ঘৃতকুমারী বা, এলোভেরা বা, অ্যালোভেরা একটি রসালো উদ্ভিদ । অ্যালোভেরার পাতার ভিতরে থাকা জেলির মতো পদার্থটি পোড়া এবং অন্যান্য ত্বকের রোগকে প্রশমিত করতে ব্যবহার করা যেতে পারে। এতে প্রদাহ বিরোধী, জীবাণুরোধী এবং নিরাময়ের বৈশিষ্ট্য রয়েছে বলে প্রমাণিত হয়েছে। ইতিহাস: অ্যালোভেরা কোথা থেকে এসেছে? উদ্ভিদটি আফ্রিকার স্থানীয়, তবে এটি এখন বিশ্বের অন্যান্য অংশে জন্মে। অ্যালোভেরা জেল
Wiki Category: নিবন্ধ
আপনি কি জানেন এশিয়া মহাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় সস হচ্ছে ওয়েস্টার সস। এই সস ব্যবহার করে সাধারণ খাবারকে অসাধারণ বানানো যায়। ওয়েস্টার সস এর প্রধান উপকরণ হচ্ছে ঝিনুক। জি, ঠিক শুনেছেন। ঝিনুক হচ্ছে এই সসের প্রধান উপাদান। ঝিনুকে নির্যাস থেকে প্রস্তুত করা হয় বলে এই সসে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ বেশি থাকে। যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।
ব্যাকরণের ভাষায় ‘একবার ফল দিয়ে যে গাছ মারা যায়’ এর এককথায় প্রকাশ হচ্ছে ‘ঔষধি’ । তবে, সব ঔষধি গাছ একবার ফল দিয়ে মারা যায় না। যেসব গাছের বিভিন্নরকম ঔষধি গুণাগুণ রয়েছে সেইসব গাছকেই ঔষধি গাছ বলে। এইসব গাছ থেকে জানা-অজানা অনেক রকম উপকার পাওয়া যায়। গ্রামাঞ্চলে মানুষের বাড়ির আশেপাশে অযত্ন অবহেলায় অনেক রকম গাছ বেড়ে
‘কঙ্কন’ বিশেষ্য পদ। এর অর্থ বা, সমার্থক শব্দ হচ্ছে- কাঁকন, আঙটি, অঙ্গুরীয়, আঁকড়া, অঙ্গুরী ইত্যাদি। ভারতের মহারাষ্ট্রের একটি অঞ্চলের নামও কঙ্কন। তারা কথা বলেন কঙ্কনী ভাষায়। এটি বলতে বুঝায় নারীদের হাতের অলঙ্কারকে। সাধারণত হাতের বালা বা, করভূষণ বুঝাতেই এই শব্দটি ব্যবহার করা হয়। বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলে মেয়েদের নামও রাখা হয় কাঁকন। যেমনঃ মহান মুক্তিযুদ্ধের একজন বীর
কদম ফুলের অনেকগুলো সমার্থক শব্দ বা, অর্থ রয়েছে। যেমনঃ নীপ, বৃত্তপুষ্প, ললনাপ্রিয়, সুরভি, মেঘাগমপ্রিয়, সর্ষপ ইত্যাদি। এটি বর্ষাকালের ফুল। আষাঢ় এবং শ্রাবণ এই দুইমাস বর্ষাকাল। এটি মূলত আষাঢ় মাসে ফোটে। চীন, ভারত, বাংলাদেশ সহ পৃথিবীর নানা দেশে এই ফুলের দেখা মেলে(মূলত দক্ষিণ এশিতেই) যখন ফুল ফোটে তখন চারিদিকে এর সুগন্ধ ছড়িয়ে পড়ে পাতার আড়ালে লুকিয়ে
কর শব্দের অর্থ বা, প্রতিশব্দ হচ্ছে- হাত, হাতির শুঁড়, আঙুলের ভাজ ইত্যাদি। এর আরেকটি অর্থ আছে, সেটি হচ্ছে সরকারি রাজস্ব। ইংরেজী ট্যাক্স থেকে এই অর্থটি এসেছে। বাংলায় Tax এর অর্থ মূল্য আদায় করা। তবে, এটিকে অর্থদন্ড ভাবার কোন কারণ নেই। করপল্লব বলতে ফুলের পাতার মতো নরম হাত বুঝায় করকমল বলতে বুঝায় পদ্মের মতো হাত করমর্দন
করপল্লব শব্দের অর্থ গাছের পাতার মতো নরম হাত। কোনো ব্যক্তির নরম হাতের প্রশংসা করার জন্য করপল্লব শব্দটি ব্যবহৃত হয়। করপল্লব একটি যৌগিক শব্দ। কর শব্দটি সংস্কৃত ভাষা থেকে বাংলায় এসেছে। কর শব্দটির অর্থ হাত। এছাড়া কর শব্দটির অন্যান্য সমার্থক শব্দ হচ্ছে হস্ত, বাহু, পাণি ইত্যাদি। পল্লব শব্দের অর্থ গাছের নতুন পাতা। পল্লব শব্দের উৎস সংস্কৃত
করিকর একটি তৎসম শব্দ। মূলত এটি একটি যৌগিক শব্দ, যা করি এবং কর এই দুটি তৎসম শব্দের সংযোগ। করিকর অর্থ হাতির শুঁড়। করি একটি তৎসম শব্দ, যার অর্থ হাতি। এর অন্যান্য সমর্থক শব্দগুলো হচ্ছে হস্তি, গজ, ঐরাবত ইত্যাদি। কর একটি তৎসম শব্দ, যার অর্থ হাত। শব্দের অন্যান্য সামর্থক শব্দ হচ্ছে হস্ত, বাহু, ভূজ ইত্যাদি। হাতির
কাকন শব্দের অর্থ মহিলাদের অলঙ্কার বিশেষ। কাকন শব্দটি বাংলা ভাষায় খুব একটা ব্যবহার করা হয় না। মূলত উপজাতিরা কাকন শব্দটি ব্যবহার করে থাকেন। উপজাতিদের জীবনযাত্রার দিকে তাকালে মহিলাদের হাতে বালা বা চুড়ি জাতীয় অলংকার দেখা যায়। এই অলংকারকেই তারা কাকন বলে অভিহিত করে। কাকন শব্দের ইংরেজি করলে দ্বারায় ব্রেসলেট। ব্রেসলেট হচ্ছে হাতে পড়ার এক
কিশোর শব্দের স্ত্রীবাচক শব্দ কিশোরী। কিশোরী বলতে কৈশোর বয়স চলাকালীন একজন মেয়েকে বোঝানো হয়। সাধারণত ১৩ থেকে ১৯ বছর বয়সী মেয়েকে কিশোরী বলা হয়। কিশোরী শব্দের কয়েকটি সমার্থক শব্দ হচ্ছে তরূণী, তনয়া, সুতা, নন্দিনী, কুমারী, যুবতী ইত্যাদি। একজন মানুষের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি ধাপের মধ্যে কৈশোরকাল অন্যতম। শৈশবের পরেই কৈশোর। ১৩ থেকে ১৯ বছর বয়সী ছেলেদের