজায়,
কিন্তু কী হলো সিরিয়ায়!
কেন হলো ১৯৪৭ এর ভারতবর্ষ শাষন?
কেন হলো মিয়ানমারে রহিঙ্গা অপসারণ?
কেন কাদঁছে ফিলিস্তিনের শিশু?
তাহলে কোথায় গেল শান্তি? কোথায় গেল জাতিসংঘের শান্তির নীতি?
বিশ্ব নেতারা আজ ক্ষমতার লোভে অন্ধ।
জাতিসংঘ এখন তাদের কাছে এক অস্ত্র,
যার নীতি আর নিয়মের দোহাই দিয়ে তারা আজ শোষন করছে বিশ্ব!
“যুদ্ধ নয় শান্তি চাই” এটা এখন শুধুই তাদের মুখের বুলি।
তারা আজ ” শান্তি নয়, ক্ষমতা চাই” নীতিতেই বিশ্বাসী।
তাই তো হায়! শান্তি আজ বড়ো অসহায়!
আরো পড়ুন-
- সৃজনশীলতার বৈশিষ্ট্য
- অনলাইন শপিং সাইট
- সবজি বিরিয়ানি
- ময়দার উপকারিতা
- বাংলা সাহিত্যে বিদ্যাসাগরের অবদান
2
এই রচনায় মানবিক দিকটা লেখক চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছেন।
বলা হয়ে থাকে একজন লেখক সামাজের প্রতি দায়বদ্ধতার কারণে লিখেন৷ ।