আহলে হাদীস কারা —৩

1

আহলে হাদীস কারা —৩

আগে পড়ুন-

📒 লা-মাযহাবদের দ্বিতীয় দলীলের খণ্ডন

 

তাদের দ্বিতীয় দলীল হচ্ছে আহমদ বিন হাম্বলের বক্তব্য। তারা লিখেছে-

 

“ইমাম আহম্মদ হাম্বল রহ. বলেন-

 

أَنْبَأَنَا مُحَمَّدُ بْنُ أَحْمَدَ بْنِ رِزْقٍ، نا أَبُو جَعْفَرٍ مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ بْنِ حَمْدَانَ الْهَمَذَانِيُّ، قَالَ: سَمِعْتُ أَبَا الْقَاسِمِ بْنَ مَنِيعٍ، يَقُولُ: أَرَدْتُ الْخُرُوجَ إِلَى سُوَيْدِ بْنِ سَعِيدٍ، فَقُلْتُ لِأَحْمَدَ بْنِ حَنْبَلٍ: يَكْتُبُ لِي إِلَيْهِ، فَكَتَبَ: وَهَذَا رَجُلٌ يَكْتُبُ الْحَدِيثَ، فَقُلْتُ: يَا أَبَا عَبْدِ اللَّهِ لَكَ وَلُزُومِي لَوْ كَتَبْتَ: هَذَا رَجُلٌ مِنْ أَصْحَابِ الْحَدِيثِ ” قَالَ: «صَاحِبُ الْحَدِيثِ عِنْدَنَا مَنْ يَسْتَعْمِلُ الْحَدِيثَ»

 

আমাদের নিকট আসহাবুল হাদীস (আহলে হাদীস) হচ্ছে- যে হাদীসের উপর আমল করে বা যে হাদীসের প্রয়োগ করে। [আল জামিউল আখলাক্ব আল রাউই লিল খত্বীব ১/১৪৪ হাদিস ১৮৩]

 

অর্থাৎ ইমাম আহম্মদ বিন হাম্বলের নিকটও যে হাদীসের উপর আমল করে সেও আহলে হাদীস অর্থাৎ সাধারণ জনতা।” (এই হলো তাদের দলীল)

 

তাদের ওপরের বক্তব্য থেকে কী বুঝলেন? হাদীসের উপর আমল করলেই আহলে হাদীস? কত সুন্দর দলীল তাই না? কিন্তু বাস্তবতা জানলে এদের গায়ে আপনার থুতু ছিটাতে মন চাইবে। আপনি আশ্চর্য হয়ে যাবেন‌- এরা কী নোংরাভাবে ইমামদের বক্তব্যকে বিকৃত করে থাকে; আর এটাই হচ্ছে তাদের পুঁজি।

 

📗 জালিয়াতি উন্মোচন

 

আসুন আমরা আহমদ বিন হাম্বল এর পুরো বক্তব্যটা দেখে নিই। তারা পুরো বক্তব্যের অনুবাদ করেনি, কারণ পুরো বক্তব্যের অনুবাদ করলে তো আর জালিয়াতি করতে পারবে না। পুরো বক্তব্য হচ্ছে এই-

 

أبوالْقَاسِمِ بْنَ مَنِيعٍ، يَقُولُ: أَرَدْتُ الْخُرُوجَ إِلَى سُوَيْدِ بْنِ سَعِيدٍ، فَقُلْتُ لِأَحْمَدَ بْنِ حَنْبَلٍ: يَكْتُبُ لِي إِلَيْهِ، فَكَتَبَ: وَهَذَا رَجُلٌ يَكْتُبُ الْحَدِيثَ، فَقُلْتُ: يَا أَبَا عَبْدِ اللَّهِ لَكَ وَلُزُومِي لَوْ كَتَبْتَ: هَذَا رَجُلٌ مِنْ أَصْحَابِ الْحَدِيثِ ” قَالَ: “صَاحِبُ الْحَدِيثِ عِنْدَنَا مَنْ يَسْتَعْمِلُ الْحَدِيثَ”

 

আবুল কাসিম রহ. বলেন, আমি ইবনে সা’ঈদ রহ. এর নিকট যেতে চাইলে আহমদ বিন হাম্বলকে আমার বিষয়ে ইবনে সা’ঈদ রহ.-কে একটি পত্র লেখার অনুরোধ করলাম। তখন আহমদ বিন হাম্বল একটি পত্র লিখলেন যে, “এ ব্যক্তি একজন হাদীসের লেখক। এসময় আমি বললাম- হে আহমদ, আপনার প্রতি আমার সেবা ও শ্রদ্ধা উৎসর্গ করি; আপনি যদি লিখতেন যে, ইনি একজন আহলে হাদীস! (এতদশ্রবণে) আহমদ বিন হাম্বল রহ. বললেন, আমরা আহলে হাদীস বলতে তাকেই বুঝি, যে হাদীসের ইস্তি’মাল (শ্রাস্ত্রীয় প্রয়োগ/ব্যবহার) করেন।

 

📗 অনুবাদ জালিয়াতি

 

লা-মাযহাবদের চিরাচরিত অভ্যাস অনুবাদ জালিয়াতি। এখানেও তারা সেই বদ অভ্যাসটির আশ্রয় নিয়েছে। তারা ‘প্রয়োগ/ব্যবহার করে’ এর জায়গায় লিখেছে ‘আমল করে’। মূলত আহমদ বিন হাম্বল আমলের কথা বলেননি। কারণ, আমল তো আবুল কাসিমও করতেন। বরং আহমদ বিন হাম্বল ‘ইস্তি’মাল বলতে হাদীসের শাস্ত্রীয় প্রয়োগ বুঝিয়েছেন- তা আবুল কাসিমের মধ্যে অনুপস্থিত ছিলো।

 

📗 এবার মূল ঘটনার সাথে তাদের করা অনুবাদটা মেলান

 

“আবুল কাসিম রহ. বলেন, আমি ইবনে সা’ঈদ রহ. এর নিকট যেতে চাইলে আহমদ বিন হাম্বলকে আমার বিষয়ে ইবনে সা’ঈদ রহ.-কে একটি পত্র লেখার অনুরোধ করলাম। তখন আহমদ বিন হাম্বল একটি পত্র লিখলেন যে, “এ ব্যক্তি একজন হাদীসের লেখক। এসময় আমি বললাম- হে আহমদ, আপনার প্রতি আমার সেবা ও শ্রদ্ধা উৎসর্গ করি; আপনি যদি লিখতেন যে, ইনি একজন আহলে হাদীস! (এতদশ্রবণে) আহমদ বিন হাম্বল রহ. বললেন-

صَاحِبُ الْحَدِيثِ عِنْدَنَا مَنْ يَسْتَعْمِلُ الْحَدِيثَ

আমরা আহলে হাদীস বলতে তাকেই বুঝি, যে হাদীসের ওপর আমল করে।

 

কেমন হলো? আবুল কাসিম হাদীসের ওপর আমল করেন না? তাই কি আহমদ বিন হাম্বল তাঁকে আহলে হাদীস বলতে চাচ্ছেন না; বরং বলেছেন, আমরা আহলে হাদীস বলতে তাকেই বুঝি, যে হাদীসের ওপর আমল করে? আপনি তো হাদীসের আমল করেন না; আপনাকে কেনো আহলে হাদীস বলবো?

 

এটাই কি আহমদ বিন হাম্বলের উদ্দেশ্য ছিলো? মূলত আহমদ বিন হাম্বল তার বক্তব্যের মাধ্যমে ‘কেবল হাদিস লেখককে আহলে হাদীস বলা যাবে না’- এ কথার প্রতিই ইঙ্গিত দিয়েছেন। কারণ, আবুল কাসিম হাদিস লিখে হিসেবে নিজেকে আহলে হাদিস মনে করতেন; তাই আহমদ বিন হাম্বল তার ভুল ভেঙ্গে দিয়েছেন যে- আহলে হাদিস হতে হলে ‘ইস্তি’মাল’ বা শাস্ত্রীয় প্রয়োগ করতে হবে; কেবল হাদিস লিখলেই আহলে হাদীস হওয়া যায় না।

 

তো যাইহোক, এতক্ষণে আমরা তাদের জালিয়াতি ধরে ফেললাম। উপরিউক্ত বর্ণনা থেকে স্পষ্ট বোঝা গেলো- কেবল হাদীস শুনলে ও লিখলেই তাকে আহলে হাদীস বলা হয় না; বরং আহলে হাদীস হতে হলে হাদীসের ইস্তি’মাল (শাস্ত্রীয় প্রয়োগও) করতে হবে। আর আহমদ বিন হাম্বলের এই বক্তব্য থেকে ইবনে তাইমিয়্যাহ’র বক্তব্যটিও ভালোভাবে বুঝে আসলো- ইবনে তায়মিয়্যাহ বলেছিলেন, আমরা আহলে হাদীস বলতে তাদেরকে বুঝি না যারা কেবল হাদীস শ্রবণ-লিখন ও বর্ণনায় সীমাবদ্ধ.. আর আহমদ বিন হাম্বলও একই কথা বলেছেন যে- কেবল হাদিস লিখলেই আহলে হাদীস হওয়া যায় না; আহলে হাদিস হতে হলে ‘ইস্তি’মাল’ বা শাস্ত্রীয় প্রয়োগ করতে হবে। তাই তো তিনি আবুল কাসিমকে ‘হাদীস লেখক’ বলেছেন; আহলে হাদিস নয়।

 

অথচ লা-মাযহাব বন্ধুরা অপব্যাখ্যার মাধ্যমে বোঝাতে চেয়েছিল- যারা এই তিনটি কাজ তথা হাদীস শ্রবণ-লিখন ও বর্ণনা করে তারাও আহলে হাদীস আর সাথে সাথে যারা কেবল আমল করে তারাও আহলে হাদীস। তাইতো তারা ইমাম ইবনে তাইমিয়্যাহ এর বক্তব্যের ভুল অনুবাদ করেছে- “আমরা আহলে হাদীস বলতে কেবল তাদেরকেই বুঝি না যারা হাদীস শ্রবণ, লিখন ও বর্ণনা করে বরং আমরা আহলে হাদিস বলতে তাদেরকেও বুঝি যারা হাদীসের ওপর আমল করে।”

 

বাহ, কত সুন্দর কথা! কী জঘন্য জালিয়াতি! যারা হাদীস শ্রবণ, লিখন ও বর্ণনা করে তারাও আহলে হাদীস, আর যারা হাদীসের ওপর আমল করে তারাও আহলে হাদীস। অথচ ইমাম ইবনে তাইমিয়ার দৃষ্টিতে যারা হাদিস শ্রবণ, লিখন ও বর্ণনা করে তারা আহলে হাদীস নয় যতক্ষণ পর্যন্ত না তাদের ভিতরে আরো চারটি গুণ সন্নিবেশিত না হবে। আর তার উক্ত বক্তব্যের সমর্থক হচ্ছে আহমদ বিন হাম্বলের উপরিউক্ত বর্ণনা। তিনি হাদীস শ্রবণকারী ও লিপিবদ্ধকারী আবুল কাসিমকে আহলে হাদীস বলতে রাজি হননি; বরং তিনি শর্ত লাগিয়েছেন এর জন্য ইস্তি’মাল থাকতে হবে।

 

অথচ লা-মাযহাব বন্ধুররা আহমদ বিন হাম্বল এর বক্তব্যকে কতই না জঘন্যভাবে বিকৃত করেছে। তারা তাঁর বক্তব্যকে কেবল হাদীসের উপর আমলকারীকে ‘আহলে হাদীস’ বলার দলীল হিসেবে পেশ করে থাকে। অথচ ঘটনা সম্পূর্ণ বিপরীত।

 

📒 লা-মাযহাবদের ভুয়া দাবী

 

আমরা এত কিছু মানি না; আহমাদ বিন হাম্বল বলেছেন ইস্তি’মাল থাকতে হবে। আর আমাদের শায়েখ বলেছে, ইস্তি’মাল মানে আমল। অর্থাৎ হাদীসের উপর আমল থাকলেই তাকে আহলে হাদীস বলা যাবে। আর আমরা তো হাদীসের ওপর আমল করি; অতএব আমরা আহলে হাদীস।

 

✍️

না, ঘটনায় বর্ণিত আবুল কাসিম হাদীসের ওপর আমল করতেন না; তাই তাকে আহলে হাদীস বলা হয়নি । হাদীসের ওপর আমল কেবল আপনারাই করেন; কী বলেন বন্ধুরা!

 

📗 ইস্তি’মাল মানে কী?

 

আরবীতে استعمال (ইস্তি’মাল) শব্দের আভিধানিক অর্থ হলো ব্যবহার বা প্রয়োগ করা। আর পারিভাষিক অর্থ হচ্ছে- কোনো বিষয়কে ব্যুৎপত্তি অর্জনপূর্বক ব্যবহার করা বা উসূলভিত্তিক প্রয়োগ ইত্যাদি।

 

কিন্তু লা-মাযহাব বন্ধুরা ‘ইস্তি’মাল’ শব্দের অর্থ করেছে আমল করা। অথচ এর সঠিক অর্থ হচ্ছে- হাদীসের শব্দ ও অর্থগত গবেষণা বা শাস্ত্রীয় ব্যবহার। অর্থাৎ হাদীস শাস্ত্রের উসুল অনুযায়ী হাদীসের মতন ও সনদ এবং তার মান জানা। যেমন: কোন হাদীসটা সহীহ, কোন হাদীসটা য’ঈফ আর কোনটা মাউযূ’। এবং কোন হাদীসে কোন মাসআলার সমাধান রয়েছে, হাদীসটির বাহ্যিক অর্থ কী আর আভ্যন্তরীণ অর্থ কী। এ ধরণের আরো অন্যান্য বিষয়ে ব্যুৎপত্তি অর্জন করা ইত্যাদি।

 

অদ্ভুত ব্যাপার হলো- লা-মাযহাবদের বিশাল গুরু শায়েখ যুবায়ের আলী যা’ঈও এর অর্থ করেছেন ‘আমল’ করা! আস্তাগফিরুল্লাহ! এই হচ্ছে তাদের ইলমের করুণ অবস্থা! শায়েখদের যদি এমন ইলমি দুরবস্থা হয় শিষ্যদের কেমন অবস্থা হবে।

 

কিংবা বলা যায় শায়েখ এখানে জালিয়াতি করেছেন এবং অর্থ বিকৃতি করেছেন। আর এটাই সঠিক। কারণ, আমল করা বোঝানোর জন্য আরবীতে استعمال (ইস্তি’মাল) নয়; বরং عمل (আমল) শব্দটিই ব্যবহার হয়। অর্থাৎ বাংলাতে যা আরবীতে ও তা। শায়েখও নিশ্চয়ই বিষয়টি জেনে থাকবেন।

 

📗 লা-মাযহাবদের দলীল লা-মাযহাবদের বিরুদ্ধেই

 

যদি কিছুক্ষণের জন্য মেনেও নিই যে, আহমদ বিন হাম্বল ‘ইস্তি’মাল’ বলে ‘আমল করা’ বুঝিয়েছেন। মানে কেবল আমল করলেই তাকে আহলে হাদীস বলা যাবে; তবে তো মজা ভালোই জমে! কারণ-

 

আহমদ বিন হাম্বলের বক্তব্য থেকে জানা গেলো- তিনি হাদিস লেখক আবুল কাসিমকে আহলে হাদীস বলতে রাজি হননি, বরং হাদীস লেখক বলেছেন। এবং নিজের পক্ষে এই যুক্তি দিয়েছেন যে- আহলে হাদীস বলতে হলে তার মধ্যে হাদীসের ইস্তি’মাল থাকতে হবে। তো আমাদের লা-মাযহাব বন্ধুরা এই ‘ইস্তি’মাল’-কে আমল ধরেছে অর্থাৎ আমল থাকতে হবে। আমরাও কিছুক্ষণের জন্য মানলাম- ইস্তি’মাল মানে আমল।

 

এখন আমার প্রশ্ন, আবুল কাসিম রহ. কি হাদীসের ওপর আমল করতেন না? আহমদ বিন হাম্বল কি তাকে হাদীস প্রত্যাখ্যানকারী বা বে-আমল হিসেবে জানতেন? কেন তিনি তাঁকে আহলে হাদীস বলতে রাজি হননি?

 

আমাদের লা-মাযহাব বন্ধুরা এখন কী বলবে! তাদের মুখটা কি আল্লাহ কালো করে দেননি? তাদের জালিয়াতি কি আল্লাহ উন্মোচন করে দেননি? জালিয়াতরা এভাবেই লজ্জিত হবে।

 

যাইহোক, অবশ্যই আবুল কাসিম রহ. হাদীসের ওপর আমল করতেন। আর আমল করা সত্ত্বেও যেহেতু তাকে আহলে হাদীস বলা হয়নি- অতএব আমাদের লা-মাযহাব ভাইদেরকেও আহলে হাদীস বলা হবে না।

 

📗 একটা মজার বিষয় লক্ষ্য করুন

 

যেখানে সোনালী যুগের হাদীস লেখক আবুল কাসেম রহ. আহমদ বিন হাম্বলের দৃষ্টিতে আহলে হাদীস হতে পারছে না, সেখানে এই ধূসর যুগের হাদীস না-জানা লা-মাযহাব ভাইয়েরা নাকি আহলে হাদীস! বিনোদন কই রাখি!

 

📗 নতুন উপলব্ধি:

 

সে যুগের হাদীস লেখক আলেমগণ হাদীসের উপর আমল করতো না। কারণ, ঘটনা থেকে জানা গেলো- আহমদ বিন হাম্বল আবুল কাসিমকে আহলে হাদীস বলতে রাজি হননি; তার মানে তিনি হাদীসের ওপর আমল করতেন না! আমল করলে তো তাকে আহলে হাদীসই বলা হতো! কী বলেন লা-মাযহাব গবেষকগণ?

 

ভাবতেই অবাক লাগে, চোর কিভাবে গেরস্থের বিরুদ্ধে মামলা করে! চোরেরা দুটো দলীল দিয়েছে, দুটো দলীলই তাদের বিরুদ্ধে। অথচ জালিয়াতির মাধ্যমে দলীলগুলো তারা নিজেদের পক্ষে ব্যবহার করছে। আর এভাবেই তারা মূর্খ ভক্তদেরকে পথভ্রষ্ট করে থাকে। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তা’আলা বলেন –

 

لعنت الله على الكاذبين

 

মিথ্যুক/জালিয়াতদের উপর আল্লাহ পাকের লা’নত। [সূরা আলে ইমরান: ৬১]

 

চলবে

 

লুবাব হাসান সাফওয়ান


Screenshot 3
বিজ্ঞাপনঃ বই কিনুন, বই পড়ুন

1

লুবাব হাসান সাফ‌ওয়ান

Author: লুবাব হাসান সাফ‌ওয়ান

লুবাব হাসান সাফ‌ওয়ান। ঠিকানা: নোয়াখালী। কর্ম: ছাত্র। পড়াশোনা: আল-ইফতা ওয়াল হাদীস [চলমান] প্রতিষ্ঠান: মাদরাসাতু ফায়দ্বিল 'উলূম নোয়াখালী।

নিচের লেখাগুলো আপনার পছন্দ হতে পারে

কবিতা আল কোরআনের প্রতীক আফছানা খানম অথৈ

আল কোরআনের প্রতীক আফছানা খানম অথৈ মা আমেনার গর্ভেতে জন্ম নিলো এক মহামানবের, নাম হলো তার মুহাম্মদ রাসুল আসলো ভবের

ফোরাত নদীতে স্বর্নের পাহাড় আফছানা খানম অথৈ

ফোরাত নদীতে স্বর্নের পাহাড় আফছানা খানম অথৈ ইমাম মাহাদী (আ:) আগমনের পূর্বে ফোরাত নদীর তীরে স্বর্নের পাহাড় ভেসে উঠা কেয়ামতের

কবিতা দাজ্জাল আফছানা খানম অথৈ

দাজ্জাল আফছানা খানম অথৈ কেয়ামতের পূর্বে দাজ্জাল আসবে নিজেকে খোদা বলে দাবি করবে, কাফের মুনাফিক যাবে তার দলে ঈমানদার মুমিন

গল্প হযরত মুহাম্মদ (সা:) জীবনের গল্প আফছানা খানম অথৈ

জন্ম:হযরত মুহাম্মদ (সা:) বর্তমান সৌদি আরবে অবস্থিত মক্কা নগরীর কুরাইশ গোত্রে বনি হাশিম বংশে ৫৭০ খৃষ্টাব্দে জন্ম গ্রহণ করেন।তার পিতার

Leave a Reply