গল্প ভালোবাসতে মন লাগে আফছানা খানম অথৈ

0

ভালোবাসতে মন লাগে

আফছানা খানম অথৈ

আসিফ চৌধুরী ও তার স্ত্রী মমতাজ চৌধুরী ঠিক করলেন,একমাত্র ছেলে শাকিব চৌধুরীকে গ্রামে বিয়ে করাবেন।কারণ গ্রামের মেয়েরা নাকি ভদ্র ও সংসারমুখী।তাই দু’জন ছুটে এলেন গ্রামের বাড়িতে।পাত্রী দেখা শুরু করলেন।সপ্তাহ খানেকের মধ্যে তারা শাকিব চৌধুরীর বিয়ে ঠিক করলেন।প্রাইমারী স্কুল টিচার মন্নান মাস্টারের মেয়ে সাদিয়া আফরিন লাবন্যকে।লাবন্য গ্রামের কলেজে ডিগ্রীতে পড়ছে।লাবন্য কলেজে পড়ছে ঠিকই কিন্তু ভদ্র পর্দানশীল ও নামাজী।আর তা দেখে মুগ্ধ হয়ে মমতাজ চৌধুরী ও তার স্বামী ছেলের বিয়ে ঠিক করে ফেললেন।তবে ছেলের কাছে বিয়ের কথা গোপন রেখে জরুরী ভিত্তিতে গ্রামে আসার জন্য ইমেল করলেন।ইমেল পেয়ে ছুটে এলেন শাকিব চৌধুরী।এসে মাকে সালাম করে বললেন,
মা তুমি ঠিক আছতো?
হ্যাঁ আছি বাবা।
বাবার শরীর ভালোতো?
হ্যাঁ ভালো।
তাহলে এত জরুরী ভিত্তিতে আমাকে গ্রামে আসার জন্য ইমেল করলে কেনো?
বাবা আসিফ একটা সুখবর আছে?
বলো মা কী সুখবর?
বাবা শাকিব সুখবর হলো ,আমরা তোমার বিয়ে ঠিক করেছি।মন্নান মাস্টারের মেয়ে লাবন্য’র সঙ্গে।লাবন্য খুব ভালো মেয়ে,শিক্ষিতা,রুপবতী,গুনবতী,পর্দানশীল,নামাজী।
বিয়ের কথা শুনে শাকিব চৌধুরীর হৃদকম্প শুরু হয়ে গেল।কারণ তার রিলেশন আছে,গার্লফ্রেন্ড আছে।তাকে ছেড়ে মা-বাবার পছন্দের গ্রামের মেয়েকে বিয়ে করতে সে কিছুতে রাজী না।তাই কড়া ভাষায় বলল,
মা আমি গ্রামের মেয়েকে কিছুতেই বিয়ে করব না।
কেনোরে?গ্রামের মেয়েরাতো খুব ভালো,সংসারমুখী।
ভালো না ছাই,যত্তসব ব্যাকডেটেড।মা আমি ছাপ ছাপ বলে দিচ্ছি,আমি এই ব্যাকডেটেড মেয়েকে বিয়ে করতে পারবো না।তুমি ওদেরকে না করে দাও।আমি এক্ষণই ঢাকায় ফিরে যাব।
না বাবা পাগলামি করিস না।এ বিয়ে হবে।তোর বাবা যদি এসব শুনে কুরুক্ষেত্র হয়ে যাবে কিন্তু।ঐতো উনি এদিকে আসছে। আর কিছু বলিস না।
শাকিব চৌধুরী বাবার ভয়ে চুপ হয়ে গেলেন।ততক্ষণে বিয়ের আয়োজন কমপ্লিট।শাকিব চৌধুরীকে বিয়ের আসরে নিয়ে যাওয়া হলো।সময়মতো বিয়ের কাজ শেষ করা হলো। বউ নিয়ে নিয়ে তারা চলে এলেন শহরে।শাকিব চৌধুরী কিছুতে এ বিয়ে মেনে নিলো না।বউকে রেখে ছুটে গেল গার্লফ্রেন্ডের কাছে।সারারাত ফুর্তি করলো।এদিকে স্ত্রী লাবন্য স্বামীর অপেক্ষায় বসে আছে।রাত প্রায় শেষ হতে চলল। এমন সময় স্বামী শাকিব চৌধুরী বাসায় ফিরল।দরজায় নক করতে লাবন্য দরজা খুলে দিলো।কোন কথা নেই ধপাস করে বিছানায় শুয়ে পড়লো ।লাবন্য ও কিছু না বলে শুয়ে পড়লো।ভোর হতে লাবন্য জেগে উঠল।ফজরের নামাজ পড়ে সংসারের কাজে লেগে গেল।নাস্তা রেডি করে সবাইকে ডাকলেন।সবাই ডাইনিং টেবিলে নাস্তা খেতে বসল।মমতাজ চৌধুরী খুব যত্ন করে বউকে খাওয়ালেন। লাবন্য মমতাজ চৌধুরীর মতো শ্বাশুড়ি পেয়ে খুব খুশি।কিন্তু স্বামীটা এমন কেনো?এখনো সে কিছুই বুঝতে পারলো না।দিন শেষে রাত হলো।পরদিন ও একই অবস্থা,শাকিব চৌধুরী রাত শেষ করে বাসায় ফিরল।আজ কিন্তু লাবন্য থেমে থাকল না।স্বামীর পাশে বসে আস্তে করে বলল,
আমি একটা কথা বলতে চাই?বেয়াদবি নেবেন না।
শাকিব চৌধুরী চোখ দুটো চানা বড় করে বলল,
কি বলতে চাও বলো?
আপনি এতোরাত করে বাসায় ফিরলেন যে?এত সময় কোথায় ছিলেন?
তা জানার তুমি কে?
কে মানে, আমি আপনার স্ত্রী।
আমি তোমাকে স্ত্রী হিসেবে মানি না।
কেনো ,আমার কী কোন অন্যায় হয়েছে?
না তা হয়নি।
তাহলে মানতে পারছেন না কেনো?
আমি একজনকে ভালোবাসি।তাছাড়া…।
তাছাড়া কী,থামলেন কেনো বলুন?
তোমার মতো গ্রামের ব্যাকডেটেড মেয়েকে আমি বউ হিসেবে মেনে নিতে পারব না।আমি যাকে ভালোবাসি সে খুব মডার্ন তার উপরে বিরাট বড়লোক।এই ডিজিটাল যুগে মডার্ন মেয়ে না হলে কি চলে?চলেনা।
তাহলে আমাকে বিয়ে করলেন কেনো?
আমি করতে চাইনি।বাবা-মা এক প্রকার জোর করে আমাকে বিয়ে করালেন।আমি রাজী ছিলাম না।এই শুন?
জ্বি বলুন।
আজকের পর থেকে তুমি আর আমাকে ডিস্টার্ব দিবে না।আমি আমার মতো চলবো।তুমি তোমার মতো চলবে।
লাবন্য আর কথা বাড়ালো না।শাকিব তাকে স্ত্রী হিসেবে না মানলেও লাবন্য কিন্তু তাকে স্বামী হিসেবে মানে।তাই যথাযথভাবে স্বামীর টেককেয়ার করে।শাকিবের গ্যাস্টিক আছে ডাক্তার তাকে হোটেলের খাবার খেতে বারন করেছেন।লাবন্য প্রতিদিন লাঞ্চ রেডি করে অফিসে যাওয়ার সময় ড্রাইভারের হাতে তুলে দেন।একদিন স্বামীকে বললেন,
আপনার খাবার বানিয়ে দিয়েছে।সময়মতো খেয়ে নেবেন।তানা হলে গ্যাস্টিকের ব্যথা বেড়ে যাবে।
শাকিব কড়া ভাষায় বলল,
তাতে তোমার কী?তাছাড়া তুমি আমার কে?
আপনি আমার অনেক কিছু,আমার স্বামী।তাছাড়া আমি আপনার স্ত্রী।প্রত্যেক স্ত্রীর উচিত স্বামীর টেককেয়ার করা।শুধু তাই নয় এটা আমার দায়িত্ব এবং কর্তব্য।
আমি তোমাকে স্ত্রী হিসেবে মানলে তো?
আপনি না মানলেও আমি আপনাকে স্বামী হিসেবে মানি।
তাতে কোন লাভ হবেনা।তুমি কখনো আমার মন পাবে না।
না পাই তবুও আমি আমার দায়িত্ব পালন করে যাব।তানা হলে আল্লাহর কাছে এর জবাব দিতে হবে।
রাখ তোমার এসব ফতুয়া।আমি গেলাম।কখনো আমার কাছে আসতে চেষ্টা করবে না।কারণ আমি তোমাকে ভালোবাসি না।
কড়া কথা বলে শাকিব চৌধুরী চলে গেল অফিসে।মমতাজ চৌধুরী আজ নিজের কানে ছেলের বয়ান শুনে হতবাক হলেন।আপন মনে বলেন,এ আমি কী করলাম লাবন্যর মতো ভালো একটা মেয়ের জীবন ধ্বংস করে দিলাম।এতদিন হয়ে গেল এখনো দু’জনের মিট হলোনা।এ আমি কী শুনলাম।লাবন্য এতদিন আমাকে এসব বলেনি কেনো?
বিড়বিড় করতে করতে উনি বউয়ের কাছে ছুটে গেলেন।লাবন্য রান্নাঘরে কাজ নিয়ে ব্যস্ত।মমতাজ চৌধুরী লাবন্য’র পাশে গিয়ে দাঁড়ালেন।তারপর আস্তে করে কাঁধে হাত দিয়ে বললেন,
মা লাবন্য কী করছিস?
এইতো মা রান্না করছি।কেনো কিছু বলবে?
হ্যাঁরে।
বলুন মা।
একটা সত্য কথা বলবি মা?
জ্বি হ্যাঁ মা।বলুন কি জানতে চান?
শাকিবের সাথে তোর মিট হয়নি।একথা এতদিন বলিসনি কেনো?
বহুকষ্টে বুকে পাথর চাপা দিয়ে ম্লান হেসে লাবন্য উত্তর দিলো,
কে বলেছে মা এসব কথা,ওতো আমাকে খুব ভালোবাসে।
মারে আর লুকাস না।আমি আঁড়ালে দাঁড়িয়ে সব শুনেছি।আজ আমি তার মুখোমুখি হব।জিজ্ঞাসা করবো কেনো সে তোমাকে এতোকষ্ট দিচ্ছে?
প্লিজ মা উত্তেজিত হবেন না।শান্ত হউন।জোর করে,ঝগড়া করে,লড়াই করে কখনো ভালোবাসা পাওয়া যায়না।
তাহলে তোমার কী হবে?
মা আমার কপালে যা লেখা আছে তাই হবে।মা আপনি শুধু পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে আল্লাহপাকের কাছে প্রার্থনা করেন।আল্লাহপাক যেন আপনার ছেলেকে অসৎ পথ থেকে সৎ পথে ফিরেয়ে নিয়ে আসে। দেখবেন একদিন সবঠিক হয়ে যাবে।
লাবন্যকে বুকে জড়িয়ে মমতাজ চৌধুরী বললেন,
মারে তাই যেন হয়।আল্লাহপাক যেন তোর স্বামীকে তোর বুকে ফিরিয়ে দেয়।
মা আপনার দোয়া সঙ্গে থাকলে আমি সবকিছু ফিরে পাব।
মারে আমার দোয়া সব সময় তোর সঙ্গে থাকবে।দোয়া করি আল্লাহ যেন তোর মনের আশা পূরণ করে।
স্বামীর বিরহ ব্যথা বুকে নিয়ে সংসার করে চলেছে স্ত্রী লাবন্য।
এদিকে স্বামী শাকিব চৌধুরী গার্লফ্রেন্ড লীজা খানকে নিয়ে হ্যানিমনে গেল সাত দিনের জন্য।কথাটা অফিসের ম্যানেজার মমতাজ চৌধুরীকে জানিয়ে দিলেন।এই মুহূর্তে ছেলেকে কিছু বলতে গেলে হীতে বিপরীত হবে।তিনি তাই নীরবে সবকিছু হজম করে নিলেন।দু’দিন যাওয়ার পর শাকিব চৌধুরী খুব অসুস্থ হয়ে পড়লো।তার সমস্ত শরীরে ফক্স উঠেছে।শরীরের একবিন্দু জায়গা ও খালী নেই।এমন কি চোখের পাপড়ির উপরেও উঠেছে।তাকানো যায়না,ভয়ে শরীর কেঁপে উঠে।খুব সিরিয়াস।গার্লফ্রেন্ড লীজার শরীর ভয়ে কাঁপছে।তাড়াতাড়ি শাকিব চৌধুরীকে হাসপাতালে ভর্তি করলো।ডাক্তারকে বুঝিয়ে দিয়ে চলে যেতে উদ্যত হলো।তখনি শাকিব চৌধুরী বলল,
লীজা তুমি কোথায় যাচ্ছ?
কোথায় মানে,বাসায় যাচ্ছি।
তুমি চলে গেলে আমায় দেখবে কে?
লীজার সরাসরি বলে দিলো,
আমি বাপু এসব রোগী দেখতে পারবো না।
লীজা তুমি না আমাকে ভালোবাস?
কে বলেছে?
তুমি বলেছ।
ভুল বলেছ।আমি কখনো তোমাকে ভালোবাসি বলিনি।
তাহলে এতদিন আমাকে নিয়ে প্রেমের খেলা খেললে কেনো?
আরে বোকা এটাতো হচ্ছে টাইম পাস,প্রেম না।তুমি সুস্থ ছিলে টাইম পাস করেছি।এখন অসুস্থ হয়ে গেছ আর টাইম পাস করা যাবেনা।তাই চলে যাচ্ছি।বউকে খবর দাও। এসে সেবা করবে।
তা তোমাকে বলতে হবে না।
ততক্ষণে খবরটা বাসায় পৌছে গেল।মমতাজ চৌধুরী লাবন্যকে নিয়ে হাসপাতালে ছুটে আসলেন।লাবন্য দরজার আঁড়ালে দাঁড়িয়ে তাদের কথোপকথন শুনল। লীজা খান যাওয়ার পর স্বামী গৃহে প্রবেশ করলো।তারপর স্বামীর সেবাযত্ন নিয়ে ব্যস্ত হয়ে উঠল।অন্যদিনের মতো শাকিব চৌধুরী লাবন্যকে কাছে আসতে আজ আর বারন করলো না।লাবন্যর সেবাযত্ন ও অসম্ভব রকম ভালোবাসায় আল্লাহর রহমতে শাকিব চৌধুরী সুস্থ হয়ে উঠল।স্বামীকে নিয়ে লাবন্য বাসায় ফিরে আসল।তারপর শ্বাশুড়ির সঙ্গে শলাপরামর্শ করে স্বামীকে উচিৎ শিক্ষা দেয়ার জন্য একটা প্ল্যান করলো।তল্পিতল্পা গুজিয়ে বাবা-মায়ের কাছে ফিরে যাওয়ার জন্য রেডি হলো।তখনি শাকিব চৌধুরী বলল,
লাবন্য কোথায় যাচ্ছ?
বাবা-মায়ের কাছে।
কেনো?
নিজের বিবেককে জিজ্ঞেস করেন সব উত্তর পেয়ে যাবেন।মা ড্রাইভারকে গাড়ি বের করতে বলেন।
এইতো বউ মা বলছি।
লাবন্য সামনে পা এগিয়ে দিলো।তখনি শাকিব চৌধুরী লাবন্যর হাত চেপে ধরে বলল,
লাবন্য তুমি যেতে পারবে না।
লাবন্য তার হাত সরিয়ে দিয়ে বলল,
“ডোন্ট টাচ্ মি”।
আমাকে টাচ্ করার আপনি কে?
কে মানে আমি তোমার স্বামী।
তাই নাকি?
হুম তাই।
তাহলে এতদিন অস্বীকার করলেন কেনো?
সরি লাবন্য আমার ভুল হয়ে গেছে। আমি ঠিক বুঝতে পারেনি।আমি তোমাকে ভালোবাসি।
কী বললেন?
আমি তোমাকে ভালোবাসি।
ভালোবাসা বাজারের পন্য নয়,যে চাইলে পাওয়া যাবে।তাছাড়া আপনিতো ভালোবাসার মানে বুঝেন না,ভালোবাসবেন কী করে।আগে সত্যিকার ভালোবাসা কী তা বুঝতে শিখুন।তারপর না হয় কাউকে ভালোবাসার কথা বলবেন।আমি চললাম বাবা-মায়ের কাছে। আপনি আপনার মতো চলুন।কেউ আপনাকে বাঁধা দেবে না।
প্লিজ লাবন্য আমাকে ক্ষমা কর।আমি অনেক বড় ভুল করেছি।তোমার সত্যিকার ভালোবাসা বুঝতে পারেনি।তোমায় অবহেলা করেছি।আজ আমি আমার সকল ভুল বুঝতে পেরেছি।তুমি আমায় ছেড়ে যেওনা।আমি শুধু তোমাকে ভালোবাসি।
শাকিব সাহেব ভালোবাসি বললে ভালোবাসা হয়না।ভালোবাসতে মন লাগে। আপনার কিন্তু সেই মন নেই।আপনার মন ভরে আছে কলুষতায়। তাই নারীর মন বুঝেননি।স্ত্রীর ভালোবাসা বুঝেননি,পরনারী নিয়ে রঙ্গলীলায় মেতে ছিলেন।তাই বলছি আগে সুন্দর একটা মন তৈরী করুণ। তারপর না হয় ভালোবাসার কথা বলবেন।
লাবন্য তুমি ঠিক বলেছ।আমি এতদিন অন্ধকারে ছিলাম।তাই স্ত্রীর ভালোবাসা বুঝিনি।আজ আমি অন্ধকার থেকে আলোয় এসেছি।মনের সকল কলুষতা দূর করে দিয়েছি।তাই সত্যিকার ভালোবাসা বুঝতে পেরেছি।আজ থেকে আমি আর কোন ভুল করবো না।সত্য সঠিক ও ন্যায়ের পথে চলব।কারণ “ভালোবাসতে মন লাগে”।
I love you লাবন্য I love you.
আমার বুকে এসো।এতদিন তোমাকে ভালোবাসা থেকে বঞ্চিত করেছি আর নয়।
সত্যি বলছেন তো?
হুম সত্যি।
আবার পরনারী নিয়ে রঙ্গলীলা করবেন নাতো?
না লাবন্য তুমি ছাড়া আমি আর কাউকে ভালোবাসবো না।শুধু তোমাকে ভালোবাসব।দু”জন দু”জনকে জড়িয়ে ধরে ভালোবাসার ভুবনে হারিয়ে গেল।সকল দু:খ যন্ত্রণার অবসান ঘটিয়ে দু’জনে সংসার জীবন শুরু করলো।
ঃসমাপ্তঃ


Screenshot 3
বিজ্ঞাপনঃ বই কিনুন, বই পড়ুন

0

Afsana Khanam

Author: Afsana Khanam

লেখক

নিচের লেখাগুলো আপনার পছন্দ হতে পারে

গল্প চেয়ারম্যানের মেয়ে আফছানা খানম অথৈ

চেয়ারম্যানের মেয়ে আফছানা খানম অথৈ মেহেরপুর একটি সুন্দর গ্রাম।এই গ্রামে কিছু অদ্ভুত নিয়মকানুন চালু আছে,যা অন্যকোন গ্রামে নেই।এই গ্রামে নারীরা

গল্প মেয়েরা ও মানুষ আফছানা খানম অথৈ

গল্প মেয়েরা ও মানুষ আফছানা খানম অথৈ রানু বউ হয়ে এসেছে চার পাঁচ মাস হলো।এরই মধ্যে তার স্বামী স্কলারশিপ এর

গল্প মেয়ে সাক্ষী আফছানা খানম অথৈ

মেয়ে সাক্ষী আফছানা খানম অথৈ আবিদ হায়দার বেড়াতে এসেছে গ্রামে তার বন্ধু ফুয়াদ'র বাসায়।অবশ্য সে একা না,তার সঙ্গে আছে,বন্ধু সজল

গল্প বন্ধ্যা আফছানা খানম অথৈ

গল্প বন্ধ্যা আফছানা খানম অথৈ আলেয়া বউ হয়ে এসেছে চার বছর হলো।এখনো মা হতে পারেনি। এজন্য রীতিমতো তাকে কটু কথা

Leave a Reply