ইউটিউব

ইউটিউব সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য- A to Z

0

ইউটিউব পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম। গুগলে সার্চ না করে, অনেকেই নতুন বিষয় সম্পর্কে জানতে ইউটিউবে সার্চ করেন, তাই সার্চ ইঞ্জিন হিসেবেও ইউটিউব একেবারে প্রথম সারির। এই লেখাটিতে ইউটিউব কি, ইউটিউব মনিটাইজেশন, MCN, প্রতিষ্ঠাতা, চ্যানেল খোলার পদ্ধতি, মনিটাইজেশন ইত্যাদি নানা বিষয় তুলে ধরার চেষ্টা করবো।

লেখাটি বেশ বড়, তাই চারটি গুরুত্বপূর্ণ অংশের যেকোন একটি সূচিপত্র থেকে সিলেক্ট করে পড়তে পারেন।

ইউটিউব কি?

ইউটিউব কি- একবাক্যে যদি এই প্রশ্নের উত্তর দিতে হয় তাহলে বলতে হবে এটি একটি অনলাইন ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম যেখানে জনপ্রিয়তার বিনিময়ে টাকা আয় করাও সম্ভব। এই মুহুর্তে এটি সম্ভবত বিনোদনের সবচেয়ে বড় মাধ্যম। বাংলাদেশের ইন্টারনেটের স্পিড আগের চেয়ে বেড়ে যাওয়াতে ইউটিউবের দর্শকদের সংখ্যাটাও বেড়ে গিয়েছে, এবং আরো বাড়বে বলে অনুমান করা যায়।

ইউটিউবে কি ভিডিও দেখবেন?

কথাটা শুনে আপনি অবাক হলেও বেশীরভাগ ভিজিটরই ভিডিও দেখে বিভ্রান্ত হন। যেমনঃ মোশাররফ করিমের নতুন নাটক লিখে সার্চ দিয়ে সিলেক্ট করে দিলেন This Week- আর আপনার ৫ বছর আগে দেখা নাটকটি চলে আসলো। এখানে আপনি বা, ইউটিউব কেউই ভুল করেনি।

কিছু প্রতারক আছে যারা টাকার লোভে চ্যানেল খুলে সেখানে অন্যদের জনপ্রিয় ভিডিও আপলোড দেয়। Youtube যেসব চ্যানেলের কারসাজি ধরতে পারে, সেইসব চ্যানেল বন্ধ করে দেয়- এগুলো বেশীদিন থাকে না।

তাই এইসব চ্যানেল না দেখে ভেরিফাইড ব্যাজ আছে এরকম চ্যানেলগুলো সাবস্ক্রাইব করে রাখবেন। তাহলে, আসল চ্যানেলের সঠিক কনটেন্ট দেখতে পাবেন। যেমনঃ ইত্যাদি দেখতে চাইলে Fagun Audio Vision ছাড়া অন্য কোন চ্যানেল দেখার কোন প্রয়োজন নেই। জনপ্রিয় উপস্থাপক শাহরিয়ার নাজিম জয়ের সেন্স অফ হিউমার দেখতে তার ভেরিফাইড চ্যানেলেই যাবেন- Shahriar Nazim Joy Show. আশা করা যায় আপনার পছন্দের সব চ্যানেলই খুঁজে পাবেন। বিভিন্ন সংবাদপত্র, টিভি চ্যানেল, মিউজিক চ্যানেল, বিখ্যাত ব্যক্তি এদের ভেরিফাইড চ্যানেল খুজে পাবেন।

ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করে আয়ের পদ্ধতি কি?

এটা নিয়ে পরে বিস্তারিত বলা যেতে পারে। আপাতত সংক্ষেপে বলি। প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তি/ প্রতিষ্ঠান বা, চ্যানেল যেমন ইউটিউবে নিজেদের চ্যানেল খুলতে পারে- তেমনি কিন্তু আমি বা, আপনিও একটি চ্যানেল খুলে সেখানে যা ইচ্ছা(নিজে তৈরি করে- কপি না করে) আপলোড করতে পারি।

সাবিনা ইয়াসমিনের গানের ভিডিও বা, আবু হেনা রনির কমেডি প্রচার করে ইউটিউব থেকে আয় করার অধিকার শুধু তাদেরই আছে। মনে করুন আপনি ভালো গান করেন বা, বাঁশি বাজাতে পারেন- সেটা আপলোড করে দিতে পারেন।

youtube channel এর সুন্দর নাম আপনার চ্যানেলকে অন্যদের থেকে অনেক এগিয়ে দিতে পারে। একটি ব্রান্ডের সফলতার পেছনে অনেকগুলো ফ্যাক্টর থাকে। মুলত আপনার চ্যানেলের ভিউয়ারেরা সন্তুষ্ট হলেই ভালো আয়ের আশা করতে পারেন।

ইউটিউব ভিডিও মনিটাইজেশন

ইউটিউবের বর্তমান শর্ত অনুযায়ী ১ বছরে ৪ হাজার ঘন্টা Watch Time এবং ১০০০ সাবস্ক্রাইবার থাকলে আপনি সেই ভিডিওতে এড দেখিয়ে আয় করতে পারবেন। এই শর্ত কোন অযৌক্তিক শর্ত না- এর কম ভিউ হলে আপনার যা আয় হত তা পেতে ২০ বছর লেগে যেত।

মাণই আসল- সেটা লেখা বা, ভিডিও যাই হোক না কেন। ইউটিউবিং করার ইচ্ছা থাকলে যা করতে ভালোবাসেন সেই বিষয় নিয়ে করুন(টাকা/সাবস্ক্রাইবার নিয়ে ভাবতে হবে না)।

এডসেন্স বিজ্ঞাপন দেখানোর কাজটা করে, ভিডিও মনিটাইজেশন হলে এডসেন্স বিজ্ঞাপনদাতাদের কাছ থেকে পাওয়া টাকার একটা অংশ ইউটিউবারদের দেয়। ভিডিও ভিউতে এই টাকা পাওয়া যায় না, পাওয়া যায় এড কতজন দেখলো, কতজন ক্লিক করলো এবং এর জন্য বিজ্ঞাপনদাতা কত খরচ করছে তার উপর নির্ভর করে।

টাকা পাবো কিভাবে ?

যারা এই প্রশ্ন করেন তাদেরকেই বলছি। এটা জনপ্রিয়তার বিনিময়ে টাকা আয়ের মাধ্যম- সেটা না চাইলে বিনোদন নেয়ার মাধ্যম। জনপ্রিয়তা থাকলে এডসেন্স, এড, টাকা সব পাবেন(এগুলো বড় ব্যাপার না)। মানুষের পছন্দের কনটেন্ট আর জনপ্রিয়তাই আসল(মানেন বা, না মানেন মাণটা গুরুত্বপূর্ণ)।

ডাচ বাংলা ব্যাংকের রকেট একাউন্ট বা, যেকোন ব্যাংক একাউন্ট থাকলেই টাকা পাওয়া যায়। যখন জনপ্রিয়তা পাবেন, তখন টাকা পেতে কষ্ট করতে হবে না। সাবস্ক্রাইবারের পাশাপাশি ওয়াচ টাইম কেমন সেটিও দেখবেন। কত মিনিটের ভিডিও গড়ে কত মিনিট দেখা হয়েছে সেটি আপনার চ্যানেলের বেড়ে ওঠার জন্য প্রয়োজনীয় বিষয়।

ইউটিউব এর প্রতিষ্ঠাতা কে?

তিনজন ব্যক্তি পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় ভিডিও শেয়ারিং ওয়েবসাইট ইউটিউবের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে সারা বিশ্বে পরিচিত। তারা হচ্ছেন- চ্যাড হার্লি, স্টিভ চেন এবং জাওয়াদ/জাভেদ করিম। তিনজনই একসময় paypal এ কর্মরত ছিলেন(সেই Paypal যা ভুটানে থাকলেও বাংলাদেশে নেই)।

হার্লি ইন্ডিয়ানা বিশ্ববিদ্যালয়ে ডিজাইনে পড়েছিলেন, জাওয়াদ/জাভেদ আর চেন দুজনেই ইলিনয়েস বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার সায়েন্সের ছাত্র ছিলেন। কার CGPA কত সেই তথ্য আপনাদের দিতে পারছি না বলে আমি দুঃ খিত

জাভেদ করিমকে নিয়ে সবার আগ্রহ

এই ব্যাক্তি সর্বপ্রথম ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করেছিলেন। তাঁর বাপ বাংলাদেশী আর মা জার্মান। জন্মেছিলেন জার্মানিতে, পরে আমেরিকায় পড়াশোনা করেন। ইউটিউবের প্রথম ভিডিও আপলোড করেন জাভেদ, ভিডিওর নাম ছিল- “আমি চিড়িয়াখানায়(খুবই ক্রিয়েটিভ নাম)”। প্রথম ভিডিওটি দেখে নিন-  ৭৩ মিলিয়ন ভিউ হয়েছে(এই লেখা পর্যন্ত)

 

বাংলাদেশের যারা বড় বড় ইউটিউবার আছেন, তারা প্রতিষ্ঠাতার কাছ থেকে লোগো ডিজাইন, ইন্ট্রো তৈরি আর, চ্যানেল ডিজাইন নিয়ে কিছু শিখতে পারেন। ভেরিফাইড এই চ্যানেলে এখন এই একটাই ভিডিও আছে। ইউটিউব চ্যানেলের নামটাও কিন্তু  ক্রিয়েটিভ- Zawed.

আরো যারা ইউটিউব প্রতিষ্ঠা করেছিলেন

বাকি যে দুইজন এর মধ্যে ডিজাইনার হার্লির বাড়ি যুক্তরাষ্ট্রে, আর চেনের জন্ম তাইওয়ানে- আট বছর বয়সে তিনি যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান। বাংলাদেশে ফাইন আর্টসে পড়া কোন ছেলে বা, মেয়ে এরকম একটি উদ্যোগ নিতে পারবে বলে আপনি বিশ্বাস করেন, যা হার্লি পেরেছিলেন

ছেলে পড়াশোনায় ভালো করছে- ধরে সায়েন্সে ভর্তি করে দাও, ওর ইতিহাস ভালো লাগে তাতে কি। হার্লির ক্ষেত্রে তা ঘটেনি, সে আর্টস ভালোবাসতো- সেটাই পড়েছে এবং তাঁর ডিজাইনের জ্ঞান আর প্রযুক্তির জ্ঞানের মিলন ঘটিয়েছে ইউটিউবের মাধ্যমে।

বাংলাদেশী চ্যানেলের জন্য সেরা ইউটিউব MCN কোনটি?

ইউটিউব MCN বলতে অনেকগুলো ইউটিউব চ্যানেলের একটি নেটওয়ার্ক বুঝায়। MCN শব্দের পূর্ণরূপ হচ্ছে Multi Channel Network. এগুলো অনেকগুলো ইউটিউব চ্যানেলকে যুক্ত করার কাজ করে। ইউটিউব সমর্থিত পদ্ধতিতে এই নেটওয়ার্কগুলো চ্যানেলের মালিকদের কিছু সুবিধা দেয় এবং বিনিময়ে তারা আয়ের কিছু অংশ নিয়েও যায়।

কিভাবে ইউটিউব MCN এ জয়েন করবো?

যদি আপনি কোন MCN এ জয়েন করতে চান তাহলে তাদের শর্ত পূরণ করতে হবে। আপনার চ্যানলে স্ট্রাইক থাকলে বা, ইউটিউব Monetization অন না করা থাকলে এগুলোতে জয়েন করা যায় না। ১০০০ সাবস্ক্রাইবার এবং বিগত ৩৬৫ দিনে  কমপক্ষে ৪০০০ ঘণ্টা ভিউ না থাকলে মনিটাইজেশন অন হয় না

এইসব চ্যানেল চাইলেও জয়েন করতে পারবে না। যারা অলরেডি গুগোল এডসেন্স এর হোস্টেড একাউন্টের মাধ্যমে চ্যানেলের ভিডিওগুলোতে এড দেখাচ্ছেন শুধু তারাই জয়েন করতে পারবেন।

MCN এ জয়েন করলে কি আয় বাড়বে?

না, বাড়বে না। তবে বাড়ার সম্ভাবনা তৈরি হবে। এমসিএন গুলো আসলে আয়ের একটা অংশ কেটে রাখে, এর বিনিময়ে তারা এমন কিছু সেবা প্রদান করে যেগুলোর মাধ্যমে আপনার আয় কয়েকগুণ বেড়ে যেতে পারে। এর জন্য আপনাকে জানতে হবে যে, সেবাগুলো কিভাবে ব্যবহার করা যায়। তাহলে, আপনি এটা থেকে পুরোপুরি সুবিধা নিতে পারবেন।

আপনার ইউটিউব চ্যানেলের সুন্দর নাম বা, অন্য কোন কোয়ালিটি দেখে MCN এপ্রুভাল দেয় না, তারা এপ্রুভাল দেয় সেইসব চ্যানেলকে যাদের অলরেডি এডসেন্স এপ্রুভাল আছে। ওরা মূলত বিভিন্ন উপায়ে ইউটিউবের আয় বাড়াতে সাহায্য করে।

বাংলাদেশীদের জন্য  সেরা MCN কোনটি?

অনেক দিন আগে দেখেছিলাম Yoola এবং Scalelab এর শর্তই শুধু বাংলাদেশীরা পূরণ করে ওদের কাছ থেকে টাকা পেতে পারে। বাংলাদেশী যাদের Payoneer একাউন্ট আছে তারা Payoneer এর মাধ্যমে পেমেন্ট নিতে পারবেন, সর্বনিম্ন ২০ ডলার হলেই ওরা টাকা দেবে।  Scalelab বেশ পুরনো এবং পরিচিত, ওদের সাথে যুক্ত হলে কিছু সুবিধা পাবেন। যা জানা জরুরি-

  • কিছু প্রিমিয়াম এপ ফ্রিতে ব্যবহার করতে পারবেন যা, আপনার চ্যানেলকে দ্রুত বেড়ে উঠতে সাহায্য করবে
  • Content ID পাবেন, যারা মাধ্যমে অন্য চ্যানেলে আপনার কষ্ট করে তৈরি করা ভিডিও আপলোড ঠেকাতে পারবেন, এবং তারা আপলোড করলেও টাকাটা আপনি পাবেন। কপিরাইট ক্লেইম করার সুবিধাটা পাবেন।
  • ফোরামে বড় বড় ইউটিউবারদের কাছ থেকে সমস্যার সমাধান জেনে নিতে পারবেন
  • ওদের স্টুডিওতে গিয়ে ভিডিও তৈরির সুযোগ পাবেন
  • আপনার আয়ের একটা অংশ ওরা নিয়ে নেবে, এর বিনিময়ে এইসব সুবিধা দেবে। সেগুলো প্রয়োজন না হলে জয়েন করার দরকার নেই
  • MCN মনিটাইজেশন দেয় না, যাদের মনিটাইজেশন আছে তাদের সাহায্য করে। CPC বাড়তে পারে।

এইসব সুবিধা কাজে লাগাতে পারলে লাভবান হবেন, আর চুপচাপ বসে থাকলে আপনার আয়ের একটা অংশ ওদের দিয়ে আপনার লস হবে। প্রিমিয়াম এপ আর কনটেন্ট আইডির জন্য সবাই জয়েন করে এবং তাদের লাভটাই বেশী হয়-

Scalelab এ জয়েন করার লিংক

তাদেরকেই জয়েন করতে বলবো যাদের চ্যানেলে ভালো পরিমাণে সাবস্ক্রাইবার এবং ভিউ আছে সেই সাথে Monetization ও অন করা আছে। এপগুলো ব্যবহার করে সোশ্যাল শেয়ার, সাজেশন, সুন্দর আউট্রো বানানোর ফ্রেম এরকম কিছু জিনিস পাওয়া যাবে। অন্য দেশে ওদের স্টুডিওতে গিয়ে ভিডিও বানানোর সুযোগ পাওয়া যায়, বাংলাদেশে সেটা আপাতত সম্ভব না।

 

আরো কিছু প্রশ্নের উত্তরঃ

কপিরাইট ক্লেইম কি?

কপিরাইট ক্লেইম হচ্ছে কোন একটি ভিডিওকে নিজের বলে দাবি করা। অন্য কেউ যদি আপনার ভিডিও চুরি করে নিয়ে গিয়ে নিজের চ্যানেলে আপলোড দেয়, তাহলে আপনি Content ID থাকলে কপিরাইট ক্লেইম করতে পারবেন। এমসিএন এ যুক্ত থাকলে এই সুবিধা পাওয়া যায়, এমনিতেও যায়, তবে সেক্ষেত্রে আইনি জটিলতা আছে।

ইউটিউবে কী কী বিষয়ে ভিডিও তৈরী করলে ভালো হবে?

আপনার নিজের ভালো লাগে এমন বিষয়ে ভিডিও তৈরি করলেই সবচেয়ে ভালো হবে। অমুক এই বিষয়ে ভিডিও করে সফল হয়েছে বলে আপনিও একই বিষয়ে সফল হবেন এমন কোন কথা নেই। যে বিষয়েই হোক না কেন, মাণসম্মত ভিডিও তৈরি করতে পারলে আপনিও সফলতা পাবেন। এর জন্য নিজের ভালো লাগে এমন বিষয়ের কোন বিকল্প নেই।

ইউটিউবে কি কি বিষয় নিয়ে কাজ করা যায়?

মানুষের কাজে লাগে এমন যেকোন বিষয় নিয়ে কাজ করতে পারেন। আপনার আগ্রহ বা, পড়াশোনা আছে এমন যেকোন বিষয় নিয়ে কাজ করতে পারেন। তবে, মনে রাখবেন, সেটি যেন মানুষের উপকারে আসে। ভিউয়ারেরা যদি আপনার ভিডিও দেখে কোনভাবে উপকৃত হয়, তাহলে দেখতেই থাকবে। তাই, এই বিষয়টা মাথায় রেখেই নিশ সিলেক্ট করতে হবে।

 

আরো পড়ুন-


Screenshot 3
বিজ্ঞাপনঃ বই কিনুন, বই পড়ুন

0

প্রবন্ধ লেখক

Author: প্রবন্ধ লেখক

বিভিন্ন বিষয়ে প্রবন্ধ লেখার চেষ্টা করছি

নিচের লেখাগুলো আপনার পছন্দ হতে পারে

ইন্টারনেটের অন্ধকার দিক নিয়ে সতর্কতা

ইন্টারনেটের অন্ধকার দিক নিয়ে সতর্কতা ভাবুন তো, আপনার দিন কেমন যাচ্ছে? আমি যখন সকালে ঘুম থেকে উঠে চোখ খুলি, তখন
মোবাইল ফোনের ব্যবহার 1

মোবাইল ফোনের ব্যবহার | মোবাইল ফোনের বৈশিষ্ট্য

সকালে মোবাইল ফোনের এলার্ম দ্বারা ঘুম ভাঙা থেকে শুরু করে, রাত্রে ঘুমাতে যাওয়ার পূর্বে ফোনে এলার্ম সেট করা পর্যন্ত পুরোটা
কম্পিউটার এর ব্যবহার | কম্পিউটার ব্যবহার করার নিয়ম ও কাজ- লেখক ডট মি

কম্পিউটার এর ব্যবহার | কম্পিউটার ব্যবহার করার নিয়ম ও কাজ

আধুনিক এবং উচ্চতর জীবনধারায় কম্পিউটারের এই পরিচিতি ও ব্যবহার আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে  উন্নত করে যাচ্ছে। সকালে ঘুম থেকে উঠে এবং
কম্পিউটারের কীবোর্ড পরিচিতি- লেখক ডট মি

কম্পিউটারের কি-বোর্ড পরিচিতি

কী-বোর্ড হচ্ছে কম্পিউটারের একটি ইনপুট ডিভাইস। যার মাধ্যমে বিভিন্ন লেখা-লেখির কাজ করা হয়। এবং কম্পিউটারে বিভিন্ন কমান্ড প্রায়োগ করা হয়।

Leave a Reply